اَللّٰهُمَّ ارْزُقْنِيْ عَيْنَيْنِ هَطَّالَتَيْنِ، تَسْقِيَانِ الْقَلْبَ بِذُرُوْفِ الدَّمْعِ مِنْ خَشْيَتِكَ، قَبْلَ أَنْ تَكُوْنَ الدُّمُوْعُ دَمًا وَّالْأَضْرَاسُ جَمْرًا.
উচ্চারণঃ null
অর্থঃ ইয়া আল্লাহ! আমাকে দান করুন ঐ বর্ষণকারী চোখ, যা আপনার ভয়ে প্রবাহিত অশ্রুধারায় হৃদয়কে সজীব করে ঐ সময় আসার আগে যখন অশ্রু পরিণত হবে রক্তে আর মাঢ়ি পরিণত হবে অঙ্গারে।১২৫
اَللّٰهُمَّ عَافِنِيْ فِيْ قُدْرَتِكَ، وَأَدْخِلْنِيْ فِيْ رَحْمَتِكَ، وَاقْضِ أَجَلِىْ فِيْ طَاعَتِكَ، وَاخْتِمْ لِيْ بِخَيْرِ عَمَلِيْ، وَاجْعَلْ ثَـوَابَهُ الْجَنَّةَ.
উচ্চারণঃ null
অর্থঃ ইয়া আল্লাহ! আমাকে আপনার কুদরত দ্বারা শান্তি ও নিরাপত্তা দিন, আমাকে আপনার রহমতের মাঝে দাখিল করুন, আমার জীবন আপনার আনুগত্যের মাঝে অতিবাহিত করুন, আমার সর্বোত্তম আমলের মাঝে আমার (জীবনের) সমাপ্তি দান করুন এবং এর বিনিময়ে আমাকে জান্নাত নসীব করুন।১২৬
اَللّٰهُمَّ فَارِجَ الْهَمِّ! كَاشِفَ الْغَمِّ، مُجِيْبَ دَعْوَةِ الْمُضْطَرِّيْنَ! رَحْمٰنَ الدُّنْيَا وَرَحِيْمَهَا! أَنْتَ تَرْحَمُنِىْ، فَارْحَمْنِيْ بِرَحْمَةٍ تُغْنِيْنِيْ بِهَا عَنْ رَّحْمَةِ مَنْ سِوَاكَ.
উচ্চারণঃ null
অর্থঃ ইয়া আল্লাহ! দুশ্চিন্তা দূরকারী! অনুতাপ বিদূরণকারী! অসহায়ের ফরিয়াদ শ্রবণকারী! দুনিয়া-আখিরাতের রহমান ও রহীম! আপনিই আমার উপর রহম করবেন। সুতরাং আমার উপর এমন রহম করুন, যার দ্বারা আমাকে অন্য সবার রহম থেকে বেনিয়ায করবেন।
اَللّٰهُمَّ أَنْتَ السَّلَامُ، وَمِنْكَ السَّلَامُ وَإِلَيْكَ يَعُوْدُ السَّلَامُ، أَسْأَلُكَ يَا ذَا الْجَلَالِ وَالْإِكْرَامِ! أَنْ تَسْتَجِيْبَ لَنَا دَعْوَتَنَا، وَأَنْ تُعْطِيَنَا رَغْبَتَنَا، وَأَنْ تُغْنِيَنَا عَمَّنْ أَغْنَيْتَهٗ عَنَّا مِنْ خَلْقِكَ.
উচ্চারণঃ null
অর্থঃ ইয়া আল্লাহ! আপনার নাম ‘সালাম’, আপনার নিকট থেকেই শান্তির সূচনা আর আপনার কাছেই প্রত্যাবর্তিত শান্তি ও নিরাপত্তা। হে প্রতাপ ও মর্যাদার মালিক! আপনার কাছে আবেদন, আমাদের প্রার্থনা মঞ্জুর করুন, আমাদের ইচ্ছা পূরণ করুন, আপন মাখলুকের মধ্যে যাদের আপনি আমাদের থেকে অমুখাপেক্ষী করেছেন, আমাদেরও তাদের থেকে অমুখাপেক্ষী করে দিন। (কারণ, মাখলুকের মুখাপেক্ষী হওয়ার মাঝে তো লাঞ্ছনা থাকেই।)১২৮
اَللّٰهُمَّ أَرْضِنِيْ بِقَضَآئِكَ، وَبَارِكْ لِيْ فِيْ مَا قُدِّرَ لِيْ، حَتّٰى لَاۤ أُحِبَّ تَعْجِيْلَ مَاۤ أَخَّرْتَ وَلَا تَأْخِيْرَ مَا عَجَّلْتَ.
উচ্চারণঃ null
অর্থঃ ইয়া আল্লাহ! আমাকে আপনার ফয়সালায় রাজি-খুশি রাখুন আর যা কিছু আমার জন্য ধার্য হয়েছে, তাতে আমার জন্য বরকত দিন, যেন আপনি যা বিলম্বে রেখেছেন, তাতে আমি ত্বরা না করি আর যা আপনি অবিলম্বে রেখেছেন, তাতে বিলম্ব অন্বেষণ না করি।১২৯
اَللّٰهُمَّ إِنِّيْۤ أَسْأَلُكَ رَحْمَةً مِّنْ عِنْدِكَ تَهْدِيْ بِهَا قَلْبِيْ، وَتَجْمَعُ بِهَاۤ أَمْرِيْ، وَتَلُمُّ بِهَا شَعَثِيْ، وَتُصْلِحُ بِهَا دِيْنِيْ، وَتَقْضِيْ بِهَا دَيْنِيْ، وَتَحْفَظُ بِهَا غَائِـبِيْ، وَتَرْفَعُ بِهَا شَاهِدِيْ، وَتُبَيِّضُ بِهَا وَجْهِيْ، وَتُزَكِّيْ بِهَا عَمَلِيْ، وَتُلْهِمُنِيْ بِهَا رَشَدِىْ، وَتَرُدُّ بِهَا أُلْفَتِيْ، وَتَعْصِمُنِيْ بِهَا مِنْ كُلِّ سُوْٓءٍ.
উচ্চারণঃ null
অর্থঃ ইয়া আল্লাহ! আমি আপনার কাছে প্রার্থনা করছি আপনার খাস রহমত, যা দ্বারা আপনি আমার অন্তরকে পথ দেখাবেন, আমার কর্মে শৃঙ্খলা দান করবেন, আমার বিক্ষিপ্ততা দূর করবেন, আমার দ্বীনদারীকে শুদ্ধতা ও সৌন্দর্য দান করবেন, আমার ঋণ পরিশোধ করবেন, আমার অপ্রকাশ্য অবস্থার সংরক্ষণ করবেন, আমার প্রকাশ্য অবস্থাকে উচ্চতা দান করবেন, আমার মুখমণ্ডল উজ্জ্বল করবেন, আমার কর্মকে পবিত্র করবেন, আমার অন্তরে হেদায়েত নাযিল করবেন, আমার পরিণত অবস্থা ফিরিয়ে দিবেন এবং ঐ রহমত দ্বারা আমাকে সকল অনিষ্ট থেকে রক্ষা করবেন।১৩২
اَللّٰهُمَّ أَعْطِنِيْۤ إِيْمَانًا لَّا يَرْتَدُّ، وَيَقِيْنًا لَّيْسَ بَعْدَهٗ كُفْرٌ، وَرَحْمَةً أَنَالُ بِهَا شَرَفَ كَرَامَتِكَ فِيْ الدُّنْيَا وَالْاٰخِرَةِ.
উচ্চারণঃ null
অর্থঃ ইয়া আল্লাহ! আমাকে এমন ঈমান দিন, যা টলবে না, এমন ইয়াকীন দিন, যার পর আর কুফর হবে না, এমন রহমত দিন, যার দ্বারা আমি দুনিয়া-আখিরাতে আপনার পক্ষ হতে মর্যাদাপ্রাপ্তির সৌভাগ্য লাভ করি।১৩৩
اَللّٰهُمَّ إِنِّيْۤ أَسْأَلُكَ الْفَوْزَ فِيْ الْقَضَآءِ، وَنُزُلَ الشُّهَدَآءِ، وَعَيْشَ السُّعَدَآءِ، وَمُرَافَقَةَ الْأَنْبِيَآءِ، وَالنَّصْرَ عَلَى الْأَعْدَآءِ، إِنَّكَ سَمِيْعُ الدُّعَآءِ.
উচ্চারণঃ null
অর্থঃ ইয়া আল্লাহ! আপনার কাছে সাফল্য চাই ভাগ্যের ফায়সালায়, আপ্যায়ন চাই শহীদগণের। (অর্থাৎ এমন উন্নত আপ্যায়ন, যা বেহেশতে শহীদগণকে করা হবে।) জীবন চাই সৌভাগ্যবানদের। সাহচর্য চাই নবীগণের। আর চাই বিজয় শত্রুকুলের উপর। নিশ্চয়ই আপনি প্রার্থনা শ্রবণকারী।১৩৪
اَللّٰهُمَّ مَا قَصُرَ عَنْهُ رَأْيِيْ وَضَعُفَ عَنْهُ عَمَلِيْ وَلَمْ تَبْلُغْهُ مُنْيَتِيْ وَ مَسْأَلَتِيْ مِنْ خَيْرٍ وَّعَدْتَهٗۤ أَحَدًا مِّنْ خَلْقِكَ، أَوْ خَيْرٍ أَنْتَ مُعْطِيْهِ أَحَدًا مِّنْ عِبَادِكَ فَإِنِّيْۤ أَرْغَبُ إِلَيْكَ فِيْهِ، وَأَسْأَلُكَ بِرَحْمَتِكَ رَبَّ الْعَالَمِيْنَ.
উচ্চারণঃ null
অর্থঃ ইয়া আল্লাহ! এমনসব কল্যাণ, যা উপলব্ধি করতে আমার চিন্তা ব্যর্থ, যা অর্জনে আমার কর্ম অপারগ আর যা আমার আকাঙ্ক্ষা ও প্রার্থনার ঊর্ধ্বে। অথচ আপনি কোনো মাখলুককে তার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন অথবা আপনার কোনো বান্দাকে তা দান করবেন, আমি ঐ বিষয়ে আপনার কাছে আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ করছি এবং আপনার রহমতের উসীলায় তা আপনার কাছে প্রার্থনা করছি ইয়া রাব্বাল আলামীন!১৩৫
اَللّٰهُمَّ إِنِّيْۤ أُنْزِلُ بِكَ حَاجَتِيْ وَإِنْ قَصُرَ رَأْيِيْ وَضَعُفَ عَمَلِىْ، اِفْتَقَرْتُ إِلٰى رَحْمَتِكَ، فَأَسْأَلُكَ يَا قَاضِيَ الْأُمُوْرِ! وَيَا شَافِيَ الصُّدُوْرِ! كَمَا تُجِيْرُ بَيْنَ الْبُحُوْرِ أَنْ تُجِيْرَنِيْ مِنْ عَذَابِ السَّعِيْرِ وَمِنْ دَعْوَةِ الثُّبُوْرِ، وَمِنْ فِتْنَةِ الْقُبُوْرِ.
উচ্চারণঃ null
অর্থঃ ইয়া আল্লাহ! আমি আমার প্রয়োজন আপনার কাছেই নিবেদন করছি, যদিও আমার বুদ্ধি অক্ষম, আমার কর্ম অপারগ, আমি ভিখারী আপনার রহমতের। সুতরাং হে সর্বকর্মবিধায়ক! হে সকল অন্তরের উপশমদাতা! যেভাবে আপনি সমুদ্রের মাঝে দাঁড় করিয়েছেন (অদৃশ্য) প্রাচীর, আমাকেও (ঐ রকম) জাহান্নামের আযাব থেকে, আক্ষেপ-আর্তনাদ থেকে ও কবরের ফিতনা থেকে প্রাচীর দ্বারা দূরে রাখুন। (এটাও তো আপনার পক্ষে কিছুমাত্র কঠিন নয়)।১৩৬
اَللّٰهُمَّ ذَا الْحَبْلِ الشَّدِيْدِ وَالْأَمْرِالرَّشِيْدِ! أَسْأَلُكَ الْأَمْنَ يَوْمَ الْوَعِيْدِ، وَالْجَنَّةَ يَوْمَ الْخُلُوْدِ مَعَ الْمُقَرَّبِيْنَ الشُّهُوْدِ الرُّكَّعِ السُّجُوْدِ الْمُوْفِيْنَ بِالْعُهُوْدِ، إِنَّكَ رَحِيْمٌ وَّدُوْدٌ، اِنَّكَ أَنْتَ تَفْعَلُ مَا تُرِيْدُ.
উচ্চারণঃ null
অর্থঃ ইয়া আল্লাহ! ‘দৃঢ় রজ্জু’ যাঁর, সত্য দ্বীন যাঁর, আমি আপনার কাছে হাশর দিবসে নিরাপত্তা চাই এবং আখিরাতে ঐসব মানুষের সাথে জান্নাত চাই, যারা নৈটক্যপ্রাপ্ত, নিয়মিত উপস্থিত, বেশি বেশি রুকু-সিজদাকারী এবং প্রতিশ্রুতি পূর্ণকারী। নিশ্চয়ই আপনি বড় দয়ালু, মেহেরবান এবং নিশ্চয়ই আপনি যা চান করতে পারেন।১৩৭ -কানযুল উম্মাল
اَللّٰهُمَّ اجْعَلْنَا هَادِيْنَ مُهْتَدِيْنَ، غَيْرَ ضَآلِّيْنَ وَلَا مُضِلِّيْنَ، سِلْمًا لِّأَوْلِيَآئِكَ، وَحَرْبًا لِّأَعْدَآئِكَ، نُحِبُّ بِحُبِّكَ مَنْ أَحَبَّكَ، وَنُعَادِيْ بِعَدَاوَتِكَ مَنْ خَالَفَكَ مِنْ خَلْقِكَ.
উচ্চারণঃ null
অর্থঃ ইয়া আল্লাহ! আমাদের আপনি পথপ্রাপ্ত ও পথপ্রদর্শক করুন। বিপথগামী ও বিভ্রান্তকারী নয়। আপনার বন্ধুদের মিত্র ও আপনার দুশমনদের শত্রু বানিয়ে দিন। আমরা আপনার মাখলুকের মাঝে তাকেই ভালোবাসি, যে আপনাকে ভালোবাসে। আর তার সাথেই শত্রুতা পোষণ করি, যে আপনার বিরোধিতা করে।১৩৮
اَللّٰهُمَّ هٰذَا الدُّعَآءُ وَعَلَيْكَ الْإِجَابَةُ، وَهٰذَا الْجَهْدُ وَعَلَيْكَ التُّكْـلَانُ، اَللّٰهُمَّ لَا تَكِلْنِيْۤ إِلٰى نَفْسِيْ طَرْفَةَ عَيْنٍ، وَلَا تَنْزِعْ مِنِّيْ صَالِحَ مَاۤ أَعْطَيْتَنِىْ.
উচ্চারণঃ null
অর্থঃ ইয়া আল্লাহ! এ-ই প্রার্থনা আর আপনারই কাজ কবুল করা। এ-ই চেষ্টা আর আপনারই উপর ভরসা। ইয়া আল্লাহ! আমাকে এক মুহূর্তের জন্যও আমার নিজের কাছে সোপর্দ কোরেন না। আর যে সকল উত্তম বস্তু আপনি আমাকে দিয়েছেন, তা আমার কাছ থেকে ফিরিয়ে নিয়েন না।১৩৯
اَللّٰهُمَّ إِنَّكَ لَسْتَ بِإِلٰهِ ۟اِسْتَحْدَثْنَاهُ، وَلَا بِرَبٍّ يَبِيْدُ ذِكْرُهُ ابْتَدَعْنَاهُ، وَلَاعَلَيْكَ شُرَكَآءُ يَقْضُوْنَ مَعَكَ، وَلَا كَانَ لَنَا قَبْلَكَ مِنْ إِلٰهٍ نَلْجَأُ إِلَيْهِ وَنَذَرُكَ، وَلَاۤ أَعَانَكَ عَلٰى خَلْقِنَا أَحَدٌ فَنُشْرِكَهٗ فِيْكَ، تَـبَارَكْتَ وَتَعَالَيْتَ، فَنَسْئَلُكَ لَاۤ إِلٰهَ إِلَّۤا أَنْتَ اغْفِرْلِيْ.
উচ্চারণঃ null
অর্থঃ ইয়া আল্লাহ! আপনি তো এমন ইলাহ নন, যাকে আমরা উদ্ভাবন করেছি, এমন পালনকর্তা নন, যার নাম ক্ষণস্থায়ী, যাকে আমাদের কল্পনাশক্তি সৃষ্টি করেছে, না হুকুম ও ফায়সালায় আপনার কোনো সঙ্গী-শরীক আছে, না আপনার আগে আমাদের কোনো ইলাহ ছিল, যার কাছে আমরা আশ্রয় নিতে পারি আপনাকে ছেড়ে। না আমাদের সৃষ্টি করার বিষয়ে কেউ আপনাকে সাহায্য করেছে যে, তাকে আপনার শরীক মনে করতে পারি। আপনি তো বরকতময়, সুউচ্চ। সুতরাং ইয়া আল্লাহ—যিনি ছাড়া কোনো মাবুদ নেই! আপনার কাছে মিনতি, আমাকে আপনি মাফ করে দিন।১৪০
اَللّٰهُمَّ أَنْتَ خَلَقْتَ نَفْسِيْ وَأَنْتَ تَوَفَّاهَا، لَكَ مَمَاتُهَا وَمَحْيَاهَا، إِنْ أَحْيَيْتَهَا فَاحْفَظْهَا بِمَا تَحْفَظُ بِه عِبَادَكَ الصَّالِحِيْنَ، وَإنْ أَمَتَّهَا فَاغْفِرْ لَهَا وَارْحَمْهَا.
উচ্চারণঃ null
অর্থঃ ইয়া আল্লাহ! আপনিই আমার প্রাণ সৃষ্টি করেছেন আর আপনিই তাকে মৃত্যু দিবেন। আপনারই হাতে তার জীবন ও মরণ। তাকে যদি জীবিত রাখেন, তাহলে এমনভাবে রক্ষা করুন, যেভাবে আপন নেক বান্দাদের রক্ষা করে থাকেন। আর যদি মৃত্যু দেন, তাহলে তাকে ক্ষমা করুন ও রহম করুন।১৪১
দু'আর বিষয়
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে