আপনার জিজ্ঞাসা/প্রশ্ন-উত্তর

সকল মাসায়েল একত্রে দেখুন

#৩৭৮০
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, আসসালামু আলাইকুম।
আমি তিন বছর আগে আলহামদুলিল্লাহ হেদায়াতপ্রাপ্ত হই।জেনারেল লাইনে পড়াশোনা করতাম । ফেতনা থেকে বাঁচতে ও জানতে পারি কো এডুকেশন হারাম তা ত্যাগ করি আল্লাহর ইচ্ছায় এবং দ্বিনি পড়াশোনা শুরু করি।বর্তমানে আমার অধিক মানুষের মাঝে ভালো লাগে না নিরিবিলি পড়াশোনা করতে ভালো লাগে। যারা অতিরিক্ত অনর্থক কথাবার্তা বলে তাদেরও এড়িয়ে চলি কিন্তু এতে তারা কষ্ট পায় এখন আমার প্রশ্ন হলো আমি তো আমার ভালোর জন্য, মানসিক শান্তি ও অনর্থক কথা থেকে বাঁচতে বান্ধবিদের থেকে দূরে আসছি এতে কি আমার গুনাহ হবে যে মুসলিমের সাথে কথা বন্ধ করছি ও দূরে থাকি??
question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: ইসহাক মাহমুদ, মুফতী ও মুহাদ্দিস, জামিআ মুহাম্মাদিয়া আরাবিয়া, মোহাম্মদপুর
২৬ নভেম্বর, ২০২০
Dhaka ১২৩০
#৩৫২৬
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, আমার দেড় বছর বয়সী একটা ছেলে বাবু আছে। আমার ছেলে খুব চঞ্চল প্রকৃতির। বাবু হওয়ার পর থেকেই নামাজ আর কোরান পড়ায় অনেক গাফেল হয়ে গিয়েছি। যখনই নামাজ বা কোরান পড়তে বসি তখনই ছেলের চঞ্চলতা আরো কয়েক গুণ বেড়ে যায়। আমার তখন খুব আফসোস হয়। ওর সাথে আমি অনেক রাগ করি, মাঝে মধ্যে মারিও। আবার তার জন্য খুব অনুতপ্ত হই। কিন্তু ওর চঞ্চলতার সাথে আমি পেরে উঠি না। আমার খুব কষ্ট হয় সামলাতে ওকে। ওর দুষ্টুমির জন্য মানুষ আমাকে অনেক কথাও শুনায়। তখন ওর জন্য আরও মায়া ও কষ্ট লাগে।

১. ওর দুষ্টুমি কি করে কমাই? যদিও সকাল বিকেল আয়তুল কুরসি ৩ কুল পরে ফু দেয়ার চেষ্টা করি।

২. ওর দিকে খেয়াল রেখে কি করে নামাজ আর কোরান পড়ায় সময় বেশি দেই?

৩. আমি যে আমার বাবুটাকে মারি, এতে কি আমার গুনাহ হবে? নিজেকে কি করে শুধরাবো ?
question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: ইসহাক মাহমুদ, মুফতী ও মুহাদ্দিস, জামিআ মুহাম্মাদিয়া আরাবিয়া, মোহাম্মদপুর
১১ নভেম্বর, ২০২০
ঢাকা