اَللَّهُمَّ أَنْتَ السَّلاَمُ، وَمِنْكَ السَّلاَمُ، تَبَارَكْتَ يَا ذَا الْجَلاَلِ وَالْإِكْرَامِ
উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা আংতাস্ সালামু ওয়া মিন্কাস্ সালাম, তাবারক্তা ইয়া যাল জালালি ওয়াল ইকরাম।
অর্থঃ হে আল্লাহ্! আপনিই শান্তিদাতা এবং আপনার থেকেই কেবল শান্তি কামনা করি। হে আল্লাহ্! আপনি বরকতময়, মহিমাময় ও সম্মানিত।
(১) নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সালাত শেষে তিনবার ইস্তেগফার করতেন, তারপর এই দু’আ ১ বার পাঠ করতেন। اَللَّهُمَّ أَنْتَ السَّلاَمُ، وَمِنْكَ السَّلاَمُ، تَبَارَكْتَ يَا ذَا الْجَلاَلِ وَالْإِكْرَامِ (মুসনাদে আহমাদ হাদীস নং-২২৩৬৫/ মুসলিম হাদীস নং-৫৯১) (মুসনাদে আহমাদ হাদীস নং-২২৪১৯/ মুসলিম হাদীস নং-১৩৬৩) (২) تسبيح فاطمى [ তাসবীহে ফাতেমী ] অর্থাৎ ৩৩ বার, سُبْحَانَ اللهْ [ সুবহানাল্লাহ ] ৩৩ বার اَلْحَمْدُ لِلَّهْ [ আলহামদুলিল্লাহ ] ৩৪ বার اَللهُ اَكْبَرْ [ আল্লাহু আকবর ] (মুসলিম হাদীস নং-৫৯৫) (৩) ১ বার اية الكرسى (আয়াতুল কুরসী) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন: যে ব্যক্তি প্রত্যেক নামাযের পর আয়াতুল কুরসী পাঠ করবে, মৃত্যু ব্যতীত কোন কিছু তাকে জান্নাতে প্রবেশ করা থেকে বিরত রাখতে পারবে না। (সুনানে কুবরা নাসাঈ হাদীস নং-৯৯২৮/ ইবনুস্ সুন্নী হাদীস নং-১২৩) (৪) ১ বার لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ وَحْدَهُ لَا شَرِيكَ لَهُ. لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ. اللَّهُمَّ لَا مَانِعَ لِمَا أَعْطَيْتَ وَلَا مُعْطِيَ لِمَا مَنَعْتَ وَلَا يَنْفَعُ ذَا الْجَدِّ مِنْكَ الْجَدُّ . অর্থ: আল্লাহ ছাড়া কোন মাবুদ নেই। তিনি এক তাঁর কোন শরীক নেই। সর্বময় রাজত্ব একমাত্র তাঁর। তারই জন্য সকল প্রশংসা তিনি সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান, হে আল্লাহ! আপনি যা দিতে চান তা কেহ রোধ করতে পারে না, আর আপনি যা রোধ করতে চান তা কেহ দিতে পারবে না এবং কোন সম্পদশালীকে তার সম্পদ আপনার থেকে রক্ষা করতে পারে না। (বুখারী হাদীস নং-৮০৪)
উচ্চারণঃ null
اَللَّهُمَّ أَنْتَ السَّلاَمُ، وَمِنْكَ السَّلاَمُ، تَبَارَكْتَ يَا ذَا الْجَلاَلِ وَالْإِكْرَامِ
উচ্চারণঃ আল্লা-হুম্মা আন্তাস সালা-মু ওয়া মিন্কাস্ সালা-মু, তাবা-রক্তা ইয়া যাল জালা-লি ওয়াল ইকরা-ম ।
অর্থঃ হে আল্লাহ্! আপনিই শান্তিদাতা এবং আপনার থেকেই কেবল শান্তি কামনা করি। হে আল্লাহ্! আপনি বরকতময়, মহিমাময় ও সম্মানিত।
لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللهُ الْحَلِيْمُ الْكَرِيْمُ سُبْحَانَ اللهِ رَبِّ الْعَرْشِ الْعَظِيْمِ الْحَمْدُ ِللهِ رَبِّ الْعَالَمِيْنَ. اَسْأَلُكَ مُوْجِبَاتِ رَحْمَتِكَ وَعَزَائِمَ مَغْفِرَتِكَ وَالْغَنِيْمَةَ مِنْ كُلِّ بِرٍّ وَالسَّلاَمَةَ مِنْ كُلِّ إِثْمٍ لاَتَدَعْ لَنَا ذَنْبًا إِلاَّ غَفَرْتَهُ وَلاَ هَمًّا إِلاَّ فَرَّجْتَهُ وَلاَ حَاجَةً هِىَ لَكَ رِضًا إِلاَّ قَضَيْتَهَا يَا أَرْحَمَ الرَّاحِمِيْنَ
উচ্চারণঃ লা ইলাহা ইল্লাল্লাহুল হালিমুল কারিম। সুবহানাল্লাহি রব্বিল আরশিল আযীম। আলহামদুলিল্লাহি রব্বিল আলামিন। আছআলুকা মু’জিবাতি রহমাতিকা অয়া আযা- ইমা মাগফিরাতিকা অয়াল গ’নিমাতা মিন কুল্লি বিররিউ অয়াস সালামাতা মিন কুল্লি ইছমিন লা তাদা’লানা- যাম্বান ইল্লা গাফারতাহু ওয়ালা হাম্মান ইল্লা ফাররাজতাহু অয়ালা হাজাতান হিয়া লাকা রিযান ইল্লা কযাইতাহা ইয়া আর হামার রাহিমিন।
অর্থঃ আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই, তিনি ধৈর্যশীল ও মহামহিম। মহান আরশের মালিক আল্লাহ তা’আলা খুবই পবিত্র। সকল প্রশংসা সারা বিশ্বের প্রতিপালক আল্লাহ তা’আলার জন্য। (হে আল্লাহ!) আমি তোমার নিকট তোমার রহমত লাভের উপায়সমূহ, তোমার ক্ষমা লাভের কঠিন ওয়াদা, প্রত্যেক ভাল কাজের ঐশ্বর্য এবং সকল খারাপ কাজ হতে নিরাপত্তা চাইছি। হে মহা অনুগ্রহকারী! আমার প্রতিটি অপরাধ ক্ষমা কর, আমার প্রতিটি দুশ্চিন্তা দূর করে দাও এবং যে প্রয়োজন ও চাহিদা তোমার সন্তোষ লাভের কারণ হয় তা পরিপূর্ণ করে দাও
দু’আ ও মুনাজাত হামদ ও সালাতের মাধ্যমে শুরু করা সুন্নাত। যেমন এভাবেও শুরু করা যেতে পারে- اَلْحَمْدُ لِلّهِ ربِّ الْعَالَمِيْنَ وَالصَّلَوةُ وَالسَّلامُ عَلَى سَيِّدِ الْمُرْسَلِيْنَ.
উচ্চারণঃ আলহামদুলিল্লা হি রব্বিল য়া-লামিন অস সালাতু ওস সালামু য়া’লা সায়্যিদিল মুরসালিন
অর্থঃ অর্থঃ সকল প্রশংসা আল্লাহ পাকের জন্য, যিনি সমগ্র জাহানের প্রতিপালক এবং দুরূদ ও সালাম বর্ষিত হোক সাইয়্যিদুল মুরসালীন প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর উপর।
দু‘আ-মুনাজাত হামদ, সালাত এবং আমীনের মাধ্যমে শেষ করা সুন্নাত। (যেমন এভাবে শেষ করা যেতে পারে- سُبْحَانَ رَبِّكَ رَبِّ الْعِزَّةِ عَمَّا يَصِفُوْنَ. وَسَلامٌ عَلَى الْمُرْسَلِيْنَ. وَالْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ- آمِيْنْ.
উচ্চারণঃ সুবহানা রাব্বিকা রাব্বিল ইযযাতি আম্মা ইয়াসিফুন; ওয়া সালামুন আলাল মুরসালিন ; ওয়াল হামদু লিল্লাহি রাব্বিল আলামিন ।
অর্থঃ অর্থঃ আপনার প্রতিপালক যিনি সকল ক্ষমতার অধিকারী তিনি পবিত্র ঐ সকল কথা থেকে যা কাফিররা বলে থাকে এবং নবীদের প্রতি সালাম বর্ষিত হোক এবং সমস্ত প্রশংসা বিশ্ব প্রতিপালক আল্লাহ তা‘আলার জন্য।
দু'আর বিষয়
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে