ঘুমের সময় পড়বে

اَللّٰهُمَّ رَبَّ السَّمَوَاتِ السَّبْعِ وَرَبَّ الْأَرْضِ، وَرَبَّ الْعَرْشِ الْعَظِيْمِ، رَبَّنَا وَرَبَّ كُلِّ شَيْءٍ، فَالِقَ الْحَبِّ وَالنَّوَى، وَمُنْزِلَ التَّوْرَاةِ وَالْإِنْجِيْلِ وَالْفُرْقَانِ، أَعُوْذُ بِكَ مِنْ شَرِّ كُلِّ شَيْءٍ أَنْتَ آخِذٌ بِنَاصِيَتِهِ،
উচ্চারণঃ null
অর্থঃ হে আল্লাহ! হে সপ্ত আকাশের রব্ব, যমিনের রব্ব, মহান ‘আরশের রব্ব, আমাদের রব্ব ও প্রত্যেক বস্তুর রব্ব, হে শস্য-বীজ ও আঁটি বিদীর্ণকারী, হে তাওরাত, ইনজীল ও কুরআন নাযিলকারী, আমি প্রত্যেক এমন বস্তুর অনিষ্ট থেকে আপনার নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করি, যাকে আপনি নিয়ন্ত্রণ করছেন।
উৎসঃ আল মুসনাদুস সহীহ- ইমাম মুসলিম রহঃ (সহীহ মুসলিম) হাদিস নং: ৬৬৪১
উপকারিতাঃ
باب مَا يَقُولُ عِنْدَ النَّوْمِ وَأَخْذِ الْمَضْجَعِ حَدَّثَنِي زُهَيْرُ بْنُ حَرْبٍ، حَدَّثَنَا جَرِيرٌ، عَنْ سُهَيْلٍ، قَالَ كَانَ أَبُو صَالِحٍ يَأْمُرُنَا إِذَا أَرَادَ أَحَدُنَا أَنْ يَنَامَ أَنْ يَضْطَجِعَ عَلَى شِقِّهِ الأَيْمَنِ ثُمَّ يَقُولُ اللَّهُمَّ رَبَّ السَّمَوَاتِ وَرَبَّ الأَرْضِ وَرَبَّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ رَبَّنَا وَرَبَّ كُلِّ شَىْءٍ فَالِقَ الْحَبِّ وَالنَّوَى وَمُنْزِلَ التَّوْرَاةِ وَالإِنْجِيلِ وَالْفُرْقَانِ أَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ كُلِّ شَىْءٍ أَنْتَ آخِذٌ بِنَاصِيَتِهِ اللَّهُمَّ أَنْتَ الأَوَّلُ فَلَيْسَ قَبْلَكَ شَىْءٌ وَأَنْتَ الآخِرُ فَلَيْسَ بَعْدَكَ شَىْءٌ وَأَنْتَ الظَّاهِرُ فَلَيْسَ فَوْقَكَ شَىْءٌ وَأَنْتَ الْبَاطِنُ فَلَيْسَ دُونَكَ شَىْءٌ اقْضِ عَنَّا الدَّيْنَ وَأَغْنِنَا مِنَ الْفَقْرِ وَكَانَ يَرْوِي ذَلِكَ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم বলবে, اللَّهُمَّ رَبَّ السَّمَوَاتِ وَرَبَّ الأَرْضِ وَرَبَّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ رَبَّنَا وَرَبَّ كُلِّ شَىْءٍ فَالِقَ الْحَبِّ وَالنَّوَى وَمُنْزِلَ التَّوْرَاةِ وَالإِنْجِيلِ وَالْفُرْقَانِ أَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ كُلِّ شَىْءٍ أَنْتَ آخِذٌ بِنَاصِيَتِهِ اللَّهُمَّ أَنْتَ الأَوَّلُ فَلَيْسَ قَبْلَكَ شَىْءٌ وَأَنْتَ الآخِرُ فَلَيْسَ بَعْدَكَ شَىْءٌ وَأَنْتَ الظَّاهِرُ فَلَيْسَ فَوْقَكَ شَىْءٌ وَأَنْتَ الْبَاطِنُ فَلَيْسَ دُونَكَ شَىْءٌ اقْضِ عَنَّا الدَّيْنَ وَأَغْنِنَا مِنَ الْفَقْرِ হে (রহঃ) باب مَا يُقَالُ عِنْدَ النَّوْمِ حَدَّثَنَا مُوسَى بْنُ إِسْمَاعِيلَ، حَدَّثَنَا وُهَيْبٌ، ح وَحَدَّثَنَا وَهْبُ بْنُ بَقِيَّةَ، عَنْ خَالِدٍ، نَحْوَهُ عَنْ سُهَيْلٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم أَنَّهُ كَانَ يَقُولُ إِذَا أَوَى إِلَى فِرَاشِهِ اللَّهُمَّ رَبَّ السَّمَوَاتِ وَرَبَّ الأَرْضِ وَرَبَّ كُلِّ شَىْءٍ فَالِقَ الْحَبِّ وَالنَّوَى مُنَزِّلَ التَّوْرَاةِ وَالإِنْجِيلِ وَالْقُرْآنِ أَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ كُلِّ ذِي شَرٍّ أَنْتَ آخِذٌ بِنَاصِيَتِهِ أَنْتَ الأَوَّلُ فَلَيْسَ قَبْلَكَ شَىْءٌ وَأَنْتَ الآخِرُ فَلَيْسَ بَعْدَكَ شَىْءٌ وَأَنْتَ الظَّاهِرُ فَلَيْسَ فَوْقَكَ شَىْءٌ وَأَنْتَ الْبَاطِنُ فَلَيْسَ دُونَكَ شَىْءٌ زَادَ وَهْبٌ فِي حَدِيثِهِ اقْضِ عَنِّي الدَّيْنَ وَأَغْنِنِي مِنَ الْفَقْرِ হিজরী) بَاب مَا يَدْعُو بِهِ إِذَا أَوَى إِلَى فِرَاشِهِ حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ الْمَلِكِ بْنِ أَبِي الشَّوَارِبِ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الْعَزِيزِ بْنُ الْمُخْتَارِ، حَدَّثَنَا سُهَيْلٌ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ ـ صلى الله عليه وسلم ـ أَنَّهُ كَانَ يَقُولُ إِذَا أَوَى إِلَى فِرَاشِهِ اللَّهُمَّ رَبَّ السَّمَوَاتِ وَرَبَّ الأَرْضِ وَرَبَّ كُلِّ شَىْءٍ فَالِقَ الْحَبِّ وَالنَّوَى مُنْزِلَ التَّوْرَاةِ وَالإِنْجِيلِ وَالْقُرْآنِ الْعَظِيمِ أَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ كُلِّ دَابَّةٍ أَنْتَ آخِذٌ بِنَاصِيَتِهَا أَنْتَ الأَوَّلُ فَلَيْسَ قَبْلَكَ شَىْءٌ وَأَنْتَ الآخِرُ فَلَيْسَ بَعْدَكَ شَىْءٌ وَأَنْتَ الظَّاهِرُ فَلَيْسَ فَوْقَكَ شَىْءٌ وَأَنْتَ الْبَاطِنُ فَلَيْسَ دُونَكَ شَىْءٌ اقْضِ عَنِّي الدَّيْنَ وَأَغْنِنِي مِنَ الْفَقْرِ বলতেনঃ اللَّهُمَّ رَبَّ السَّمَوَاتِ وَرَبَّ الأَرْضِ وَرَبَّ كُلِّ شَىْءٍ فَالِقَ الْحَبِّ وَالنَّوَى مُنْزِلَ التَّوْرَاةِ وَالإِنْجِيلِ وَالْقُرْآنِ الْعَظِيمِ أَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ كُلِّ دَابَّةٍ أَنْتَ آخِذٌ بِنَاصِيَتِهَا أَنْتَ الأَوَّلُ فَلَيْسَ قَبْلَكَ شَىْءٌ وَأَنْتَ الآخِرُ فَلَيْسَ بَعْدَكَ شَىْءٌ وَأَنْتَ الظَّاهِرُ فَلَيْسَ فَوْقَكَ شَىْءٌ وَأَنْتَ الْبَاطِنُ فَلَيْسَ دُونَكَ شَىْءٌ اقْضِ عَنِّي الدَّيْنَ وَأَغْنِنِي مِنَ الْفَقْرِ
. ৬৬৪১। যুহাইর ইবনে হারব (রাহঃ) সুহাঈল (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আবু সালিহ (রাহঃ) আমাদিগকে নির্দেশ দিতেন, যখন আমাদের কেউ নিদ্রায় যায় সে যেন ডান কাত হয়ে শয্যা গ্রহণ করে। এরপর সে বলবে, اللَّهُمَّ الْفَقْرِ হে আল্লাহ! আপনি আসমান, যমীন ও মহান আরশের প্রতিপালক। আমাদের প্রতিপালক ও সব কিছুর পালনকর্তা। আপনি বীজ ও উদ্ভিদের সৃষ্টিকর্তা, আপনি তাওরাত, ইনজীল ও ফুরকানের অবতীর্ণকারী। আমি আপনার কাছে সকল প্রকার অনিষ্ট থেকে পানাহ চাই, আপনি তার মস্তক ধারণকারী (নিয়ন্ত্রণকারী)। হে আল্লাহ! আপনিই আদি, আপনার পূর্বে কোন কিছুর (অস্তিত্ব) নেই এবং আপনিই অন্ত, আপনার পরে কোন কিছু নেই। আপনিই যাহির, আপনার ঊর্ধ্বে কেউ নেই। আপনিই বাতিন, আপনার অগোচরে কিছু নেই। আমাদের ঋণ পরিশোধ করে দিন এবং দারিদ্র্য থেকে আমাদের অভাবমুক্ত করে দিন। তিনি (আবু সালিহ)আবু হুরায়রা (রাযিঃ) সূত্রে নবী থেকে এ হাদীসটি রিওয়ায়াত করতেন। আল মুসনাদুস সহীহ- ইমাম মুসলিম রহঃ (সহীহ মুসলিম) হাদিস নং: ৬৬৪১ তাহকীকঃ তাহকীক নিষ্প্রয়োজন বর্ণনাকারীঃ সুহায়ল ইবনে আবু সালিহ (রহঃ) باب . ৪৯৬৭. মূসা ইবনে ইসমাঈল (রাহঃ) আবু হুরায়রা (রাযিঃ) নবী করীম থেকে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেনঃ নবী শয়নের উদ্দেশ্যে যখন বিছানায় যেতেন, তখন তিনি নীচের দু’আটি পাঠ করতেন হে আল্লাহ! যমীন ও আসমানের রব! সব কিছুর প্রতিপালনকারী, বীজ থেকে অংকুর নির্গতকারী, তাওরাত, ইনযীল ও কুরআনের অবতরণকারী। আমি আপনার সাহায্য চাই অনিষ্টকারী সব কিছুর অনিষ্ট হতে, যারা আপনার নিয়ন্ত্রণে। আপনি-ই আদি, আপনার আগে আর কিছু নেই; আপনি-ই অন্ত, আপনার পরে আর কিছুই নেই। আপনিই প্রকাশ্য, আপনার থেকে প্রকাশ্য আর কিছুই নেই। আর আপনিই অপ্রকাশ্য, আপনার চাইতে গোপন আর কিছুই নেই, আপনি আমার করয বা দেনা আদায় করে দেন এবং আমাকে মুখাপেক্ষীতা থেকে ধনী বানিয়ে দেন। কিতাবুস সুনান ইমাম আবু দাউদ রহঃ (সুনানে আবু দাউদ) হাদিস নং: ৪৯৬৭ আন্তর্জাতিক নং: ৫০৫১ তাহকীকঃ বিশুদ্ধ (পারিভাষিক সহীহ) বর্ণনাকারীঃ আবু হুরায়রা (রাঃ)(মৃত্যুঃ ৫৭/৫৮/৫৯ হিজরী) بَاب . ৩৮৭৩। মুহাম্মদ ইব্ন আবদুল মালিক ইব্ন আবু শাওয়ারিব (রাহঃ).....আবু হুরায়রা (রাযিঃ) সূত্রে নবী থেকে বর্ণিত, যে, তিনি যখন শয্যা গ্রহণ করতেন, তখন বলতেনঃ اللَّهُمَّ হে আল্লাহ! আসমানসমূহ ও যমীনের রব এবং প্রত্যেক জিনিসের রব, দানাও আটির বিদীর্ণকারী, তাওরাত, ইঞ্জীল ও মহান কুরআনের অবতীর্ণকারী, আপনার কাছে আমি আশ্রয় প্রার্থনা করছি এমন সকল প্রাণীর অনিষ্টতা থেকে, যে গুলোর অগ্রভাগের চুল আপনি ধরে আছেন। অর্থাৎ সেগুলো আপনার নিয়ন্ত্রণে আছে। আপনিই অনাদি সুতরাং আপনার পূর্বে কোন কিছুর অস্তিত্ব নেই। এবং আপনিই অনন্ত, সুতরাং আপনার পরেও কোন কিছুর অস্তিত্ব নেই। আপনিই প্রকাশ্য সুতরাং আপনার উপরে কোন কিছুর অস্তিত্ব নেই এবং আপনিই অপ্রকাশ্য, সুতরাং আপনার অন্তরালে কোন কিছু অস্তিত্ব নেই। আমার ঋণ আপনি পরিশোধ করে দিন এবং আমাকে দারিদ্র থেকে মুক্ত করুন। কিতাবুস সুনান ইমাম ইবনে মাজা' রহঃ (সুনানে ইবনে মাজা') হাদিস নং: ৩৮৭৩ আন্তর্জাতিক নং: ৩৮৭৩ তাহকীকঃ বিশুদ্ধ (পারিভাষিক সহীহ) বর্ণনাকারীঃ আবু হুরায়রা (রাঃ)(মৃত্যুঃ ৫৭/৫৮/৫৯ হিজরী)
দু'আর বিষয়
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে