আপনার জিজ্ঞাসা/প্রশ্ন-উত্তর

সকল মাসায়েল একত্রে দেখুন

#১৪৭৭৮
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ,
ইবনে জারীর রহ. বর্ণনা করেন—

عن أبي هريرة قال: خرج رسول الله صلى الله عليه وسلم يعود رجلاً أصحابه وعكا وأنا معه ثم قال: "إن الله تعالى يقول: "هي نار من أسلطها على عبدي المؤمن، لتكون حظه من النار، في الآخرة". وهذا إسناد حسن.

হযরত আবু হুরাইরা রা. বলেন: রাসূলুল্লাহ এক অসুস্থ (জ্বরাক্রান্ত) সাহাবীকে দেখতে গেলেন। আমি তাঁর সাথেই ছিলাম৷ রাসূল বললেন, নিশ্চয় আল্লাহ তা'আলা বলেছেন,
“জ্বর হল আমার আগুন, আমি আমার মুমিন বান্দার উপর একে কর্তৃত্ব দান করি—যাতে করে তা আখেরাতে তার আগুনের অংশ হয়ে যায়”। [ মুসনাদে আহমাদ (২/৪৪০) হাদিসের মান: সহিহ, জামিউল আহাদীসিল কুদসিয়্যাহ (৫/৮৪৯)।]
এই হাদিসের ব্যাখ্যা জানতে চাই, "যাতে করে তা আখেরাতে তার আগুনের অংশ হয়ে যায়" এর দ্বারা কি বুঝানো হয়েছে?
জাযাকাল্লাহু খাইরান।
question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: ইসহাক মাহমুদ
২০ মার্চ, ২০২২
নবাবগঞ্জ
#১৪৩৪২
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,
প্রিয় হুজুর আপনার কাছে থেকে আমি জানতে চাই আমরা জাল হাদীস কে কি ভাবে চিনবো। যেমন ধরেন আমার বন্ধু একটা হাদীস বললো এবং সে আরও বললো এটা হাদীসে আছে এবং এটা সহীহ হাদীস তো এখন আমি কি ভাবে বিশ্বাস করবো যে সেটা আসলে সহীহ হাদীস তাই যদি আপনে আমাকে জাল হাদীস চিনার জন্য কিছু তথ্য দিতেন অনেক উপকার হতো। কারন কোনটা জাল হাদীস আর কোনটা সহীহ হাদীস সেটা আমি বুঝতে বা চিনতে পারি না সে জন্য আপনে যদি কোন তথ্য বা কিছু বইয়ে ন বলতেন যে গুলো পড়লে জাল হাদীস চিনা যাও তো আমার জন্য অনেক ভালো হতো। আশা করি উত্তর টা পাবো
question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মুফতি সাইদুজ্জামান কাসেমি
২ মার্চ, ২০২২
গাবতলী
#১৪১৫৯
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,
হুজুর আমি যখন সালাত আদায় করি জামাতে অথবা একা তখন যদি আমার মন অন্য কোথাও চলে যায় তখন আমি মনে মনে বলি যে মহান আল্লাহ তাআলা আমাকে দেখছেন এবং মহান আল্লাহ তায়লা আমার মনের কথা সবই জানেন এবং বলি আমাকে এহসানের সাথে এখলাসের সাথে এবং খুশুখুযর সাথে সালাত আদায় করতে হবে মাঝে মাঝে মনে মনে বলি যে আমি মহান আল্লাহতালার কুদরতই কদমে সিজদা করছি। কিন্তু আমার মনে পড়ল আমি বেশ কয়েকজন আলেমের কাছে শুনেছিলাম যে তারা বলেছে যে কুদরতি কদম এ কথাটা বলা অন্যায় গুনাহের কাজ। এ কথা বলা যাবে না। তারা বিভিন্ন ব্যাখ্যা দিয়েছেন এ বিষয়ে আর একজন আলেমের কথা শুনেছি তিনি বলেছেন এটি কুফরি এটি যে বলে সে কাফের হয়ে যায়। তাহলে আমি কি কুফরী করলাম? নাউজুবিল্লাহ। এজন্য আমি তওবা করেছি মহান আল্লাহ তায়ালার কাছে এবং ক্ষমা চেয়েছি। আমাকে এই বিষয়ে একটু খুলে বলবেন এবং আমার গুনা হয়েছে কিনা এবং হলে কি করণীয় একটু বলবেন
question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: ইসহাক মাহমুদ
২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২২
ঢাকা
আপনার জিজ্ঞাসা/প্রশ্ন-উত্তর | মুসলিম বাংলা