আপনার জিজ্ঞাসা/প্রশ্ন-উত্তর

সকল মাসায়েল একত্রে দেখুন

প্রশ্নঃ ৭৫৮৮. আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, আসসালামু আলাইকুম ১ র‌ক্ত দান করা কি জায়েজ ২ যহর বা আসর ইমাম সাহেব কিরাত আস্তে পড়ে তখন আমরা সূরা ফাতিহা পড়বে,

২৭ জুলাই, ২০২১

State of West Bengal

উত্তর

و علَيْــــــــــــــــــــكُم السلام ورحمة الله وبركاته

بسم الله الرحمن الرحيم


وعليكم السلام ورحمة الله

১- র‌ক্ত দান করা জায়েয আছে। রক্ত দিলে সম্পূর্ণ বিনামূল্যেই দিতে হবে।রক্ত বিক্রি করা নাজায়েয। তাই রক্ত দিয়ে বিনিময়ে কোনো কিছু নেওয়াও জায়েয হবে না।
২- যোহর বা আসর নামাযে মুক্তাদী সূরা ফাতিহা পড়বে না।
নামাযে আপনি যদি মুক্তাদী হয়ে থাকেন, তাহলে ইমাম সাহেবের কিরাআত আপনার জন্য যথেষ্ট।
আপনার কিরাআত পড়া লাগবে না। ইমামের কিরাআত শেষ হলে আপনিও তার সাথে রুকুতে চলে যাবেন।
এখানে জাহরী নামায ও সিররী ( যেসব নামাযে ইমাম সাহেব কিরাত আস্তে পড়েন) নামাযের কোন তফাৎ হবে না।
ইমাম মুকতাদীর জন্য জাহরী নামাযে যেমন ইমাম তেমনি সিররী নামাযেও। আর বিশুদ্ধ হাদীসে এসেছে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, যে ইমামের পেছনে নামায পড়ে ইমামের কেরাতই তার কেরাত।
এখানে নবীজী সাঃ জাহরী নামায ও সিররী নামাযের মাঝে কোন তফাৎ করেন নি।

হাদীস : “যে ইমামের পেছনে নামায পড়ে ইমামের কেরাতই তার কেরাত”

এটি হাদীসের বিভিন্ন কিতাবে বর্ণিত হয়েছে। ইমাম মুহাম্মাদ ইবনুল হাসান রাহ. (১৩২-১৮৯হি.)ও তাঁর ‘আলআছার’ গ্রন্থে তা বর্ণনা করেছেন। তাঁর সনদে হাদীসটির আরবী পাঠ নিম্নরূপ :

أخبرنا أبو حنيفة قال : حدثنا أبو الحسن موسى بن أبي عائشة، عن عبد الله بن شداد بن الهاد، عن جابر بن عبد الله رضي الله عنهما قال : صلى رسول الله صلى الله عليه وسلم، ورجل خلفه يقرأ، فجعل رجل من أصحاب النبي صلى اللهُ عليه وسلم ينهاه عن القراءة في الصلاة، فقال : أتنهاني عن القراءة خلف نبي الله صلى الله عليه وسلم، فتنازعا حتى ذكر ذلك للنبي صلى الله عليه وسلم، فقال النبي صلى الله عليه وسلم : من صلى خلف إمام ، فإن قراءة الإمام له قراءة.

অর্থাৎ ইমাম মুহাম্মাদ আবু হানীফা থেকে, তিনি আবুল হাসান মূসা ইবনে আবী আয়েশা থেকে, তিনি আবদুল্লাহ ইবনে শাদ্দাদ ইবনে হাদ থেকে, তিনি জাবির ইবনে আবদুল্লাহ রা. থেকে বর্ণনা করেছেন, তিনি বলেন, একবার রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নামায পড়েছেন। তাঁর পেছনে এক লোক কুরআন পড়তে আরম্ভ করল। তখন এক সাহাবী তাকে নামাযে (ইমামের পেছনে) কুরআন পড়তে নিষেধ করলে সে বলল, তুমি কি আমাকে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পেছনে কুরআন পড়তে নিষেধ করছ? এভাবে দুজনের মাঝে তর্ক হলে বিষয়টি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে উল্লেখ করা হল। তিনি বললেন, যে ইমামের পেছনে নামায পড়ে ইমামের কেরাতই তার কেরাত। -কিতাবুল আছার, ইমাম মুহাম্মদ ১/১১১, হাদীস ৮৬

قال أحمد بن منيع : أنبأنا إسحاق الأزرق، حدثنا سفيان وشريك، عن موسى بن أبي عائشة، عن عبد الله بن شداد، عن جابر : قال رسول الله صلى الله عليه وسلم : من كان له إمام ، فقراءة الإمام له قراءة [2].

অর্থাৎ ইমাম আহমদ ইবনে মানী ইসহাক আলআযরাক থেকে, তিনি সুফিয়ান (ছাওরী) ও শারীক (ইবনে আবদুল্লাহ) থেকে, তিনি মূসা ইবনে আবী আয়েশা থেকে, তিনি আবদুল্লাহ ইবনে শাদ্দাদ থেকে, তিনি জাবির রা. থেকে বর্ণনা করেছেন, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যার ইমাম আছে ইমামের কেরাতই তার কেরাত। -ইতহাফুল খিয়ারাতিল মাহারা, বূসীরী (আলমাতালিবুল আলিয়া’র সাথে মুদ্রিত) ২/৪৫০
শিহাবুদ্দীন বূসীরী রাহ. (৮৪০হি.) বলেন,

إسناد حديث جابر الأول يعني إسناد ابن منيع صحيح على شرط الشيخين.

‘আহমদ ইবনে মানীর সনদ সহীহাইনের (বুখারী-মুসলিমের) সনদের সমমানের।’

আরো কিছু হাদীস ও আছার উল্লেখ করা হল :

১. ইমরান ইবনে হুছাইন রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যোহরের নামায পড়েছেন আর তাঁর পেছনে এক ব্যক্তি سبح اسم ربك الأعلى পড়তে লাগল। নামায শেষ করে তিনি বললেন, তোমাদের মধ্যে কে পড়েছে? এক ব্যক্তি বলল, আমি। তখন তিনি বললেন, আমি ধারণা করেছি, তোমাদের কেউ কুরআন পড়ায় আমার সঙ্গে টানাটানি করছে। -সহীহ মুসলিম, হাদীস ৩৯৮

সনদসহ হাদীসটির আরবী পাঠ এই-

حدثنا محمد بن المثنى ومحمد بن بشار قالا : حدثنا محمد بن جعفر، حدثنا شعبة، عن قتادة قال : سمعت زرارة بن أوفى يحدث عن عمران بن حصين أن رسول الله صلى الله عليه وسلم صلى الظهر، فجعل رجل يقرأ خلفه بسبح اسم ربك الأعلى، فلما انصرف قال : أيكم قرأ أو أيكم القارئ؟ فقال رجل : أنا فقال : قد ظننت أن بعضكم خالجنيها.

২. আতা ইবনে ইয়াসার থেকে বর্ণিত, তিনি যায়েদ ইবনে ছাবিত রা.-কে ইমামের সঙ্গে মুকতাদী কুরআন পড়বে কি না জিজ্ঞাসা করলেন। উত্তরে তিনি বললেন, কোনো নামাযেই ইমামের সঙ্গে মুকতাদী কুরআন পড়বে না। -সহীহ মুসলিম, হাদীস ৫৭৭

সনদসহ আছারটির আরবী পাঠ এই-

حدثنا يحيى بن يحيى ويحيى بن أيوب وقتيبة بن سعيد وابن حجر ، قال يحيى بن يحيى: أخبرنا. وقال الآخرون : حدثنا إسماعيل، وهو بن جعفر، عن يزيد بن خصيفة، عن ابن قسيط، عن عطاء بن يسار أنه أخبره أنه سأل زيد بن ثابت عن القراءة مع الإمام، فقال : لا قراءة مع الإمام في شيء.

আরো দেখুন, মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা, হাদীস ৩৮০৪, ৩৮০৮, ৩৮০৯; শরহু মাআনিল আছার (নুখাবুল আফকারসহ) ২/৫৭০-৫৭১

৩. আবু ওয়াইল থেকে বর্ণিত, এক ব্যক্তি আবদুল্লাহ (ইবনে মাসউদ) রা.-এর কাছে এসে জিজ্ঞাসা করল, আমি কি ইমামের পেছনে কুরআন পড়ব? তিনি বললেন, নামাযে মগ্নতা আছে। আর ঐ ব্যাপারে ইমামই তোমার জন্য যথেষ্ট হবে। -মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা, হাদীস ৩৮০১

সনদসহ আছারটির আরবী পাঠ এই-

حدثنا أبو الأحوص، عن منصور، عن أبي وائل قال : جاء رجل إلى عبد الله، فقال : أقرأ خلف الإمام؟ فقال له عبد الله : إن في الصلاة شغلا، وسيكفيك ذاك الإمام.

আরো দেখুন, শরহু মাআনিল আছার (নুখাবুল আফকারসহ) ২/৫৬৬-৫৬৮; আলহুজ্জা আলা আহলিল মাদীনা ১/১১৯, ১২০; মুসান্নাফে আবদুর রায্যাক, হাদীস ২৮০৩

বদরুদ্দীন আইনী রাহ. ‘নুখাবুল আফকার’ কিতাবে (২/৫৬৬) বলেন,

أخرجه من أربع طرق ثلاثتها صحاح

‘ইমাম তহাবী রাহ. এটি চার সূত্রে বর্ণনা করেছেন। তার মধ্যে তিনটি সহীহ।’ (সহীহ তিনটির মধ্যে আলোচিত সূত্রটিও রয়েছে)

৪. নাফে থেকে বর্ণিত, আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.)-কে যখন জিজ্ঞাসা করা হত, ইমামের পেছনে কি কেউ কুরআন পড়বে? উত্তরে তিনি বলতেন, তোমাদের কেউ যখন ইমামের পেছনে নামায পড়ে তো ইমামের কেরাতই তার জন্য যথেষ্ট। আর যখন একা পড়ে তখন তাকে কুরআন পড়তে হবে। রাবী বলেন, আবদুল্লাহ ইবনে ওমর রা. ইমামের পেছনে কুরআন পড়তেন না। -মুআত্তা মালেক ১/৭৬

সনদসহ আছারটির আরবী পাঠ এই-

مالك، عن نافع : أن عبد الله بن عمر كان إذا سئل : هل يقرأ أحد خلف الإمام؟ قال : إذا صلى أحدكم خلف الإمام فحسبه قراءة الإمام، وإذا صلى وحده فليقرأ. قال : وكان عبد الله بن عمر لا يقرأ خلف الإمام.

আরো দেখুন, মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা, হাদীস ৩৮০৫; মুসান্নাফে আবদুর রায্যাক, হাদীস ২৮১২, ২৮১৫; শরহু মাআনিল আছার (নুখাবুল আফকারসহ) ২/৫৬৯-৫৭০

বদরুদ্দীন আইনী রাহ. ‘নুখাবুল আফকার’-এ (২/৫৬৯) বলেন,

هذا إسناد صحيح في غاية الصحة

‘এটি অতি উচ্চস্তরের সহীহ সনদ।’

৫. ওয়াহাব ইবনে কায়সান থেকে বর্ণিত, তিনি জাবির (রা.)-কে এ কথা বলতে শুনেছেন, যে ব্যক্তি নামায পড়ল কিন্তু তাতে সূরা ফাতেহা পড়ল না সে যেন নামাযই পড়েনি, তবে যদি সে ইমামের পেছনে নামায আদায় করে। -মুআত্তা মালেক ১/৭৫

সনদসহ আছারটির আরবী পাঠ এই-

مالك، عن أبي نعيم وهب بن كيسان، أنه سمع جابر بن عبد الله يقول : من صلى ركعة لم يقرأ فيها بأم القرآن فلم يصل، إلا وراء الإمام.

ইমাম মালেক রাহ.-এর সূত্রে ইমাম তিরমিযী রাহ. (২৭৯হি.)ও এটি তাঁর ‘সুনান’ গ্রন্থে বর্ণনা করেছেন এবং বলেছেন,

هذا حديث حسن صحيح

‘এই হাদীসটি হাসান সহীহ।’

আরো দেখুন, মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা, হাদীস ৩৮০৭; শরহু মাআনিল আছার (নুখাবুল আফকারসহ) ২/৫৭০

৬. আবু জামরা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি ইবনে আব্বাস রা.-কে জিজ্ঞাসা করলাম, ইমাম আমার সামনে আছেন (অর্থাৎ আমি তার ইকতিদায় আছি) এ অবস্থায় কি আমি কুরআন পড়ব? উত্তরে তিনি বললেন, না। -শরহু মাআনিল আছার ১/৩৫৯

সনদসহ আছারটির আরবী পাঠ এই-

حدثنا ابن أبي داود قال : ثنا أبو صاح الحراني قال : ثنا حماد بن سلمة، عن أبي جمرة قال : قلت لابن عباس : أقرأ والإمام بين يدي؟ فقال: لا.

বদরুদ্দীন আইনী রাহ. ‘নুখাবুল আফকার’-এ (২/৫৭১) বলেন,

هذا إسناد صحيح

‘এটি একটি সহীহ সনদ।’

৭. আমর ইবনে র্মুরা থেকে বর্ণিত, আবু ওয়াইল রাহ. বলেন, ইমামের কেরাতই তোমার জন্য যথেষ্ট হবে। -মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা, হাদীস ৩৮২২

সনদসহ আছারটির আরবী পাঠ এই-

حدثنا يحيى بن سعيد القطان، عن مسعر، عن عمرو بن مرة، عن أبي وائل قال : يكفيك قراءة الإمام.

৮. আইয়ুব সাখতিয়ানী থেকে বর্ণিত, মুহাম্মদ ইবনে সীরীন রাহ. বলেন, আমি ইমামের পেছনে কুরআন পড়াকে সুন্নাহর অন্তর্ভুক্ত মনে করি না -প্রাগুক্ত, হাদীস ৩৮১৫

সনদসহ আছারটির আরবী পাঠ এই-

حدثنا الثقفي، عن أيوب، عن محمد قال : لا أعلم القراءة خلف الإمام من السنة.

নিমাভী রাহ. (১৩২২হি.) বলেন, إسناده صحيح‘এর সনদ সহীহ।’ -আছারুস সুনান পৃ. ১৩৬

৯. ওলীদ ইবনে কায়স বলেন, আমি সুআইদ ইবনে গাফালা রাহ.-কে জিজ্ঞাসা করলাম, আমি কি যোহর ও আসরের নামাযে ইমামের পেছনে কুরআন পড়ব? তিনি বললেন, না।

- প্রাগুক্ত, হাদীস ৩৮১৭

সনদসহ আছারটির আরবী পাঠ এই-

حدثنا الفضل، عن زهير، عن الوليد بن قيس قال : سألت سويد بن غفلة : أقرأ خلف الإمام في الظهر والعصر؟ قال : لا.

নিমাভী রাহ. বলেন, إسناده صحيح ‘এর সনদ সহীহ।’ -প্রাগুক্ত

১০. হাম্মাদ ইবনে আবী সুলায়মান থেকে বর্ণিত, আলকামা ইবনে কায়স রহ. কখনো ইমামের পেছনে উম্মুল কুরআন বা অন্য কোনো সূরা পড়েননি। না উচ্চস্বর বিশিষ্ট নামাযে, না নি¤œস্বর বিশিষ্ট নামাযে, না শেষ দুই রাকাতে। -কিতাবুল আছার, ইমাম মুহাম্মদ ১/১০৯, হাদীস ৮৪

সনদসহ আছারটির আরবী পাঠ এই-

أخبرنا أبو حنيفة قال: حدثنا حماد، عن إبراهيم قال: ما قرأ علقمة بن قيس قط فيما يجهر فيه، ولا فيما لا يجهر فيه، ولا في الركعتين الأخريين أم القرآن، ولا غيرها خلف الإمام.

নিমাভী রাহ. বলেন, إسناده صحيح ‘এর সনদ সহীহ।’ -প্রাগুক্ত

১১. মুগীরা ইবনে মিকসাম থেকে বর্ণিত, ইবরাহীম নাখায়ী রাহ. ইমামের পেছনে কুরআর পড়া অপছন্দ করতেন এবং বলতেন, ইমামের কেরাতই তোমার জন্য যথেষ্ট হবে। -মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা, হাদীস ৩৮১৬

সনদসহ আছারটির আরবী পাঠ এই-

حدثنا هشيم، عن مغيرة، عن إبراهيم أنه كان يكره القراءة خلف الإمام، وكان يقول : تكفيك قراءة الإمام.

১২. ইসরাইল ইবনে ইউনুস থেকে বর্ণিত, আবু ইসহাক সাবেয়ী রাহ. বলেন, আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা.-এর শাগরিদগণ ইমামের পেছনে কুরআন পড়তেন না। -মুসান্নাফে আবদুর রায্যাক, হাদীস ২৮১৩

সনদ সহ আছারটির আরবী পাঠ এই-

عبد الرزاق، عن إسرائيل، عن ابي إسحاق قال : كان أصحاب عبد الله لا يقرؤون خلف الإمام.

বলাবাহুল্য, এ শিক্ষা তাঁরা আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. (সহ কূফা শহরে অবস্থানকারী অন্যান্য ফকীহ সাহাবী) থেকেই গ্রহণ করেছেন।

অর্থাৎ ইমামের কেরাত মুকতাদীর জন্য জাহরী এবং সিররী উভয় নামাযেই ধর্তব্য হবে। ইমাম মুকতাদীর জন্য জাহরী নামাযে যেমন ইমাম তেমনি সিররী নামাযেও। সুতরাং এটিকে জাহরী নামাযের মধ্যে সীমাবদ্ধ করে ফেলা সঙ্গত না।

والله اعلم بالصواب

উত্তর দিয়েছেনঃ মুসলিম বাংলা ইফতা বিভাগ

মন্তব্য ()

কোনো মন্তব্য নেই।

এ সম্পর্কিত আরও জিজ্ঞাসা/প্রশ্ন-উত্তর

৬৬৫১৬

জুমার নামাজে ওয়াজিব ছুটে গেলে করণীয়


৫ জুলাই, ২০২৪

চট্টগ্রাম

question and answer icon

উত্তর দিয়েছেনঃ মুফতি সাইদুজ্জামান কাসেমি

৬৬৪৩৯

কয় বছর বয়সে নামাজ ফরজ হয়?


৪ জুলাই, ২০২৪

WFFJ+৭৬৯

question and answer icon

উত্তর দিয়েছেনঃ মুফতি জাওয়াদ তাহের

৯০৪৯৪

হারাম টাকায় পোষাক বানিয়ে তা পরে ইবাদত করলে ইবাদত কবুল হবে?


২৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

G৯FW+M৫W

question and answer icon

উত্তর দিয়েছেনঃ মুফতী শাহাদাত হুসাইন ফরায়েজী

৬৩০৭০

প্রাণীর ছবিযুক্ত কাপড়ে নামাজ পড়ার জায়েজ হবে কি?


২ জুন, ২০২৪

ঢাকা ১২০৫

question and answer icon

উত্তর দিয়েছেনঃ মুফতি সাইদুজ্জামান কাসেমি

Logoমুসলিম বাংলা
play storeapp store
TopOfStack Software © 2025 All rights reserved. Privacy Policy