আপনার জিজ্ঞাসা/প্রশ্ন-উত্তর

সকল মাসায়েল একত্রে দেখুন

#১৮৩৩৯
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,
হুজুর আমি আনসার বাহিনীতে অঙ্গীভূত আনসার হিসেবে কমরত আছি অঙ্গীভূত আনসার হিসেবে যেমন ধরেন বিভিন্ন পতিষঠান তথা বিদ্যুত,গাস,সিমেন্ট,সার কারখানা,ফলিত পুষ্টি গবেষণা এবং সোনালি ও জনতা ব্যাংকে আনসার গাড হিসেবে চাকরি করা যায় এবং আমরা যে পতিষঠান এ চাকরি করি সে পতিষঠান থেকে আমাদের বেতন ভাতা দেওয়া হয় অথাত বাহিনী নিজ তহবিল থেকে দেয় না এমতাবস্থায় অন্য গাড এ চাকরির সুযোগ সতেও অফিসের মাধ্যমে বদলি হয়ে সোনালি অথবা জনতা ব্যাংক এ চাকরি করলে হালাল হবে যেহেতু আপনারা বলেন সুদী বাংক এ চাকরি জায়েজ না এবং এ থেকে পাওয়া বেতন বৈধ কিনা দয়া করে জানাবেন বর্তমানে আমি জনতা ব্যাংক এ চাকরি করি এবং এ থেকে বদলি হওয়ার সুযোগ আছে এখন আমি কি করব বলে দেন ধনবাদ
question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মুফতী মুহাম্মাদ রাশেদুল ইসলাম
১০ মে, ২০২২
জগন্নাথপুর
#১৩১২২
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,
পেশায় আমি একজন নারী ডাক্তার। বাবা কম দ্বীনদার হওয়ায় তাঁর চাপে ডাক্তারী পাশ করেছি। যদিও এক্ষেত্রে আমার মা তেমন কোন সহযোগিতা করেননি। আবার নিয়ত এবং চেষ্টা ছিল একজন দ্বীনদার জীবনসঙ্গী পাওয়া। কিন্তু এখানেও আমার বাবা বাধ্য করেছে তার পছন্দের ছেলেকে বিয়ে করতে। যদিও আমার স্বামী ডাক্তার এবং কিছুটা হলেও দ্বীনের বুঝ আছে, সে আমাকে দ্বীন মানার ব্যাপারে সহযোগিতা করে না। এখন যেহেতু ডাক্তারীর পাশাপাশি একজন মেয়েকে দ্বীন মানাটা বেশ কষ্টকর। প্রতিনয়ত না চাইতে মনে হয় অনেক গোনাহের মধ্যে লিপ্ত হচ্ছি। মানসিক অস্থিরতা এবং কনফিউশান তৈরি হয়। হতাশা এবং ডিপ্রেশনে চলে যায়। ভালো কাজের পরিমানের চাইতে গোনাহ বেশি হয়ে যাচ্ছে নাতো! এখন আমি কিভাবে আগাতে পারি বা কি চিন্তা করতে পারি বা কিভাবে আমার গোনাহের পরিমাণ কমাতে পারি। আমি এখন পোষ্টগ্রাজুয়েশনের জন্য পড়াশোনা এবং ট্রেনিংয়ে ব্যস্ত আছি।
question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মুফতি সাইদুজ্জামান কাসেমি
২ ফেব্রুয়ারী, ২০২২
কুষ্টিয়া
#১২৭৯১
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ।
আমি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে কর্মরত আছি,,চাকরিতে আসার পর থেকে নিয়মিত সেভ করতে হচ্ছে,,দাঁড়ি রাখার অনুমতি দেওয়া হয়নি,,দাঁড়ি রাখার অনুমতি পেতে গেলে উর্ধতন কর্মকর্তার নিকট আবেদন করা লাগে এবং ভাইভার সম্মুখীন হতে হয়,,তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে চাকরির বয়স কম হলে আবদেন সরাসরি নাকচ করা হয়,,আর তারা একটা নির্দিষ্ট সময় বেধে দেই যে এত বছরের আগে বা এই পদবি পাওয়ার আগ অব্দি কেউ দাঁড়ি রাখার জন্য আবেদন করতে পারবেনা,,এছাড়া এই চাকরিতে অফিসার এবং সৈনিক উভয় পদে মেয়েরা চাকরি করতেছে,,পুরুষরাও যেই ইউনিফর্ম পরিধান করে মেয়েরাও একই ইউনিফর্ম পরিধান করে এবং সবাই মিলে একসাথে অফিস করতে হচ্ছে,,একটা বেপর্দার পরিবেশ,,যেখানে সব সময় চোখের হেফাজত করা সম্ভব হচ্ছে না,,আমার প্রশ্ন হোলো
এক্ষেত্রে আমার করণীয় কি? চাকরিটা কি ছেড়ে দিবো নাকি চালিয়ে যাবো? যদি চাকরিটা চালিয়ে যায় তাহলে উক্ত আল্লাহর অবাধ্যতা গুলোর কারণে কি আমার আমলনামায় প্রতিনিয়ত গোনাহ লেখা হবে এবং আমাার বেতন টা কি অবৈধ হবে??
question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মুফতী মুহাম্মাদ রাশেদুল ইসলাম
১৭ জানুয়ারী, ২০২২
চট্টগ্রাম