۞ لَقَدْ رَضِیَ اللہُ عَنِ الْمُؤْمِنِیۡنَ اِذْ یُبَایِعُوۡنَکَ تَحْتَ الشَّجَرَۃِ فَعَلِمَ مَا فِیۡ قُلُوۡبِہِمْ فَاَنۡزَلَ السَّکِیۡنَۃَ عَلَیۡہِمْ وَ اَثَابَہُمْ فَتْحًا قَرِیۡبًا ﴿ۙ۱۸﴾
অর্থঃ আল্লাহ্ তো মু’মিনগণের উপর সন্তুষ্ট হলেন যখন তারা বৃক্ষতলে তোমার নিকট বায়‘আত গ্রহণ করল, তাদের অন্তরে যা ছিল তা তিনি অবগত ছিলেন; তাদেরকে তিনি দান করলেন প্রশান্তি এবং তাদেরকে পুরস্কার দিলেন আসন্ন বিজয়।
۞ بِسْمِ اللهِ تَوَكَّلْتُ عَلَى اللهِ. لَا حَوْلَ وَلَا قُوَّةَ اِلَّا بِاللهِ
উচ্চারণঃ বিসমিল্লাহি তাওয়াক্কালতু ‘আলাল্লাহি, লা হাউলা ওয়ালা কুউওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ।
অর্থঃ আল্লাহ তা‘আলার নামে (বের হলাম), আমি আল্লাহ তা‘আলার উপর ভরসা করলাম। আল্লাহর তাওফিক ছাড়া গুনাহ থেকে বেঁচে থাকা বা কোনো নেক কাজ করা সম্ভব নয়।
۞ اَللّٰهُمَّ إنيْ أَعُوْذُ بِكَ أَنْ أَضِلَّ أَوْ أُضَلَّ ، أَوْ أَزِلَّ أَوْ أُزَلَّ ، أَوْ أَظْلِمَ أَوْ أُظْلَمَ ، أَوْ أَجْهَلَ أَوْ يُجْهَلَ عَلَيَّ
উচ্চারণঃ আল্লা-হুম্মা ইন্নী আ‘ঊযু বিকা আন আদ্বিল্লা, আও উদ্বাল্লা, আও আযিল্লা, আও উযাল্লা, আও আযলিমা, আও উযলামা, আও আজহালা, আও ইয়ুজহালা ‘আলাইয়্যা।
অর্থঃ হে আল্লাহ! আমি আপনার নিকট আশ্রয় চাই যেন নিজেকে বা অন্যকে পথভ্রষ্ট না করি, অথবা অন্যের দ্বারা পথভ্রষ্ট না হই; আমার নিজের বা অন্যের পদস্খলন না করি, অথবা আমায় যেন পদস্খলন করানো না হয়; আমি যেন নিজের বা অন্যের উপর যুলম না করি অথবা আমার প্রতি যুলম না করা হয়; আমি যেন নিজে মুর্খতা না করি, অথবা আমার উপর মূর্খতা করা না হয়।
۞ اَللهُ أَكْبَرْ ، اَللهُ أَكْبَرْ ، اَللهُ أَكْبَرْ، سُبْحَانَ الَّذِيْ سَخَّرَ لَنَا هَذَا وَمَا كُنَّا لَهٗ مُقْرِنِيْنَ ، وَإِنَّا إِلٰى رَبِّنَا لَمُنْقَلِبُوْنَ ، اَللّٰهُمَّ إِنَّا نَسْأَلُكَ فِي سَفَرِنَا هَذَا الْبِرَّ وَالتَّقْوَى ، وَمِنَ الْعَمَلِ مَا تَرْضَى ، اَللّٰهُمَّ هَوِّنْ عَلَيْنَا سَفَرَنَا هَذَا وَاطْوِ عَنَّا بُعْدَهٗ ، اَللّٰهُمَّ أَنْتَ الصَّاحِبُ فِي السَّفَرِ ، وَالْخَلِيْفَةُ فِي الْأَهْلِ اَللّٰهُمَّ إِنِّيْ أَعُوْذُ بِكَ مِنْ وَعْثَاءِ السَّفَرِ ، وَكَآبَةِ الْمَنْظَرِ ، وَسُوْءِ الْمُنْقَلَبِ فِي الْمَالِ وَالْأَهْلِ
উচ্চারণঃ আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার। সুবহানাল্লাযী সাখখারা লানা হা-যা ওয়ামা কুন্না লাহু মুক্বরিনীন। ওয়াইন্না ইলা রাবিবনা লামুনক্বালিবূন। আল্লাহুম্মা ইন্না নাসআলুকা ফী সাফারিনা হা-যাল বিররা ওয়াত্তাক্বওয়া, ওয়ামিনাল আমালি মা-তারদ্বা। আল্লাহুম্মা হাওওয়িন আলাইনা সাফারানা হা-যা ওয়া আত্বওয়ি আন্না বু‘দাহ। আল্লাহুম্মা আন্তাস সা-হিবু ফিস সাফারি ওয়ালখালীফাতু ফিল আহলি। আল্লাহুম্মা ইন্নী আঊযুবিকা মিন ওয়া সা-ইস সাফারি, ওয়াকাআবাতিল মানযারি, ওয়াসূ-ইল মুনক্কালাবি ফিল মা-লি ওয়াল আহলি।
অর্থঃ আল্লাহ সর্বশক্তিমান, আল্লাহ সর্বশক্তিমান, আল্লাহ সর্বশক্তিমান। পবিত্র ও মহান যিনি একে আমাদের বশীভূত করে দিয়েছেন। যদিও আমরা একে বশীভূত করতে সমর্থ ছিলাম না। অবশ্যই আমরা আমাদের প্রতিপালকের নিকট প্রত্যাবর্তনকারী। ওগো আল্লাহ! নিশ্চয় আমরা তোমার কাছে প্রার্থনা করছি আমাদের এই যাত্রায় পুণ্যকর্ম, সংযমশীলতা এবং তোমার সন্তোষজনক কার্যকলাপ। হে আল্লাহ! আমাদের এ যাত্রাকে আমাদের জন্য সহজ করে দাও। আমাদের থেকে ওর দূরত্ব গুটিয়ে নাও। হে আল্লাহ! তুমিই সফরের সঙ্গী। আর পরিবার-পরিজনের জন্য (আমাদের) প্রতিনিধি। হে আল্লাহ! সফরের কষ্ট ও ক্লান্তি থেকে, ভয়ংকর দৃশ্য থেকে এবং বাড়ি ফিরে ধন-সম্পদ, পরিবার ও সন্তান-সন্ততির মধ্যে কোন অপ্রীতিকর দৃশ্য থেকে তোমার আশ্রয় প্রার্থনা করছি।
۞ بِسْمِ اللهِ اَلْحَمْدُ لِلّٰهِ ، سُبْحَانَ الَّذِيْ سَخَّرَ لَنَا هَذَا وَمَا كُنَّا لَهٗ مُقْرِنِيْنَ ، وَإِنَّا إِلٰى رَبِّنَا لَمُنْقَلِبُوْنَ ، اَلْحَمْدُ لِلّٰهِ ، اَلْحَمْدُ لِلّٰهِ ، اَلْحَمْدُ لِلّٰهِ ، اَللهُ أَكْبَرُ ، اَللهُ أَكْبَرُ ، اَللهُ أَكْبَرُ ، سُبْحَانَكَ اللّٰهُمَّ إِنِّيْ ظَلَمْتُ نَفْسِيْ فَاغْفِرْ لِيْ ، فَإِنَّهٗ لَا يَغْفِرُ الذُّنُوْبَ إِلَّا أَنْتَ
উচ্চারণঃ বিসমিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহি, সুবহানাল্লাযি সাখখারা লানা হাযা ওয়ামা কুন্না লাহু মুক্বরিনীন, ওয়া ইন্না ইলা রব্বিনা লামুনক্বলিবুন। আলহামদুলিল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার। সুবহানাকাল্লাহুম্মা ইন্নী যালামতু নাফসী ফাগফিরলী, ফা-ইন্নাহু লা ইয়াগফিরুয্ যুনূবা ইল্লা আনতা।
অর্থঃ আল্লাহর নামে শুরু করছি। সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য, পবিত্রতা ঘোষণা করছি সেই সত্তার, যিনি এসব কিছুকে আমাদের নিয়ন্ত্রণে এনে দিয়েছেন। নিশ্চয় আমরা আমাদের রবের দিকে প্রত্যাবর্তন করব। সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য, সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য, সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য। আল্লাহ সর্বশক্তিমান, আল্লাহ সর্বশক্তিমান, আল্লাহ সর্বশক্তিমান।
۞ بِسْمِ اللهِ مَجْرٖهَا وَمُرْسَاهَا. اِنَّ رَبِّـيْ لَغَفُوْرٌ رَّحِيْمٌ وَمَا قَدَرُوْا اللهَ حَقَّ قَدْرِهٖ وَالْاَرْضُ جَمِيْعًا قَبْضَتُهٗ يَوْمَ الْقِيَامَةِ وَالسَّمٰوٰتُ مَطْوِيَّاتُٗ بِيَمِيْنِهٖ سُبْحَانَهٗ وَتَعَالٰى عَمَّا يُشْرِكُوْنَ
উচ্চারণঃ বিসমিল্লাহি মাজরেহা ওয়া মুরসাহা ইন্না রব্বী লাগাফূরুর রহীম। ওয়ামা ক্বদারুল্লাহা হাক্কা ক্বদরিহী ওয়াল আরযু জামী-‘আন ক্ববযতুহূ ইয়াউমাল ক্বিয়ামাহ, ওয়াস সামাওয়াতু মাত্ববিয়্যাতুম বিইয়ামীনিহ, সুবহানাহু ওয়াতা ‘আালা ‘আম্মা ইয়ুশরিকূন।
অর্থঃ আল্লাহ তা‘আলার নামেই এর চলা ও অবস্থান করা। নিশ্চয় আমার প্রতিপালক অত্যন্ত ক্ষমাশীল, অতিশয় দয়ালু। তারা আল্লাহর যথোচিত সম্মান করে নাই। কিয়ামতের দিন সমস্ত পৃথিবী তাঁর হাতের মুষ্টিতে থাকবে এবং আকাশমণ্ডলী থাকবে ভাঁজ করা অবস্থায় তাঁর ডান হাতে। পবিত্র ও মহান তিনি। তাদের শিরক থেকে তিনি বহু ঊর্ধ্বে।
۞ اَللّٰهُمَّ رَبَّ السَّمَوَاتِ السَّبْعِ وَمَا أَظْلَلْنَ ، وَرَبَّ الأَرَاضِيْنَ السَّبْعِ وَمَا أَقْلَلْنَ ، وَرَبّْ الشَّيَاطِيْنِ وَمَا أَضْلَلْنَ ، وَرَبَّ الرِّيَاحِ وَمَا ذَرَيْنَ ، أَسْأَلُكَ خَيْرَ هَذِهِ الْقَرْيَةِ وَخَيْرَ أَهْلِهَا وَخَيْرَ مَا فِيْهَا ، وَأَعُوْذُ بِكَ مِنْ شَرِّهَا وَشَرِّ أَهْلِهَا وَشَرِّ مَا فِيْهَا
উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা রব্বাস সামাওয়াতিস সাবয়ি ওমা আদলালনা, ওরব্বাল আরাদিনা-স-সাবয়ী ওয়ামা আকলালনা, ওরব্বাশ-শায়াতিনি ওয়ামা আদলালনা ও রব্বার-রিয়াহি ওয়ামা যারাইনা। আসআলুকা খাইরা হা-যিহিল-করয়াতি ও-খাইরা আহলিহা ও-খাইরা মা ফিহা ও আউজুবিকা মিন শাররিহা ওয়া-শাররি আহলিহা ওয়া-শাররি মা ফিহা।
অর্থঃ হে আল্লাহ! আপনি সাত আসমানের এবং তার নীচে যা কিছু আছে তার রব। সাত জমিন এবং সেগুলো যা ধারন করে তার রব। সমস্ত শয়তানগুলো এবং তারা যাদের পথভ্রষ্ট করেছে তাদের রব। বাতাসের এবং বাতাস যা উড়িয়ে নিয়ে যায় তার রব। আমি আপনার নিকট এই গ্রাম এবং এর অধিবাসীদের অকল্যান থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি।
۞ رَبِّ اَدْخِـلْـنِـىْ مُـدْخَـلَ صِـدْقٍ وَّاَخْـرِجْـنِـىْ مُـخْـرَجَ صِـدْقٍ وَّاجْـعَـلْ لِّـىْ مِـنْ لَّدُنْـكَ سُلْطَانًا نَصِيْرًا
উচ্চারণঃ রাব্বি আদ্খিল্নি মুদ্খালা সিদক্বিও ওয়া আখ্রিযনি মুখ্রাজা সিদ্কিও ওয়াজা’আল্লি মিল্লাদুন্কা সুল্তা-নান্ন নাসি-রা।
অর্থঃ হে আমার প্রতিপালক! আমাকে প্রবেশ করাও কল্যাণের সাথে এবং আমাকে নিষ্ক্রান্ত বাহির করাও কল্যাণের সাথে এবং তোমার নিকট হতে আমাকে দান করো সাহায্যকারী শক্তি।
۞ سَمِعَ سَامِعٌ بِحَمْدِ اللهِ وَحُسْنِ بَلَائِهٖ عَلَيْنَا ۞ رَبَّـنَا صَاحِبْنَا وَأَفْضِلْ عَلَيْنَا عَائِذًا بِاللهِ مِنَ النَّارِ
উচ্চারণঃ ছামিয়া ছামিয়ুন বিহামদিল্লা-হি ওয়া হুসনি বা-লাইহি আলাইনা রব্বানা ছাহিবনা ওয়া আফদিল আলাইনা আ-ইযান বিল্লাহি মিনান্নার।
অর্থঃ শ্রোতা শ্রবণ করুন আল্লাহর প্রশংসা আমাদের জন্য তার উত্তম দান বখশিশ, কল্যাণ বয়ে এনেছে। হে আমাদের প্রতিপালক! আপনি আমাদের সঙ্গী হন। আমাদের উপর ফযল ও করম করুন। আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাই জাহান্নাম থেকে।
۞ أَسْتَوْدِعُ اللهَ دِيْنَكَ وَأَمَانَـتَكَ ، وَخَوَاتِيْمَ عَمَلِكَ ۞ أَسْتَوْدِعُ اللهَ دِيْنَكِ وَأَمَانَـتَكِ ، وَخَوَاتِيْمَ عَمَلِكِ ۞ أَسْتَوْدِعُ اللهَ دِينَكُمْ وَأَمَانَـتَكُمْ ، وَخَوَاتِيْمَ عَمَلِكُمْ
উচ্চারণঃ একজন পুরুষের জন্য, উচ্চারণ: আসতাওদি-উল্লাহা দিনাকা ও-আমানাতাকা, ও-খাওয়াতিমা আমালিক একজন মহিলার জন্য, উচ্চারণ: আসতাওদি-উল্লাহা দিনাকি ও-আমানাতাকি, ও-খাওয়াতিমা আমালিকি একাধিক পুরুষ/মহিলার জন্য, উচ্চারণ: আসতাওদি-উল্লাহা দিনাকুম ও-আমানাতাকুম, ও-খাওয়াতিমা আমালিকুম
অর্থঃ আমি তোমাদের ধর্ম, বিশ্বস্ততা এবং উত্তম পরিণতির ব্যাপারে আল্লাহর নিকট সমর্পন করলাম।
۞ زَوَّدَكَ اللهُ التَّقْوَى ، وَغَفَرَ ذَنْبَكَ ، وَيَسَّرَ لَكَ الْخَيْرَ حَيْثُمَا كُنْتَ
উচ্চারণঃ যাউওয়াদাকাল্লা-হুত্ তাক্বওয়া, ওয়াগাফারা যামবাকা, ওয়া ইয়াসসারা লাকাল খাইরা হাইসুমা কুন্ত্।
অর্থঃ আল্লাহ তোমাকে তাকওয়া (সংযমশীলতার-পাথেয়) প্রদান করুন, তোমার গোনাহ মাফ করে দিন, তুমি যেখানেই থাক, আল্লাহ যেন তোমার জন্য কল্যাণ সহজ করে দেন।
۞ إِلَّا تَنْصُرُوْهُ فَقَدْ نَصَرَهُ اللّٰهُ إِذْ أَخْرَجَهُ الَّذِيْنَ كَفَرُوْا ثَانِيَ اثْنَيْنِ إِذْ هُمَا فِي الْغَارِ إِذْ يَقُوْلُ لِصَاحِبِه لَا تَحْزَنْ إِنَّ اللّٰهَ مَعَنَا فَأَنْزَلَ اللّٰهُ سَكِيْنَتَه عَلَيْهِ وَأَيَّدَه بِجُنُوْدٍ لَمْ تَرَوْهَا وَجَعَلَ كَلِمَةَ الَّذِيْنَ كَفَرُوْا السُّفْلَى وَكَلِمَةُ اللّٰهِ هِيَ الْعُلْيَا وَاللّٰهُ عَزِيْزٌ حَكِيْمٌ ﴿ۙ۴۰﴾
অর্থঃ যদি তোমরা তাকে সাহায্য না কর, তবে আল্লাহ্ তো তাকে সাহায্য করেছিলেন যখন কাফিররা তাকে বহিষ্কার করেছিল আর সে ছিল দুইজনের দ্বিতীয় জন, যখন তারা উভয়ে গুহার মধ্যে ছিল ; সে তখন তার সঙ্গীকে বলেছিল, ‘বিষণ্ণ হয়ো না, আল্লাহ্ তো আমাদের সঙ্গে আছেন।’ এরপর আল্লাহ্ তাঁর উপর তাঁর প্রশান্তি বর্ষণ করেন এবং তাকে শক্তিশালী করেন এমন এক সৈন্যবাহিনী দিয়ে যা তোমরা দেখ নাই; আর তিনি কাফিরদের কথা হেয় করেন। আল্লাহর কথাই সর্বোপরি এবং আল্লাহ্ পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
اَللّٰهُمَّ اجْعَلْ أَوَّلَ هٰذَا النَّهَارِ صَلَاحًا، وَأَوْسَطَهٗ فَلَاحًا، وَاٰخِرَهٗ نَجَاحًا. أَسْأَلُكَ خَيْرَ الدُّنْيَا وَالْاٰخِرَةِ يَاۤ أَرْحَمَ الرَّاحِمِيْنَ.
অর্থঃ ইয়া আল্লাহ! এই দিবসের প্রথম অংশ আমার জন্য ‘পুণ্যময়’ করুন। মাঝের অংশ ‘সফল’ ও শেষের অংশ ‘সার্থক’ করুন। হে সকল দয়ালুর বড় দয়ালু! আমি আপনার কাছে প্রার্থনা করছি দুনিয়া-আখিরাত (উভয়ের) কল্যাণ।৯৬