আপনার জিজ্ঞাসা/প্রশ্ন-উত্তর

সকল মাসায়েল একত্রে দেখুন

#১৪১৫৯
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,
হুজুর আমি যখন সালাত আদায় করি জামাতে অথবা একা তখন যদি আমার মন অন্য কোথাও চলে যায় তখন আমি মনে মনে বলি যে মহান আল্লাহ তাআলা আমাকে দেখছেন এবং মহান আল্লাহ তায়লা আমার মনের কথা সবই জানেন এবং বলি আমাকে এহসানের সাথে এখলাসের সাথে এবং খুশুখুযর সাথে সালাত আদায় করতে হবে মাঝে মাঝে মনে মনে বলি যে আমি মহান আল্লাহতালার কুদরতই কদমে সিজদা করছি। কিন্তু আমার মনে পড়ল আমি বেশ কয়েকজন আলেমের কাছে শুনেছিলাম যে তারা বলেছে যে কুদরতি কদম এ কথাটা বলা অন্যায় গুনাহের কাজ। এ কথা বলা যাবে না। তারা বিভিন্ন ব্যাখ্যা দিয়েছেন এ বিষয়ে আর একজন আলেমের কথা শুনেছি তিনি বলেছেন এটি কুফরি এটি যে বলে সে কাফের হয়ে যায়। তাহলে আমি কি কুফরী করলাম? নাউজুবিল্লাহ। এজন্য আমি তওবা করেছি মহান আল্লাহ তায়ালার কাছে এবং ক্ষমা চেয়েছি। আমাকে এই বিষয়ে একটু খুলে বলবেন এবং আমার গুনা হয়েছে কিনা এবং হলে কি করণীয় একটু বলবেন
question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: ইসহাক মাহমুদ
২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২২
ঢাকা
#৯৮৯৯
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,
আমি একজন ডেন্টাল চিকিৎসক। আমি একটি ডেন্টাল ক্লিনিক এ কাজ করি।এখানে কাজের সময় বিকেল ৩ টা থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত। আমাদের এখানে পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা ভালোভাবে দেখা হয়, এখানে এসে আমাদেরকে ক্লিনিক এর নির্ধারিত পোশাক পরতে হয়।এমতাবস্থায় আমাদের ক্লিনিক এর বাহিরে বের হওয়া কঠিন কারণ ক্লিনিক এর মালিক বের হতে দেয় না। মসিজদে যাওয়া আসা নামাজ পড়া সব মিলিয়ে এক ওয়াক্ত নামাজের জন্য ৩০ মিনিট সময় লাগে। আর এসময় রোগীও এসে বসে থাকে। এজন্য ৩ বা ৪ জন মিলে ক্লিনিকের একটি নির্দিষ্ট স্থানে জামাত করে সালাত আদায় করা হয়।এটা নিয়মিত করা হয়।আমাদের এভাবে সালাত আদায় করা জায়েজ হবে কিনা?আমরা জামাতে সালাত আদায়ের সওয়াব পাব কিনা??? নাকি গুনাহ হবে???? আবার অনেক সময় রোগীর চাপ বেশি থাকায় জামাত করা হয় না, আমাদের জমাত করার ইচ্ছে আছে কিন্তু রোগীর চাপে করা হয় না এমতাবস্থায় আমাদের করণীয় কি হবে??আমরা জামাত তরক করার জন্য গুনাহগার হবো কিনা??
question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মুফতি সাইদুজ্জামান কাসেমি
২ নভেম্বর, ২০২১
ঢাকা ১২১২