حَسْبِيَ اللهُ لا إله إلا هو عَليه تَوَكّلْتُ وهو رَبُّ الْعَرشِ العَظِيْمِ
উচ্চারণঃ হাসবিয়াল্লা-হু লা-ইলাহা ইল্লা-হুওয়া আলাইহি তাওয়াক্কালতু ওয়াহুওয়া রাব্বুল আরশিল আযীম।
অর্থঃ আল্লাহ্ই আমার জন্য যথেষ্ট, তিনি ব্যতীত কোন মা’বুদ নেই, তাঁর প্রতি ভরসা করেছি, তিনি মহান আরশের অধিপতি।
لَا اِلٰهَ اِلَّااللّٰهُ وَحْدَهٗ لَا شَرِيْكَ لَهٗ . لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ. يُحْيِيْ ويُمِيْتُ وَهُوَ حَيٌّ لَا يَمُوْتُ. بِيَدِهِ الْخَيْرُ وَهُوَ عَلٰی كُلِّ شَيْءٍ قَدِيْرٌ.
উচ্চারণঃ লাা ইলাাহা ইল্লাল্লাাহু ওয়াহ দাহু লাা শারীকালাহু লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু ইউহয়ি ওয়া ইউমীতু ওয়া হুয়া হাইয়্যু লাা ইয়া মূতু বিয়াদিহিল খইর ওয়াহু ওয়া ’আলা কুল্লি শাইয়্যিন ক্বদীর।
অর্থঃ এক আল্লাহ তা’আলা ব্যতীত অন্য কোনো মাবুদ নেই। তিনি এক। তাঁর কোনো শরিক নেই। সকল রাজত্ব তাঁরই জন্যে। সকল প্রশংসা তাঁরই। তিনিই জীবিত করেন, তিনিই মৃত্যু দেন। এবং তিনিই চিরঞ্জীব অমর। তিনি কখনো মৃত্যু বরণ করেন না। তাঁর হাতেই সকল কল্যাণের চাবিকাঠি। তিনিই সর্বশক্তিমান।
اللهم رَبَّـنَا آتِنَا فِي الدُّنْيَا حَسَنَةً وَفِي الآخِرَةِ حَسَنَةً وَقِنَا عَذَابَ النَّارِ
উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা রব্বানা আতীনা ফিদ্দুনিয়া হাসানাতাও ওফিল আখিরাতি হাসানাতাও ওকিনা আজাবান্নার
অর্থঃ হে আল্লাহ্! আমাদের প্রতিপালক! দুনিয়া ও আখেরাতে আমাদেরকে কল্যাণ দান করুন। এবং জাহান্নাম থেকে পরিত্রাণ দান করুন।
سُبْحَانَ اللهِ وَبِحَمْدِه سُبْحَانَكَ اللَّهُمَّ وَبِحَمْدِكَ، أَشْهَدُ أَنْ لاَ إِلَهَ إِلاَّ أَنْتَ، أَسْتَغْفِرُكَ وَأَتُوبُ إِلَيْكَ
উচ্চারণঃ সুবহাানাল্লাাহি ওয়া বিহামদিহী সুবহাানা কাল্লাাহুম্মা ওয়া বিহামদিকা আশহাদু আল লাা ইলাাহা ইল্লাা আনতা আস্তাগফিরুকা ওয়া আতূবু ইলাইক।
অর্থঃ হে আল্লাহ! আমরা আপনার পবিত্রতা বর্ণনা করছি এবং প্রশংসা ব্যক্ত করছি। আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আপনি ছাড়া অন্য কোন মা‘বুদ নেই, আমি আপনার নিকট ক্ষমা চাচ্ছি এবং আপনার দিকেই ধাবিত হচ্ছি।
আল্লাহ তা‘আলার কাছে প্রার্থনা করার পদ্ধতি
অর্থঃ হযরত মুয়াজ ইবনে জাবাল (রাযিঃ) বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক ব্যাক্তির নিকট দিয়া গেলেন । সে এরূপ দু’আ করিতেছিল, আয় আল্লাহ ! আমি আপনার নিকট সবর করার তৌফিক চাহিতেছি । রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু তাআলা আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিলেন, তুমি তো আল্লাহ্র নিকট মুসিবত চাহিয়াছ। (কেননা সবর তো মুসিবতের উপর হইয়া থাকে।) আল্লাহ্ তায়ালার নিকট নিরাপদ জীবন চাও। অপর এক ব্যাক্তির নিকট দিয়া রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু তাআলা আলাইহি ওয়াসাল্লাম গেলেন। সে এই দু’আ করিতেছিল, আয় আল্লাহ্ ! আমি আপনার নিকট পরিপূর্ন নেয়ামত চাই। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিলেন, হে আদমের বেটা ! তুমি জান কি, পরিপূর্ন নেয়ামত কি? সে বলিল, ইয়া রাসুলুল্লাহ ! আমি এই দু’আ কল্যান কামনা করিয়া চাহিয়াছি। (আমি জানিনা পরিপূর্ন নেয়ামত কি?) তিনি বলিল পরিপূর্ন নেয়ামত হইল জাহান্নাম হইতে নাজাত পাওয়া ও জান্নাতে প্রবেশ করা। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু তাআলা আলাইহি ওয়াসাল্লাম অপর এক ব্যক্তির নিকট দিয়া গেলেন। সে এরূপ বলতেছিল-- يَا ذَا الْجَلاَلِ واْلإِكْرَامِ তিনি বলিলেন, তোমার দু’আ কবুল হওয়া নিশ্চিত হইয়া গিয়াছে, তুমি চাও। (কানয,)
اَللّٰهُمَّ اِنَّا نَجْعَلُكَ فِيْ نُحُوْرِهِمْ وَنَعُوْذُ بِكَ مِنْ شُرُوْرِهِمْ.
উচ্চারণঃ আল্লাাহুম্মা ইন্নাা নাজ‘আলুকা ফী নুহূ রিহিম ওয়া না‘ঊযুবিকা মিন শুরূ রিহিম।
অর্থঃ অর্থঃ হে আল্লাহ! আমি আপনাকে এদের মুকাবেলায় (নিজের) ঢাল বানিয়েছি এবং তাদের অনিষ্ট হতে আপনার আশ্রয় গ্রহণ করছি।
"اَللَّهُمَّ اهْدِنِيْ فِيْمَنْ هَدَيْتَ، وَعَافِنِيْ فِيْمَنْ عَافَيْتَ، وَتَوَلَّنِيْ فِيْمَنْ تَوَلَّيْتَ، وَبَارِكْ لِيْ فِيْمَا أَعْطَيْتَ، وَقِنِيْ شَرَّمَا قْضَيْتَ؛ إِنَّكَ تَقْضِىْ وَلاَ يُقْضَى عَلَيْكَ، وَإنَّهُ لاَ يَذِلُّ مَنْ وَّالَيْتَ، وَلاَ يَعِزُّ مَنْ عَادَيْتَ، تَبَارَكْتَ رَبَّنَا وَتَعَالَيْتَ"
উচ্চারণঃ আল্লা-হুম্মাহদিনী ফীমান হাদাইতা ওয়া ‘আ-ফিনী ফীমান ‘আ-ফাইতা ওয়া তাওয়াল্লানী ফীমান তাওয়াল্লাইতা ওয়াবা-রিক লী ফীমা আ‘ত্বাইতা ওয়াক্বিনী শাররা মা ক্বাদাইতা ফাইন্নাকা তাক্ব্দ্বী ওয়ালা ইউক্ব্দ্বা ‘আলাইকা। ওয়া ইন্নাহু লা ইয়াযিল্লু মাও ওয়া-লাইতা, ওয়ালা ইয়া‘ইয্যু মান ‘আ-দাইতা। তাবা-রক্তা রব্বানা ওয়া তা‘আ-লাইতা)
অর্থঃ “হে আল্লাহ! আপনি যাদেরকে সুখদায়ক সৎ পথ প্রকৃত ইসলামের অনুগামী করেছেন, আমাকেও তাদের অন্তর্ভুক্ত করুন। আপনি যাদেরকে সুখশান্তিপূর্ণ মঙ্গলময় জীবন প্রদান করেছেন, আমাকেও তাদের অন্তর্ভুক্ত করুন। আপনি যাদেরকে সর্ব প্রকার কল্যাণ প্রদানের সহিত সাহায্য করেছেন, আমাকেও তাদের অন্তর্ভুক্ত করুন। আপনি আমাকে যে সমস্ত মঙ্গলদায়ক জিনিস প্রদান করেছেন, সেগুলিকে আমার জন্য অধিকতর মঙ্গলদায়ক করুন। আপনি যে ফয়সালা করেছেন, তার অমঙ্গল হতে আমাকে রক্ষা করুন। কেননা সব জগতের সঠিক পরিচালনার জন্য যে ফয়সালা আপনি করেছেন, সেটাই সঠিক ফয়সালা। তাই আপনার ফয়সালার উপরে আর কোনো প্রকারের সঠিক ফয়সালা নেই। আপনি যাকে ভালো বাসবেন, সে কোনো দিন অপমানিত হতে পারে না। আর আপনি যার জন্য অমঙ্গল নির্ধারণ করবেন, সে কোনো দিন শক্তিশালী হতে পারবে না। হে আমাদের প্রতিপালক! আপনি মহাকল্যাণময় এবং মহামহিমান্বিত”।
اَللّٰهُمَّ اَرِنَا الْحَقَّ حَقًّا وَّارْزُقْنَا اتِّبَاعَهٗ، وَاَرِنَا الْبَاطِلَ بَاطِلًا وَّارْزُقْنَا اجْتِنَابَهٗ.
উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা আরিনাল হাক্কা হাক্কাও ওয়ারজুকনাত্তিবায়াহু ওয়া আরিনাল বাতিলা বাতিলাও ওয়ারজুকনাজতিনাবাহু
অর্থঃ হে আল্লাহ, আপনি হককে হক হিসেবে আমাদের দেখান এবং এর অনুসরণের তাওফীক দিন, আর বাতিলকে বাতিল হিসেবে দেখান এবং এটাকে পরিত্যাগ করার তাওফীক দিন।
اَللَّهُمَّ اِنِّىْ اَعُوْذُ بِكَ مِنَ الْبَرَصِ وَ الْجُنُوْنِ وَ الْجُذَامِ وَمِنْ سَىِّءِ الْاَسْقَامِ
উচ্চারণঃ আল্লহুম্মা ইন্নি আউযুবিকা মিনাল বারসি ওয়াল জুনুনি ওয়াল জুযামি ওয়া মিন ছাইয়্যি ইল আসক্বম
অর্থঃ হে আল্লাহ্! অবশ্যই আমি তোমার নিকট ধবল, মস্তিষ্ক বিকৃতি, কুষ্ঠরোগ এবং সকল প্রকার দূরারোগ্য ব্যধি থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি।
اِنَّا لِلّٰهِ وَاِنَّا اِلَيْهِ رَاجِعُوْنَ. اَللّٰهُمَّ اْجُرْنِيْ فِـيْ مُصِيْبَتِيْ. وَاَخْلِفْ لِيْ خَيْرًا مِّنْهَا.
উচ্চারণঃ ইন্নাা লিল্লাাহি ওয়া ইন্নাা ইলাইহি রাাজি‘ঊন, আল্লাাহুম্মা’ জুরনী ফী মুসী বাতী ওয়া আখলিফলী খইরম মিনহাা।
অর্থঃ নিঃসন্দেহে আমরা আল্লাহ তায়ালারই জন্য এবং আল্লাহ তায়ালারই দিকে ফিরিয়া যাইব। আয় আল্লাহ ! আমাকে আমার মুসিবতের উপর সওয়াব দান করুন, আর যে জিনিস আপনি আমার নিকট হইতে লইয়া গিয়াছেন উহা হইতে উত্তম জিনিস আমাকে দান করুন।
رَبَّـنَـا وَلاَ تُـحَـمِّـلْـنَـا مَـا لاَ طَـاقَـةَ لَـنَـا بِـه. وَاعْـفُ عَـنَّـا وَاغًـفِـرْلَـنَـا وَارْحَـمْـنَـا اَنْـتَ مَـوْلَـنَـا فَـانْـصُـرْنَـا عَـلَـى الْـقَـوْمِ الْـكـفَـرِيْـنَ
উচ্চারণঃ রাব্বানা ওয়া লা তুহাম্মিলনা- মা-লা- ত্বা-ক্বাতা লানা- বিহ, ওয়া’ফু ’আন্না- ওয়াগ্ফির লানা- ওয়ারহামনা আন্তা মাওলা-না ফানসুরনা ’আলাল ক্বাওমিল কা-ফিরীন।
অর্থঃ হে আমাদের প্রতিপালক! এমন ভার আমাদের ওপর অর্পণ করো না যা বহন করার শক্তি আমাদের নেই। আমাদের পাপমোচন কর, আমাদের ক্ষমা কর। আমাদের প্রতি রহমত নাযিল কর, তুমি আমাদের অভিভাবক-আশ্রয়দাতা। কাফিরদের প্রতিকূলে তুমি আমাদের সাহায্য কর।
اَلْحَمْدُ لِلّٰهِ الَّذِيْ عَافَانِيْ مِمَّا ابْتَلَاكَ بِهٖ وَفَضَّلَنِيْ عَلٰی كَثِيْرٍ مِّمَّنْ خَلَقَ تَفْضِيْلًا.
উচ্চারণঃ আলহামদুলিল্লাা হিল্লাযী ‘আা ফাা নী মিম্মাাব তালাাকা বিহি ওয়া ফায যালানী ‘আলা কাসীরিন মিম্মান খলাক্বা তাফযীলা।
অর্থঃ সমস্ত প্রশংসা আল্লাহ তায়ালার জন্য যিনি আমাকে সেই অবস্থা হইতে রক্ষা করিয়াছেন যাহাতে তোমাকে লিপ্ত করিয়াছেন এবং তিনি আমাকে তাহার অনেক মাখলুক হইতে সম্মান দান করিয়াছেন।
اِنَّا نَسْئَلُكَ بِعَهْدِ نُوْحٍ وَبِعَهْدِ سُلَيْمَانَ بْنِ دَاؤُدَ اَنْ لَا تُؤْذِيْنَا.
উচ্চারণঃ ইন্নাা নাসআলুকা বি‘আহদি নূ হিন ওয়া বি ‘আহদি সুলাই মাানাবনি দা উদা আন লাা তু’যীনাা।
অর্থঃ ও হে সাপ! আমরা নূহ্ আলাইহিস সালাম এবং সুলাইমান আলাইহিস সালামের অঙ্গীকারের কথা তোদের স্মরণ করিয়ে দিচ্ছি। তোরা আমাদের কোন ক্ষতি করিস না এবং আমাদের কষ্ট দিস না।
দু'আর বিষয়
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে