اَللّٰهُمَّ اجْعَلْ خَيْرَ عُمُرِيْ اٰخِرَهٗ وَخَيْرَ عَمَلِيْ خَوَاتِمَهٗ، وَخَيْرَ أَيَّامِيْ يَوْمَ أَلْقَاكَ فِيْهِ، يَا وَلِيَّ الْإِسْلَامِ وَأَهْلِه ! ثَبِّتْنِيْ بِه حَتّٰى أَلْقَاكَ. أَسْأَلُكَ غِنَايَ وَغِنٰى مَوْلَايَ.
অর্থঃ ইয়া আল্লাহ! আমার জীবনের সর্বোত্তম অংশ করুন সর্বশেষ অংশ এবং আমার সর্বোত্তম কর্ম করুন আমার শেষের কর্ম আর আমার সর্বোত্তম দিন যেন হয় ঐ দিনটি, যেদিন আপনার সাথে মিলিত হব।৮৬ হে সহায় ইসলাম ও মুসলমানের! আমাকে ইসলামের উপর অটল রাখুন আপনার সাথে মিলিত হওয়া পর্যন্ত।৮৭ আপনার কাছে প্রার্থনা করছি আমার ও আমার সংশ্লিষ্টদের তুষ্টি ও পরিতুষ্টি। (যার দ্বারা না আমি কারো মুখাপেক্ষী থাকব, না আমার সংশ্লিষ্টরা)।
اَللّٰهُمَّ اجْعَلْنِيْ أُعَظِّمُ شُكْرَكَ، وَأُكْثِرُ ذِكْرَكَ، وَأَتَّبِـعُ نَصِيْحَتَكَ وَأَحْفَظُ وَصِيَّتَكَ. اَللّٰهُمَّ إِنَّ قُلُوْبَنَا وَنَوَاصِيَنَا وَجَوَارِحَنَا بِيَدِكَ، لَمْ تُمَلِّكْنَا مِنْهَا شَيْئًا، فَإِذَا فَعَلْتَ ذٰلِكَ بِنَا فَكُنْ أَنْتَ وَلِيَّنَا، وَاهْدِنَاۤ إِلٰى سَوَآءِ السَّبِيْلِ.
অর্থঃ ইয়া আল্লাহ! আমাকে এমন করুন যে, আপনার বড় শোকর করি, আপনার যিকির বেশি করি, আপনার উপদেশ মেনে চলি আর আপনার আদেশ মনে রাখি। ইয়া আল্লাহ! আমাদের হৃদয়, আমাদের ঝুঁটি ও আমাদের অঙ্গসমূহ আপনারই কব্জায়। এর কোনো কিছুর উপরই আমাদের ক্ষমতা দেননি। সুতরাং আপনি যখন আমাদের সাথে এ-ই করেছেন, তখন আপনিই হোন আমাদের সাহায্যকারী এবং আমাদেরকে প্রদর্শন করুন সোজা পথ।১১৬
اَللّٰهُمَّ طَهِّرْ قَلْبِيْ مِنَ النِّفَاقِ، وَعَمَلِيْ مِنَ الرِّيَآءِ، وَلِسَانِيْ مِنَ الْكَذِبِ، وَعَيْنِيْ مِنَ الْخِيَانَةِ، فَإِنَّكَ تَعْلَمُ خَآئِنَةَ الْأَعْيُنِ وَمَا تُخْفِي الصُّدُوْرُ.
অর্থঃ ইয়া আল্লাহ! পবিত্র করে দিন আমার অন্তরকে নিফাক থেকে, আমার আমলকে রিয়া থেকে, আমার যবানকে মিথ্যা থেকে আর আমার চোখকে খিয়ানত থেকে। আপনার অজানা নয় চোখের পাপদৃষ্টি ও অন্তরের অভিপ্রায়।১২৪
اَللّٰهُمَّ أَرْضِنِيْ بِقَضَآئِكَ، وَبَارِكْ لِيْ فِيْ مَا قُدِّرَ لِيْ، حَتّٰى لَاۤ أُحِبَّ تَعْجِيْلَ مَاۤ أَخَّرْتَ وَلَا تَأْخِيْرَ مَا عَجَّلْتَ.
অর্থঃ ইয়া আল্লাহ! আমাকে আপনার ফয়সালায় রাজি-খুশি রাখুন আর যা কিছু আমার জন্য ধার্য হয়েছে, তাতে আমার জন্য বরকত দিন, যেন আপনি যা বিলম্বে রেখেছেন, তাতে আমি ত্বরা না করি আর যা আপনি অবিলম্বে রেখেছেন, তাতে বিলম্ব অন্বেষণ না করি।১২৯
اَللّٰهُمَّ اجْعَلْنَا هَادِيْنَ مُهْتَدِيْنَ، غَيْرَ ضَآلِّيْنَ وَلَا مُضِلِّيْنَ، سِلْمًا لِّأَوْلِيَآئِكَ، وَحَرْبًا لِّأَعْدَآئِكَ، نُحِبُّ بِحُبِّكَ مَنْ أَحَبَّكَ، وَنُعَادِيْ بِعَدَاوَتِكَ مَنْ خَالَفَكَ مِنْ خَلْقِكَ.
অর্থঃ ইয়া আল্লাহ! আমাদের আপনি পথপ্রাপ্ত ও পথপ্রদর্শক করুন। বিপথগামী ও বিভ্রান্তকারী নয়। আপনার বন্ধুদের মিত্র ও আপনার দুশমনদের শত্রু বানিয়ে দিন। আমরা আপনার মাখলুকের মাঝে তাকেই ভালোবাসি, যে আপনাকে ভালোবাসে। আর তার সাথেই শত্রুতা পোষণ করি, যে আপনার বিরোধিতা করে।১৩৮
اَللّٰهُمَّ إِنِّيْۤ أَعُوْذُبِكَ مِنْ سُوْٓءِ الْعُمُرِ وَ فِتْنَةِ الصَّدْرِ، و َأَعُوْذُ بِعِزَّتِكَ ــ لَاۤ إِلٰهَ إِلَّاۤ أَنْتَ ــ أَنْ تُضِلَّنِيْ، وَمِنْ جَهْدِ الْبَلَآءِ وَ دَرَكِ الشَّقَآءِ، وَ سُوْٓءِ الْقَضَآءِ، وَشَمَاتَةِ الْأَعْدَآءِ، وَمِنْ شَرِّ مَاعَمِلْتُ وَمِنْ شَرِّ مَا لَمْ أَعْمَلْ، وَمِنْ شَرِّ مَاعَلِمْتُ وَمِنْ شَرِّ مَا لَمْ أَعْلَمْ، وَ مِنْ زَوَالِ نِعْمَتِكَ وَتَحَوُّلِ عَافِيَتِكَ، وَفُجَآءَةِ نِقْمَتِكَ وَجَمِيْعِ سَخَطِكَ، وَمِنْ شَرِّ سَمْعِيْ وَمِنْ شَرِّ بَصَرِيْ، وَمِنْ شَرِّ لِسَانِيْ وَمِنْ شَرِّ قَلْبِيْ، وَمِنْ شَرِّ مَنِيِّيْ، وَمِنَ الْفَاقَةِ، وَمِنْ أَنْ أَظْلِمَ أَوْ أُظْلَمَ، وَمِنَ الْهَدَمِ، وَمِنَ التَّرَدِّيْ، وَمِنَ الْغَرَقِ وَالْحَرَقِ، وَأَنْ يَّتَخَبَّطَنِيْ الشَّيْطَانُ عِنْدَ الْمَوْتِ، وَمِنْ أَنْ أَمُوْتَ فِيْ سَبِيْلِكَ مُدْبِرًا وَّ أَنْ أَمُوْتَ لَدِيْغًا.
অর্থঃ ইয়া আল্লাহ! আপনার কাছে আশ্রয় নিচ্ছি কল্যাণহীন জীবন থেকে ও অন্তরের ফিতনা থেকে এবং আপনার প্রতাপের ছায়ায় আশ্রয় নিচ্ছি - নেই কোনো মাবুদ আপনি ছাড়া - আমাকে পথভ্রষ্ট কোরেন না। (আশ্রয় চাই) কঠিন বিপদ থেকে, দুর্ভাগ্যের শিকার হওয়া থেকে, মন্দ ভাগ্য থেকে, শত্রুকুলের তৃপ্তির হাসি থেকে, আমার কৃত ও অকৃতকর্মের অনিষ্ট থেকে, আমার জানা-অজানা বিষয়াদির অনিষ্ট থেকে, আপনার নেয়ামত উঠে যাওয়া থেকে, আপনার সুরক্ষা ঘুরে যাওয়া থেকে, আপনার অতর্কিত শাস্তি থেকে এবং আপনার সকল অসন্তুষ্টি থেকে। (আমি পানাহ চাই) আমার শ্রবণশক্তি ও দৃষ্টিশক্তির অনিষ্ট থেকে, আমার জিহ্বা ও অন্তঃকরণের অনিষ্ট থেকে এবং আমার বীর্যের অনিষ্ট থেকে। (অর্থাৎ অবৈধ যৌনাচার থেকে।) (আমি পানাহ চাই) অনাহার থেকে, জালিম বা মজলুম হওয়া থেকে, চাপা পড়া, উপর থেকে পড়ে যাওয়া, ডুবে যাওয়া ও অগ্নিদগ্ধ হওয়া থেকে। (আমি পানাহ চাই) মৃত্যুর সময় শয়তানের দ্বারা বিভ্রান্ত হওয়া থেকে, জিহাদ থেকে পলায়নরত অবস্থায় মরণ থেকে এবং দংশিত হয়ে মৃত্যুবরণ থেকে।৮৮
اَللّٰهُمَّ إِنِّيْۤ أَعُوْذُبِكَ مِنْ مُّنْكَرَاتِ الْأَخْلَاقِ وَالْأَعْمَالِ وَالْأَهْوَآءِ وَالْأَدْوَآءِ، وَنَعُوْذُ بِكَ مِنْ شَرِّ مَا اسْتَعَاذَ مِنْهُ نَبِيُّكَ مُحَمَّدٌ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَمِنْ جَارِ السُّوْٓءِ فِيْ دَارِ الْمُقَامَةِ، فَإِنَّ جَارَ الْبَادِيَةِ يَتَحَوَّلُ، وَ غَلَبَةِ الْعَدُوِّ، وَشَمَاتَةِ الْأَعْدَآءِ، وَمِنَ الْجُوْعِ، فَإِنَّهٗ بِئْسَ الضَّجِيْعُ، وَمِنَ الْخِيَانَةِ فَبِئْسَتِ الْبِطَانَةُ، وَأَنْ نَّرْجِعَ عَلٰىۤ أَعْقَابِنَا أَوْ نُفْتَنَ عَنْ دِيْنِنَا، وَمِنَ الْفِتَنِ مَا ظَهَرَ مِنْهَا وَمَا بَطَنَ، وَمِنْ يَوْمِ السُّوْٓءِ وَمِنْ لَّيْلَةِ السُّوْٓءِ، وَمِنْ سَاعَةِ السُّوْٓءِ، وَمِنْ صَاحِبِ السُّوْٓءِ.
অর্থঃ ইয়া আল্লাহ! আপনার আশ্রয় নিচ্ছি মন্দ চরিত্র ও মন্দ কর্ম থেকে এবং মন্দ প্রবৃত্তি ও মন্দ রোগ থেকে। আমরা আপনার আশ্রয় নিচ্ছি ঐ সকল বিষয় থেকে, যা থেকে আপনার নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আশ্রয় প্রার্থনা করেছেন এবং (আশ্রয় নিচ্ছি) আবাসস্থলের অসৎ পড়শি থেকে। কারণ, সফরের সঙ্গী তো কিছু সময় পর আলাদা হয়ে যায়। এবং (আশ্রয় নিচ্ছি) দুশমনের প্রাবল্য থেকে, শত্রুর তৃপ্তির হাসি থেকে, অনাহার থেকে। কারণ, সে তো মন্দ ‘শয্যাসঙ্গী’। (প্রচণ্ড ক্ষুধার সময় ঘুম কিভাবে আসবে? এ পাশ-ওপাশ করেই তো রাত কেটে যায়। এথেকে ক্ষুধাকে আরবী ভাষায় ‘শয্যাসঙ্গী’ কল্পনা করা হয়েছে।) খিয়ানত থেকে। কারণ, সে তো নিকৃষ্ট ‘পরামর্শক’। (আশ্রয় নিচ্ছি) পশ্চাদপসরণ থেকে এবং ফিতনায় নিপতিত হয়ে দীন থেকে বিচ্যুত হওয়া থেকে এবং প্রকাশ্য-অপ্রকাশ্য সকল ফিতনা থেকে এবং মন্দ দিবস ও মন্দ রজনী থেকে এবং মন্দ মুহূর্ত থেকে ও মন্দ সঙ্গী থেকে।১১৩
اَللّٰهُمَّ اجْعَلْ حُبَّكَ أَحَبَّ الْأَشْيَآءِ إِلَـيَّ، وَاجْعَلْ خَشْيَتَكَ أَخْوَفَ الْأَشْيَآءِ عِنْدِيْ، وَاقْطَعْ عَنِّيْ حَاجَاتِ الدُّنْيَا بِالشَّوْقِ إِلٰى لِقَآئِكَ، وَإِذَا أَقْرَرْتَ أَعْيُنَ أَهْلِ الدُّنْيَا مِنْ دُنْيَاهُمْ فَأَقْرِرْ عَيْنِيْ مِنْ عِبَادَتِكَ.
অর্থঃ ইয়া আল্লাহ! আমার কাছে আপনার ভালোবাসাই যেন হয় সবকিছু থেকে প্রিয়। আর আপনার ভয়ই যেন হয় সকল ভয়ের বড় ভয়। আর আপনার সাথে সাক্ষাতের ব্যাকুলতার মাধ্যমে দুনিয়ার প্রয়োজনসমূহ আমার থেকে বিচ্ছিন্ন করুন আর যখন দুনিয়াওয়ালাদের চক্ষু তাদের দুনিয়া দ্বারা শীতল করেছেন, তখন আমার চোখ আপনার ইবাদত দ্বারা শীতল করুন।১১৭
اَللّٰهُمَّ الْطُفْ بِيْ فِيْ تَيْسِيْرِ كُلِّ عَسِيْرٍ، فَإِنَّ تَيْسِيْرَ كُلِّ عَسِيْرٍ عَلَيْكَ يَسِيْرٌ، وَأَسْأَلُكَ الْيُسْرَ وَالْمُعَافَاةَ فِيْ الدُّنْيَا وَالْاٰخِرَةِ، اَللّٰهُمَّ اعْفُ عَنِّيْ فَاِنَّكَ عَفُوٌّ كَرِيْمٌ.
অর্থঃ ইয়া আল্লাহ! তামাম মুশকিল আসান করে আমার উপর রহম করুন। কারণ, মুশকিল আসান করা আপনার পক্ষেই সহজ।১২২ (সুতরাং এই দরখাস্ত মঞ্জুর করা আপনার জন্য কোনো বিষয়ই নয়) আমি আপনার কাছে চাই দুনিয়া ও আখিরাতের সহজতা ও নিরাপত্তা।১২৩ ইয়া আল্লাহ! আমাকে ক্ষমা করুন। আপনি তো অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
اَللّٰهُمَّ ارْزُقْنِيْ عَيْنَيْنِ هَطَّالَتَيْنِ، تَسْقِيَانِ الْقَلْبَ بِذُرُوْفِ الدَّمْعِ مِنْ خَشْيَتِكَ، قَبْلَ أَنْ تَكُوْنَ الدُّمُوْعُ دَمًا وَّالْأَضْرَاسُ جَمْرًا.
অর্থঃ ইয়া আল্লাহ! আমাকে দান করুন ঐ বর্ষণকারী চোখ, যা আপনার ভয়ে প্রবাহিত অশ্রুধারায় হৃদয়কে সজীব করে ঐ সময় আসার আগে যখন অশ্রু পরিণত হবে রক্তে আর মাঢ়ি পরিণত হবে অঙ্গারে।১২৫
اَللّٰهُمَّ عَافِنِيْ فِيْ قُدْرَتِكَ، وَأَدْخِلْنِيْ فِيْ رَحْمَتِكَ، وَاقْضِ أَجَلِىْ فِيْ طَاعَتِكَ، وَاخْتِمْ لِيْ بِخَيْرِ عَمَلِيْ، وَاجْعَلْ ثَـوَابَهُ الْجَنَّةَ.
অর্থঃ ইয়া আল্লাহ! আমাকে আপনার কুদরত দ্বারা শান্তি ও নিরাপত্তা দিন, আমাকে আপনার রহমতের মাঝে দাখিল করুন, আমার জীবন আপনার আনুগত্যের মাঝে অতিবাহিত করুন, আমার সর্বোত্তম আমলের মাঝে আমার (জীবনের) সমাপ্তি দান করুন এবং এর বিনিময়ে আমাকে জান্নাত নসীব করুন।১২৬
اَللّٰهُمَّ فَارِجَ الْهَمِّ! كَاشِفَ الْغَمِّ، مُجِيْبَ دَعْوَةِ الْمُضْطَرِّيْنَ! رَحْمٰنَ الدُّنْيَا وَرَحِيْمَهَا! أَنْتَ تَرْحَمُنِىْ، فَارْحَمْنِيْ بِرَحْمَةٍ تُغْنِيْنِيْ بِهَا عَنْ رَّحْمَةِ مَنْ سِوَاكَ.
অর্থঃ ইয়া আল্লাহ! দুশ্চিন্তা দূরকারী! অনুতাপ বিদূরণকারী! অসহায়ের ফরিয়াদ শ্রবণকারী! দুনিয়া-আখিরাতের রহমান ও রহীম! আপনিই আমার উপর রহম করবেন। সুতরাং আমার উপর এমন রহম করুন, যার দ্বারা আমাকে অন্য সবার রহম থেকে বেনিয়ায করবেন।
اَللّٰهُمَّ أَنْتَ السَّلَامُ، وَمِنْكَ السَّلَامُ وَإِلَيْكَ يَعُوْدُ السَّلَامُ، أَسْأَلُكَ يَا ذَا الْجَلَالِ وَالْإِكْرَامِ! أَنْ تَسْتَجِيْبَ لَنَا دَعْوَتَنَا، وَأَنْ تُعْطِيَنَا رَغْبَتَنَا، وَأَنْ تُغْنِيَنَا عَمَّنْ أَغْنَيْتَهٗ عَنَّا مِنْ خَلْقِكَ.
অর্থঃ ইয়া আল্লাহ! আপনার নাম ‘সালাম’, আপনার নিকট থেকেই শান্তির সূচনা আর আপনার কাছেই প্রত্যাবর্তিত শান্তি ও নিরাপত্তা। হে প্রতাপ ও মর্যাদার মালিক! আপনার কাছে আবেদন, আমাদের প্রার্থনা মঞ্জুর করুন, আমাদের ইচ্ছা পূরণ করুন, আপন মাখলুকের মধ্যে যাদের আপনি আমাদের থেকে অমুখাপেক্ষী করেছেন, আমাদেরও তাদের থেকে অমুখাপেক্ষী করে দিন। (কারণ, মাখলুকের মুখাপেক্ষী হওয়ার মাঝে তো লাঞ্ছনা থাকেই।)১২৮