اَللّٰهُمَّ رَبَّ السَّمَوَاتِ السَّبْعِ وَرَبَّ الْأَرْضِ، وَرَبَّ الْعَرْشِ الْعَظِيْمِ، رَبَّنَا وَرَبَّ كُلِّ شَيْءٍ، فَالِقَ الْحَبِّ وَالنَّوَى، وَمُنْزِلَ التَّوْرَاةِ وَالْإِنْجِيْلِ وَالْفُرْقَانِ، أَعُوْذُ بِكَ مِنْ شَرِّ كُلِّ شَيْءٍ أَنْتَ آخِذٌ بِنَاصِيَتِهِ،
উচ্চারণঃ null
অর্থঃ হে আল্লাহ! হে সপ্ত আকাশের রব্ব, যমিনের রব্ব, মহান ‘আরশের রব্ব, আমাদের রব্ব ও প্রত্যেক বস্তুর রব্ব, হে শস্য-বীজ ও আঁটি বিদীর্ণকারী, হে তাওরাত, ইনজীল ও কুরআন নাযিলকারী, আমি প্রত্যেক এমন বস্তুর অনিষ্ট থেকে আপনার নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করি, যাকে আপনি নিয়ন্ত্রণ করছেন।
اَللّٰهُمَّ إِنَّا نَسْأَلُكَ مِنْ خَيْرِ مَا سَأَلَكَ مِنْهُ نَبِيُّكَ مُحَمَّدٌ صلى الله عليه وسلم، وَنَعُوْذُ بِكَ مِنْ شَرِّ مَا اسْتَعَاذَ مِنْهُ نَبِيُّكَ مُحَمَّدٌ صلى الله عليه وسلم ، وَأَنْتَ الْمُسْتَعَانُ، وَعَلَيْكَ الْبَلَاغُ، وَلَا حَوْلَ وَلَا قُوَّةَ إِلَّا بِاللّٰهِ
উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা ইন্না নাসআলুকা মিন খাইরিমা সাআলাকা মিনহু নাবিয়্যুকা মুহাম্মাদুন সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামা, ওয়া নাউজুবিকা মিন শাররি মাসতাআ’যা মিনহু নাবিয়্যুকা মুহাম্মাদুন সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামা, ওয়াআনতাল মুসতাআনু ওয়াআ’লাইকাল বালাগু ওয়ালা হাওলা ওয়ালা কুউওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ।
অর্থঃ হে আল্লাহ! আমি তোমার কাছে সেই সব কল্যাণ প্রার্থনা করি, যে সব কল্যাণের প্রার্থনা তোমার কাছে তোমার নবী মুহাম্মাদ (ﷺ) করেছেন। আর সে সব অনিষ্ঠ থেকে পানাহ চাই, যেসব অকল্যাণ থেকে তোমার নবী মুহাম্মাদ (ﷺ) পানাহ চেয়েছেন। তুমিই তিনি যার কাছে সাহায্য পাওয়া যায়। তোমারই উপর নির্ভর যথেষ্ট। কোন ক্ষমতা নেই, কোন শক্তি নেই আল্লাহ ছাড়া।
بِسْمِ اللّٰہِ الرَّحۡمٰنِ الرَّحِیۡمِ اَمْ یَحْسُدُوۡنَ النَّاسَ عَلٰی مَاۤ اٰتٰہُمُ اللّٰہُ مِنۡ فَضْلِہٖ ۚ فَقَدْ اٰتَیۡنَاۤ اٰلَ اِبْرٰہِیۡمَ الْکِتٰبَ وَالْحِكْمَۃَ وَاٰتَیۡنٰہُمۡ مُّلْكًا عَظِیۡمًا ﴿۵۴﴾
উচ্চারণঃ আম ইয়াহছু দূ নান না-ছা ‘আলা-মাআ-তা-হুমুল্লাহু মিন ফাদলিহী ফাকাদ আ-তাইনাআ-লা ইবরা-হীমাল কিতা-বা ওয়াল হিকমাতা ওয়া আ-তাইনা-হুম মুলকান ‘আজীমা।
অর্থঃ বরং তারা কি লোকদেরকে হিংসা করে, আল্লাহ স্বীয় অনুগ্রহে তাদেরকে যা দিয়েছেন তার কারণে? তাহলে তো আমি ইবরাহীমের বংশধরকে কিতাব ও হিকমত দান করেছি এবং তাদেরকে দিয়েছি বিশাল রাজত্ব।
وَقَالَ یٰبَنِیَّ لَا تَدْخُلُوۡا مِنۡۢ بَابٍ وَّاحِدٍ وَّادْخُلُوۡا مِنْ اَبْوَابٍ مُّتَفَرِّقَۃٍ ؕ وَمَاۤ اُغْنِیۡ عَنۡكُمۡ مِّنَ اللّٰہِ مِنۡ شَیۡءٍ ؕ اِنِ الْحُكْمُ اِلَّا لِلہِ ؕ عَلَیۡہِ تَوَکَّلْتُ ۚ وَ عَلَیۡہِ فَلْیَتَوَکَّلِ الْمُتَوَکِّلُوۡنَ ﴿۶۷﴾
উচ্চারণঃ ওয়া কা-লা ইয়া-বানিইইয়া লা-তাদখুলূমিম বা-বিওঁ ওয়া-হিদিওঁ ওয়াদখুলূমিন আবওয়াবিম মুতাফাররিকাতিওঁ ওয়ামাউগনী ‘আনকুম মিনাল্লা-হি মিন শাইইন ইনিল হুকমু ইল্লা-লিল্লা-হি ‘আলাইহি তাওয়াক্কালতু ওয়া ‘আলাইহি ফালইয়াতাওয়াক্কালিল মুতাওয়াক্কিলূন।
অর্থঃ ইয়াকুব বললেনঃ হে আমার বৎসগণ! সবাই একই প্রবেশদ্বার দিয়ে যেয়ো না, বরং পৃথক পৃথক দরজা দিয়ে প্রবেশ করো। আল্লাহর কোন বিধান থেকে আমি তোমাদেরকে রক্ষা করতে পারি না। নির্দেশ আল্লাহরই চলে। তাঁরই উপর আমি ভরসা করি এবং তাঁরই উপর ভরসা করা উচিত ভরসাকারীদের।
{وَلَوْلَا إِذْ دَخَلْتَ جَنَّتَكَ قُلْتَ مَا شَاءَ اللَّهُ لَا قُوَّةَ إِلَّا بِاللَّهِ إِنْ تَرَنِ أَنَا أَقَلَّ مِنْكَ مَالًا وَوَلَدًا (39)} [الكهف: 39]
উচ্চারণঃ ওয়ালাওলাইযদাখালতা জান্নাতাকা কুলতা মা-শাআল্লা-হু লা-কুওওয়াতা ইল্লা-বিল্লাহি ইন তারানি আনা আকাল্লা মিনকা মা-লাওঁ ওয়া ওয়ালাদা-।
অর্থঃ যদি তুমি আমাকে ধনে ও সন্তানে তোমার চাইতে কম দেখ, তবে যখন তুমি তোমার বাগানে প্রবেশ করলে, তখন একথা কেন বললে না; আল্লাহ যা চান, তাই হয়। আল্লাহর দেয়া ব্যতীত কোন শক্তি নেই।
{الَّذِي خَلَقَ سَبْعَ سَمَاوَاتٍ طِبَاقًا مَا تَرَى فِي خَلْقِ الرَّحْمَنِ مِنْ تَفَاوُتٍ فَارْجِعِ الْبَصَرَ هَلْ تَرَى مِنْ فُطُورٍ (3) ثُمَّ ارْجِعِ الْبَصَرَ كَرَّتَيْنِ يَنْقَلِبْ إِلَيْكَ الْبَصَرُ خَاسِئًا وَهُوَ حَسِيرٌ (4)} [الملك: 3، 4]
উচ্চারণঃ আল্লাযী খালাকা ছাব‘আ ছামা-ওয়া-তিন তিবা-কান মা- তারা- ফী খালকির রাহমা-নি মিন তাফা-উত ফারজি‘ইল বাসারা হাল তারা- মিন ফুতূর। ছু ম্মার জি‘ইলবাসারা কাররাতাইনি ইয়ানকালিব ইলাইকাল বাসারু খা-ছিআওঁ ওয়া হুওয়া হাছীর।
অর্থঃ যিনি সাত আসমান স্তরে স্তরে সৃষ্টি করেছেন। পরম করুণাময়ের সৃষ্টিতে তুমি কোন অসামঞ্জস্য দেখতে পাবে না। তুমি আবার দৃষ্টি ফিরাও, কোন ত্রুটি দেখতে পাও কি? অতঃপর তুমি দৃষ্টি ফিরাও একের পর এক, সেই দৃষ্টি অবনমিত ও ক্লান্ত হয়ে তোমার দিকে ফিরে আসবে।
{وَإِنْ يَكَادُ الَّذِينَ كَفَرُوا لَيُزْلِقُونَكَ بِأَبْصَارِهِمْ لَمَّا سَمِعُوا الذِّكْرَ وَيَقُولُونَ إِنَّهُ لَمَجْنُونٌ (51) وَمَا هُوَ إِلَّا ذِكْرٌ لِلْعَالَمِينَ (52)} [القلم: 51، 52]
উচ্চারণঃ ওয়া ইয়ঁ ইয়াকা- দুল্লাযীনা কাফারূ লাইউঝলিকূনাকা বিআবসা-রিহিম লাম্মাছামি‘উযযিকরা ওয়া ইয়াকূলূনা ইন্নাহূলামাজনূন। ওয়ামা-হুওয়া ইল্লা- যিকরুলিলল‘আ- লামীন।
অর্থঃ কাফিররা যখন কুরআন শ্রবণ করে তখন এরা যেন এদের তীক্ষ্ণ দৃষ্টি দিয়ে তোমাকে আছড়িয়ে ফেলিবে এবং বলে, ‘এ তো এক পাগল!’ অথচ এটা তো বিশ্বজগতের জন্য কেবলই উপদেশ।
بِسْمِ اللّٰہِ الرَّحۡمٰنِ الرَّحِیۡمِ قَاتِلُوۡہُمْ یُعَذِّبْہُمُ اللہُ بِاَیۡدِیۡكُمْ وَیُخْزِہِمْ وَیَنۡصُرْكُمْ عَلَیۡہِمْ وَیَشْفِ صُدُوۡرَ قَوْمٍ مُّؤْمِنِیۡنَ ﴿ۙ۱۴﴾
উচ্চারণঃ null
অর্থঃ তাদের সাথে যুদ্ধ করো; যাতে আল্লাহ তোমাদের হাতে তাদেরকে শাস্তি দিতে পারেন, তাদেরকে লাঞ্ছিত করতে পারেন, তোমাদেরকে তাদের ওপর বিজয়ী করতে পারেন, মুমিনদের বুক শান্ত করতে পারেন
یٰۤاَیُّہَا النَّاسُ قَدْ جَآءَتْكُمۡ مَّوْعِظَۃٌ مِّنۡ رَّبِّكُمْ وَشِفَآءٌ لِّمَا فِی الصُّدُوۡرِ ۬ۙ وَہُدًی وَّرَحْمَۃٌ لِّلْمُؤْمِنِیۡنَ ﴿۵۷﴾
উচ্চারণঃ null
অর্থঃ হে মানুষ! তোমাদের কাছে তোমাদের প্রভুর পক্ষ থেকে উপদেশবাণী ও অন্তরের ব্যাধির চিকিৎসা এবং মুমিনদের জন্য পথনির্দেশ ও অনুগ্রহ (কোরআন) এসেছে।
اَیَوَدُّ اَحَدُكُمْ اَنۡ تَكُوۡنَ لَہٗ جَنَّۃٌ مِّنۡ نَّخِیۡلٍ وَّاَعْنَابٍ تَجْرِیۡ مِنۡ تَحْتِہَا الۡاَنْہٰرُ ۙ لَہٗ فِیۡہَا مِنۡ كُلِّ الثَّمَرٰتِ ۙ وَاَصَابَہُ الْکِبَرُ وَلَہٗ ذُرِّیَّۃٌ ضُعَفَآءُ ۪ۖ فَاَصَابَہَاۤ اِعْصَارٌ فِیۡہِ نَارٌ فَاحْتَرَقَتْ ؕ کَذٰلِکَ یُبَیِّنُ اللہُ لَكُمُ الۡاٰیٰتِ لَعَلَّكُمْ تَتَفَکَّرُوۡنَ ﴿۲۶۶﴾
উচ্চারণঃ আইয়াওয়াদ্দুআহাদুকুম আন তাকূনা লাহু জান্নাতুম মিন নাখীলিওঁ ওয়া আ‘না-বিন তাজরী মিন তাহতিহাল আনহা-রু লাহু ফীহা-মিন কুল্লিছছামারা-তি ওয়া আসা-বাহুল কিবারু ওয়ালাহু যুররিইইয়াতুন দু‘আফাউ ফাআসা-বাহা ই‘সা-রুন ফীহি না-রুন ফাহতারাকাত কাযা-লিকা ইউবাইয়িনুল্লা-হু লাকুমুল আ-য়া-তি ল‘আল্লাকুম তাতাফাক্কারূন।
অর্থঃ তোমাদের মধ্যে কেউ কি এটা পছন্দ করবে যে, তার খেজুর ও আঙ্গুরের একটা বাগান থাকবে, যার পাদদেশ দিয়ে নদী-নালা প্রবাহিত থাকবে (এবং) তা থেকে আরও বিভিন্ন রকমের ফল তার অর্জিত হবে, অতঃপর সে বার্ধক্য-কবলিত হবে আর তার থাকবে দুর্বল সন্তান-সন্ততি, এ অবস্থায় অকস্মাৎ এক অগ্নিক্ষরা ঝড় এসে সে বাগানে আঘাত হানবে, ফলে গোটা বাগান ভস্মিভূত হয়ে যাবে? ২০৪ এভাবেই আল্লাহ তোমাদের জন্য স্বীয় আয়াতসমূহ পরিষ্কারভাবে বর্ণনা করেন, যাতে তোমরা চিন্তা কর।
لَقَدۡ سَمِعَ اللّٰہُ قَوۡلَ الَّذِیۡنَ قَالُوۡۤا اِنَّ اللّٰہَ فَقِیۡرٌ وَّنَحۡنُ اَغۡنِیَآءُ ۘ سَنَکۡتُبُ مَا قَالُوۡا وَقَتۡلَہُمُ الۡاَنۡۢبِیَآءَ بِغَیۡرِ حَقٍّ ۙ وَّنَقُوۡلُ ذُوۡقُوۡا عَذَابَ الۡحَرِیۡقِ
উচ্চারণঃ লাকাদ ছামি‘আল্লা-হু কাওলাল্লাযীনা কালূইন্নাল্লা-হা ফাকীরুওঁ ওয়ানাহনু আগনিয়াউ । ছানাকতুবুমা-কা-লূওয়া কাতলাহুমুল আম্বিয়াআ বিগাইরি হাক্কিওঁ ওয়া নাকূলুযূকূ‘আযা-বাল হারীক।
অর্থঃ যারা বলে, ‘আল্লাহ্ অবশ্যই অভাবগ্রস্ত আর আমরা অভাবমুক্ত’, তাদের কথা আল্লাহ্ শুনেছেন। তারা যা বলেছে তা আর নবীগণকে অন্যায়ভাবে হত্যা করার বিষয় আমি লিখে রাখব এবং বলিব, ‘তোমরা দহন-যন্ত্রণা ভোগ কর।’
یُرِیۡدُوۡنَ اَنۡ یَّخۡرُجُوۡا مِنَ النَّارِ وَمَا ہُمۡ بِخٰرِجِیۡنَ مِنۡہَا ۫ وَلَہُمۡ عَذَابٌ مُّقِیۡمٌ
উচ্চারণঃ ইউরীদূ না আইঁ ইয়াখরুজুমিনান্না-রি ওয়ামা-হুম বিখা-রিজীনা মিনহা- ওয়া লাহুম ‘আযা-বুম মুকীম।
অর্থঃ তারা দোযখের আগুন থেকে বের হয়ে আসতে চাইবে কিন্তু তা থেকে বের হতে পারবে না। তারা চিরস্থায়ী শাস্তি ভোগ করবে।
وَیَوۡمَ یَحۡشُرُہُمۡ جَمِیۡعًا ۚ یٰمَعۡشَرَ الۡجِنِّ قَدِ اسۡتَکۡثَرۡتُمۡ مِّنَ الۡاِنۡسِ ۚ وَقَالَ اَوۡلِیٰٓؤُہُمۡ مِّنَ الۡاِنۡسِ رَبَّنَا اسۡتَمۡتَعَ بَعۡضُنَا بِبَعۡضٍ وَّبَلَغۡنَاۤ اَجَلَنَا الَّذِیۡۤ اَجَّلۡتَ لَنَا ؕ قَالَ النَّارُ مَثۡوٰىکُمۡ خٰلِدِیۡنَ فِیۡہَاۤ اِلَّا مَا شَآءَ اللّٰہُ ؕ اِنَّ رَبَّکَ حَکِیۡمٌ عَلِیۡمٌ
উচ্চারণঃ ওয়া ইয়াওমা ইয়াহশুরুহুম জামী‘আন- ইয়া-মা‘শারাল জিন্নি কাদিছতাকছারতুম মিনাল ইনছি ওয়া কা-লা আওলিয়াউহুম মিনাল ইনছি রাব্বানাছ তামতা‘আ বা‘দুনা ব্বিা‘দিওঁ ওয়া বালাগনাআজালানাল্লাযীআজ্জালতা লানা- কা-লান না-রু মাছওয়াকুম খা-লিদীনা ফীহা-ইল্লা-মা-শাআল্লা-হু ইন্না রাব্বাকা হাকীমুন ‘আলীম।
অর্থঃ যেদিন তিনি তাদের সকলকে একত্র করবেন আর বলবেন, ‘হে জিন সম্প্রদায়! তোমরা তো অনেক লোককে তোমাদের অনুগামী করেছিলে’ এবং মানব সমাজের মধ্যে তাদের বন্ধুগণ বলবে, ‘হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদের মধ্যে কতক অপরকে দিয়ে লাভবান হয়েছে আর তুমি আমাদের জন্যে যে সময় নির্ধারণ করেছিলে এখন আমরা তাতে উপনীত হয়েছি।’ সেদিন আল্লাহ্ বলবেন, ‘জাহান্নামই তোমাদের বাসস্থান, তোমরা সেখানে স্থায়ী হবে,’ যদি না আল্লাহ্ অন্য রকম ইচ্ছা করেন। তোমার প্রতিপালক অবশ্যই প্রজ্ঞাময়, সবিশেষ অবহিত।
وَلَوۡ تَرٰۤی اِذۡ یَتَوَفَّی الَّذِیۡنَ کَفَرُوا ۙ الۡمَلٰٓئِکَۃُ یَضۡرِبُوۡنَ وُجُوۡہَہُمۡ وَاَدۡبَارَہُمۡ ۚ وَذُوۡقُوۡا عَذَابَ الۡحَرِیۡقِ
উচ্চারণঃ ওয়া লাও তারা ইয ইয়াতাওয়াফফাল্লাযীনা কাফারুল মালাইকাতু ইয়াদরিবূনা উজূহাহুম ওয়া আদবা-রাহুম ওয়া যূকূ‘আযা-বাল হারীক।
অর্থঃ আর যদি তুমি দেখ, যখন ফেরেশতারা কাফেরদের জান কবজ করে; প্রহার করে, তাদের মুখে এবং তাদের পশ্চাদদেশে আর বলে, জ্বলন্ত আযাবের স্বাদ গ্রহণ কর।
{وَاسْتَفْتَحُوا وَخَابَ كُلُّ جَبَّارٍ عَنِيدٍ (15) مِنْ وَرَائِهِ جَهَنَّمُ وَيُسْقَى مِنْ مَاءٍ صَدِيدٍ (16) يَتَجَرَّعُهُ وَلَا يَكَادُ يُسِيغُهُ وَيَأْتِيهِ الْمَوْتُ مِنْ كُلِّ مَكَانٍ وَمَا هُوَ بِمَيِّتٍ وَمِنْ وَرَائِهِ عَذَابٌ غَلِيظٌ (17)} [إبراهيم: 15 - 17]
উচ্চারণঃ ওয়াছতাফতাহূওয়াখা-বা কুল্লুজাব্বা-রিন ‘আনীদ। মিওঁ ওয়ারাইহী জাহান্নামু ওয়া ইউছকা-মিম মাইন সাদীদ । ইয়াতাজাররা‘উহূ ওয়ালা-ইয়া-কা-দূ ইউছীগুহূ ওয়া ইয়া’তীহিল মাওতু মিন কুল্লি মাকা-নিওঁ ওয়ামা-হুওয়া বিমাইয়িতিওঁ ওয়ামিওঁ ওয়ারাইহী ‘আযা-বুন গালীজ।
অর্থঃ এরা বিজয় কামনা করল এবং প্রত্যেক উদ্ধত স্বৈরাচারী ব্যর্থমনোরথ হল। এদের প্রত্যেকের জন্যে পরিণামে জাহান্নাম রয়েছে এবং পান করানো হবে গলিত পুঁজ; যা সে অতি কষ্টে একেক ঢোক করে গলাধঃকরণ করবে এবং তা গলাধঃকরণ করা প্রায় সহজ হবে না। সর্বদিক হতে তার নিকট আসবে মৃত্যুযন্ত্রণা, কিন্তু তার মৃত্যু ঘটবে না এবং এটার পর কঠোর শাস্তি ভোগ করতেই থাকবে।
{وَتَرَى الْمُجْرِمِينَ يَوْمَئِذٍ مُقَرَّنِينَ فِي الْأَصْفَادِ (49) سَرَابِيلُهُمْ مِنْ قَطِرَانٍ وَتَغْشَى وُجُوهَهُمُ النَّارُ (50)} [إبراهيم: 49، 50]
উচ্চারণঃ ওয়া তারাল মুজরিমীনা ইয়াওমাইযিম মুকাররানীনা ফিল আসফা-দ । ছারা-বীলুহুম মিন কাতিরা-নিওঁ ওয়া তাগশা-উজূহাহুমুন্না-র।
অর্থঃ সেই দিন তুমি অপরাধীদেরকে দেখবে শৃংখলিত অবস্থায়, তাদের জামা হবে দাহ্য আলকাতরার এবং তাদের মুখমন্ডলকে আগুন আচ্ছন্ন করে ফেলবে।
قَالَ رَبِّ اِنِّیۡ وَہَنَ الۡعَظۡمُ مِنِّیۡ وَاشۡتَعَلَ الرَّاۡسُ شَیۡبًا وَّلَمۡ اَکُنۡۢ بِدُعَآئِکَ رَبِّ شَقِیًّا
উচ্চারণঃ কা-লা রাব্বি ইন্নী ওয়াহানাল ‘আজমু মিন্নী ওয়াশতা‘আলার রা’ছু শাইবাওঁ ওয়ালাম আকুম বিদু‘আইকা রাব্বি শাকিইইয়া-।
অর্থঃ সে বলেছিল, ‘হে আমার রব! আমার অস্থি দুর্বল হয়েছে, বার্ধক্যে আমার মস্তক শুভ্রোজ্জ্বল হয়েছে; হে আমার প্রতিপালক! তোমাকে আহ্বান করে আমি কখনও ব্যর্থকাম হই নাই।
{قَالَ فَاذْهَبْ فَإِنَّ لَكَ فِي الْحَيَاةِ أَنْ تَقُولَ لَا مِسَاسَ وَإِنَّ لَكَ مَوْعِدًا لَنْ تُخْلَفَهُ وَانْظُرْ إِلَى إِلَهِكَ الَّذِي ظَلْتَ عَلَيْهِ عَاكِفًا لَنُحَرِّقَنَّهُ ثُمَّ لَنَنْسِفَنَّهُ فِي الْيَمِّ نَسْفًا (97)} [طه: 97]
উচ্চারণঃ কা-লা ফাযহাব ফাইন্না লাকা ফিল হায়া-তি আন তাকূলা লা-মিছা-ছা ওয়া ইন্নালাকা মাও‘ইদাল লান তুখলাফাহূও ওয়ানজুর ইলাইলা-হিকাল্লাযী জালতা ‘আলাইহি আ-কিফাল লানুহাররিকান্নাহূছু ম্মা লানানছিফান্নাহূফিল ইয়াম্মি নাছফা-।
অর্থঃ মূসা বললেনঃ দূর হ, তোর জন্য সারা জীবন এ শাস্তিই রইল যে, তুই বলবি; আমাকে স্পর্শ করো না, এবং তোর জন্য একটি নির্দিষ্ট ওয়াদা আছে, যার ব্যতিক্রম হবে না। তুই তোর সেই ইলাহের প্রতি লক্ষ্য কর, যাকে তুই ঘিরে থাকতি। আমরা সেটি জালিয়ে দেবই। অতঃপর একে বিক্ষিপ্ত করে সাগরে ছড়িয়ে দেবই।
{كُلُّ نَفْسٍ ذَائِقَةُ الْمَوْتِ وَنَبْلُوكُمْ بِالشَّرِّ وَالْخَيْرِ فِتْنَةً وَإِلَيْنَا تُرْجَعُونَ (35)} [الأنبياء: 35]
উচ্চারণঃ কুল্লুনাফছিন যা-ইকাতুল মাওতি ওয়া নাবলূকুম বিশশাররি ওয়াল খাইরি ফিতনাতাও ওয়া ইলাইনা-তুর জা‘ঊন ।
অর্থঃ জীবমাত্রই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করবে; আমি তোমাদেরকে মন্দ ও ভাল দিয়ে বিশেষভাবে পরীক্ষা করে থাকি এবং আমারই নিকট তোমরা প্রত্যানীত হবে।
ہٰذٰنِ خَصْمٰنِ اخْتَصَمُوۡا فِیۡ رَبِّہِمْ ۫ فَالَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا قُطِّعَتْ لَہُمْ ثِیَابٌ مِّنۡ نَّارٍ ؕ یُصَبُّ مِنۡ فَوْقِ رُءُوۡسِہِمُ الْحَمِیۡمُ (19) يُصْهَرُ بِهِ مَا فِي بُطُونِهِمْ وَالْجُلُودُ (20) وَلَهُمْ مَقَامِعُ مِنْ حَدِيدٍ (21) كُلَّمَا أَرَادُوا أَنْ يَخْرُجُوا مِنْهَا مِنْ غَمٍّ أُعِيدُوا فِيهَا وَذُوقُوا عَذَابَ الْحَرِيقِ (22)} [الحج: 19 - 22]
উচ্চারণঃ হা-যা-নি খাছমা-নিখ তাছামূ ফী রাব্বিহিম ফাল্লাযীনা কাফারূ কুত্তি‘আত লাহুম ছিয়া-বুম মিন্না-রিইঁ ইউসাব্বু মিন ফাওকি রুঊছিহিমুল হামীম। ইউসহারু বিহী মা-ফী বুতূনিহিম ওয়াল জুলূদ। ওয়া লাহুম মাকা-মি‘উ মিন হাদীদ। কুল্লামা আরা-দূ আইঁ ইয়াখরুজুমিনহা-মিন গাম্বিন উ‘ঈদূফীহা- ওয়া যূকূ‘আযাবাল হারীক।
অর্থঃ এরা দুইটি বিবদমান পক্ষ, তারা তাদের প্রতিপালক সম্বন্ধে বিতর্ক করে ; যারা কুফরী করে তাদের জন্যে প্রস্তুত করা হয়েছে আগুনের পোশাক, তাদের মাথার ওপর ঢালিয়া দেওয়া হবে ফুটন্ত পানি, যা দিয়ে এদের উদরে যা আছে তা এবং এদের চর্ম বিগলিত করা হবে। এবং এদের জন্যে থাকবে লৌহমুদগর। যখনই এরা যন্ত্রণাকাতর হয়ে জাহান্নাম হতে বের হতে চাইবে তখনই তাদেরকে ফিরিয়ে দেওয়া হবে এতে; এদেরকে বলা হবে, ‘আস্বাদন কর দহন-যন্ত্রণা।’
দু'আর বিষয়
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে