আপনার জিজ্ঞাসা/প্রশ্ন-উত্তর

সকল মাসায়েল একত্রে দেখুন

#৭৮০০
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, প্রশ্নঃ
السلام عليكم ورحمة الله.
জনাব, আপনার কাছে প্রশ্নঃ
1.আমরা যে মসজিদে নামাজ পড়ি,তো কোন মুসল্লির মাসবুক নামাজ হলে অর্থাৎ ইমামের সাথে কয়েক রাকাআত ছুটে গেলে,আর শেষ বৈঠকে যদি ইমাম সাহেব ~সিজদায়ে সাহু~ দেন,তাহলে এক্ষেত্রে ঐ মাসবুক ব‍্যাক্তি কি সবার সাথে সাহু সিজদা দিবে??? নাকি বসে থেকে ছুটে যাওয়া রাকাত আদায় করে শেষ বৈঠকে একাকি সাহু সিজদা দিবে??? যেহেতু সাহু সিজদা শেষ বৈঠকে দিতে হয়।এক্ষেত্রে মাসআলা কি?
2.ইমাম ছাড়া যদি কোন সাধারণ মানুষ,যার আরবি ব‍্যাকরন তেমন শুদ্ধ না সে যদি জানাযার নামাজ পড়াতে চায় তাহলে কি কি দোয়া মুখস্ত করতে হবে একটু লিখে দেন।
question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মুসলিম বাংলা ইফতা বিভাগ
৩ আগস্ট, ২০২১
ঢাকা
#৭৭৯৪
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, اَلسَّلاَمْ عَلَيْــــــــــــــــــــكُمْ وَ رَحْمَةُ اللہِ وَبَرَكَاتُهُ

আমরা যখন জামাতের সাথে নামাজ আদায় করতে যাই, একটা ওয়াজে শুনলাম যতটুকুই হোক তা জামাতে আদায় করা। দেখা যায় আমরা এক রাকাতের রুকূ পাই না এখন আমার প্রশ্ন হলো, আমি কি পরবর্তী রাকাতে অংশগ্রহণ করবো নাকি রুকূ ছাড়া রাকাতের বাকি অংশে যোগ দিবো আর দিলে কি আমার নামাজ আদায় হয়ে যাবে নাকি সেই রাকাত আবার সালাম শেষে পুনরায় আদায় করতে হবে?
প্রশ্নটি কঠিন হলেও এর সমাধান কি দয়াকরে জানান। কারণ, আমি প্রায়ই এমনটা অবস্থায় পড়ি কিন্তু মনে সংকোচ থাকার কারণে হয় পরের রাকাতে অংশগ্রহণ শুরু করি না হয় সেই রাকাত পুনরায় আদায় করি।
question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মুসলিম বাংলা ইফতা বিভাগ
৩ আগস্ট, ২০২১
নোয়াখালী
#৭৭০৪
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, আস সালামু ওয়ালাইকুম। আল্লাহর অশেষ রহমেত আমি নামাজের রুকু ও কওমার বেশ কয়েকটি তাসবিহ, সিজদাহ’রও বেশ কয়েকটি তাসবিহ ও দোওয়া অর্থসহ মুখস্থ করেছি।
এখন আমার প্রশ্ন হলঃ
০১। একই রুকু সিজদাহ ও কওমা’তে একাধিক তাসবিহ পড়া যাবে কিনা? নাকি শুধু একটাই পড়তে হবে। একই তাসবিহ কি একাধিক বার পড়া যাবে? পড়া গেলে কত বার পড়া যাবে?
০২। নামাজে দরুদে ও দোওয়া মাছুরা পড়ার পর কোরআন হাদিস থেকে শেখা দোওয়া গুলি পড়া যাবে কি না? পড়া গেলে কতগুলি পড়তে পারবো আর কত সময় নিয়ে পড়তে পারব?
বিশেষ করে আমি তাহাজ্জুদ, সুন্নত ও নফল নামাজগুলি যেন লম্বা ও দীর্ঘ করতে পারি সে জন্য এসব জানতে চেয়েছি।
জাযাকাল্লাহ খাইরান।
question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মুসলিম বাংলা ইফতা বিভাগ
৩১ জুলাই, ২০২১
ঢাকা
#৩৫২৬
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, আমার দেড় বছর বয়সী একটা ছেলে বাবু আছে। আমার ছেলে খুব চঞ্চল প্রকৃতির। বাবু হওয়ার পর থেকেই নামাজ আর কোরান পড়ায় অনেক গাফেল হয়ে গিয়েছি। যখনই নামাজ বা কোরান পড়তে বসি তখনই ছেলের চঞ্চলতা আরো কয়েক গুণ বেড়ে যায়। আমার তখন খুব আফসোস হয়। ওর সাথে আমি অনেক রাগ করি, মাঝে মধ্যে মারিও। আবার তার জন্য খুব অনুতপ্ত হই। কিন্তু ওর চঞ্চলতার সাথে আমি পেরে উঠি না। আমার খুব কষ্ট হয় সামলাতে ওকে। ওর দুষ্টুমির জন্য মানুষ আমাকে অনেক কথাও শুনায়। তখন ওর জন্য আরও মায়া ও কষ্ট লাগে।

১. ওর দুষ্টুমি কি করে কমাই? যদিও সকাল বিকেল আয়তুল কুরসি ৩ কুল পরে ফু দেয়ার চেষ্টা করি।

২. ওর দিকে খেয়াল রেখে কি করে নামাজ আর কোরান পড়ায় সময় বেশি দেই?

৩. আমি যে আমার বাবুটাকে মারি, এতে কি আমার গুনাহ হবে? নিজেকে কি করে শুধরাবো ?
question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: ইসহাক মাহমুদ, মুফতী ও মুহাদ্দিস, জামিআ মুহাম্মাদিয়া আরাবিয়া, মোহাম্মদপুর
১১ নভেম্বর, ২০২০
ঢাকা