দু’আ

মোট দু’আ - ৫৫১ টি

সকল দু'আ একত্রে দেখুন

.

২২৯. অতিবৃষ্টি বন্ধের জন্য দু‘আ

share dua
details icon

۞ اَللّٰهُمَّ حَوَالَيْنَا وَلَا عَلَيْنَا، اَللّٰهُمَّ عَلَى الْاۤكَامِ وَالظِّرَابِ، وَبُطُوْنِ الْأَوْدِيَةِ، وَمَنَابِتِ الشَّجَرِ

উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা হাওয়ালাইনা ওয়া লা-‘আলাইনা। আল্লাহুম্মা আলাল আকামি ওয়ায্যিরাবি ওয়া বুতূনিল আওদিয়াতি ওয়া মানাবিতিশ শাজারি।

অর্থঃ হে আল্লাহ! এ বৃষ্টি আমাদের আশপাশে (যেখানে প্রয়োজন) বর্ষণ করুন এবং আমাদের উপর (যেখানে প্রয়োজন নেই) বর্ষণ করবেন না। হে আল্লাহ! উঁচু ভূমিতে, পাহাড়ে, উপত্যকায় কোলে ও বনাঞ্চলে (বর্ষণ করুন)

.

২৩০. বৃষ্টি বর্ষণের পর বলবে

share dua
details icon

۞ مُطِرْنَا بِفَضْلِ اللهِ وَرَحْمَتِهٖ

উচ্চারণঃ মুতিরনা বিফাদলিল্লাহি ওয়া রহমাতিহী

অর্থঃ আল্লাহ্‌র অনুগ্রহ ও দয়ায় আমাদের উপর বৃষ্টি বর্ষিত হয়েছে।

.

২৩১. নতুন চাঁদ দেখে পড়ার দু‘আ-১

share dua
details icon

۞ اَللّٰهُمَّ اَهِلَّهٗ عَلَيْنَا بِالْاَمْنِ وَالْاِيْمَانِ وَالسَّلَامَةِ وَالْاِسْلَامِ رَبِّيْ وَرَبُّكَ اللّٰهُ

উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা আহিল্লাহু ‘আলাইনা বিল আমনি ওয়াল ইমানি, ওয়াস সালামাতি ওয়াল ইসলামি, রাব্বী ওয়া রব্বুকাল্লাহ।

অর্থঃ হে আল্লাহ, এই চাঁদকে আমাদের উপর বরকত, ইমান, শান্তি ও ইসলামের সহিত উদিত করুন, হে চাঁদ, আমার ও তোমার রব আল্লাহ তা’আলা।

.

২৩৩. রজব ও শা‘বান মাসের দু‘আ

share dua
details icon

۞ اَللّٰهُمَّ بَارِكْ لَنَا فِيْ رَجَبَ وَشَعْبَانَ وَبَلِّغْنَا رَمَضَانَ

উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা বারিক লানা ফী রজাবা ওয়া শা‘বানা ওয়া বাল্লিগনা রমাযানা।

অর্থঃ হে আল্লাহ! আপনি আমাদেরকে রজব ও শা’বান মাসের বরকত দান করুন ও আমাদেরকে রামাযান মাসে পৌঁছে দিন।

.

২৩৪. রমযান মাসে পড়ার দু‘আ

share dua
details icon

۞ اَللّٰهُمَّ اِنَّا نَسْئَلُكَ الْجَنَّةَ وَنَعُوْذُبِكَ مِنَ النَّارِ

উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা ইন্না নাসআলুকাল জান্নাতা ওয়া না‘ঊযুবিকা মিনান নারি।

অর্থঃ হে আল্লাহ! আপনি আমাদেরকে জান্নাত দান করেন এবং জাহান্নাম থেকে রক্ষা করেন।

.

২১৬. অসুস্থ ব্যক্তিকে দেখতে গেলে পড়বে

share dua
details icon

۞ لَا بَأْسَ طَهُوْ رٌ إِنْ شَاءَ اللّٰهُ – أَسْأَلُ اللّٰهَ الْعَظِيْمَ رَبَّ الْعَرْشِ الْعَظِيْمِ أَنْ يَشْفِيَكَ

উচ্চারণঃ লা বা’সা তাহুরুন ইনশাআল্লাহ, আস আলুল্লাহাল ‘আযীম রব্বাল ‘আরশিল ‘আযীম আইঁ ইয়াশ ফিয়াক।

অর্থঃ বিচলিত হওয়ার কোন কারণ নেই। (আপনি সুস্থ হয়ে যাবেন) ইনশাআল্লাহ্‌ এই রোগ (বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ অপবিত্রতা থেকে) পবিত্রতা সাধনকারী। এরপরে সাতবার এই দু‘আ পড়বে : আমি আরশে আযীমের মালিক, মহান আল্লাহ্‌ তা‘আলার নিকট আপনার সুস্থতার জন্যে দু‘আ করছি।

.

২১৭. আয়াতে শেফা (রোগ মুক্তির ৬ টি আয়াত)

share dua
details icon

পবিত্র কুরআনে কারীমের ৬ টি আয়াত আয়াতে শেফা বা রোগ মুক্তির আয়াত নামে পরিচিত। এগুলো পড়ার পূর্বে সূরা ফাতিহা পড়ে নেয়া উত্তম। আয়াতগুলো হচ্ছে ১. সূরা তাওবার ১৪ নং আয়াত ۞ وَيَشْفِ صُدُوْرَ قَوْمٍ مُّؤْمِنِيْنَ অর্থ: এবং আল্লাহ মু’মিনদের (মুসলমানদের) অন্তরসমূহ শান্ত করে দেন। ২. সূরা ইউনূসের ৫৭ নং আয়াত ۞ وَشِفَآءٌ لِّمَا فِی الصُّدُوۡرِ وَهُدًى وَّرَحۡمَۃٌ لِّلۡمُؤۡمِنِیۡنَ অর্থ: এবং অন্তরের রোগের নিরাময়, হেদায়েত ও রহমত মুসলমানদের জন্য। ৩. সূরা নাহলের ৬৯ নং আয়াত ۞ یَخۡرُجُ مِنۡۢ بُطُوۡنِہَا شَرَابٌ مُّخۡتَلِفٌ اَلۡوَانُہٗ فِیۡہِ شِفَآءٌ لِّلنَّاسِ অর্থ: তার পেট থেকে বিভিন্ন রঙে পানীয় নির্গত হয়। তাতে মানুষের জন্যে রয়েছে রোগের প্রতিকার। ৪. সূরা বনী ইসরাঈলের ৮২ নং আয়াত ۞ وَنُنَزِّلُ مِنَ الۡقُرۡاٰنِ مَا هُوَ شِفَآءٌ وَّرَحۡمَۃٌ لِّلۡمُؤۡمِنِیۡنَ অর্থ: আমি কুরআনে এমন বিষয় নাযিল করি যা রোগের সুচিকিৎসা এবং মুমিনের জন্য রহমত। ৫. সূরা আশ্-শুআরার ৮০ নং আয়াত ۞ وَإِذَا مَرِضْتُ فَهُوَ يَشْفِيْنِ অর্থ: এবং যখন আমি রোগাক্রান্ত হই, তখন তিনিই আরোগ্য দান করেন ৬. সূরা হা-মীম এর ৪৪ নং আয়াত ۞ قُلْ هُوَ لِلَّذِيْنَ آمَنُوْا هُدًى وَّشِفَاءٌ অর্থ: বলুন, এটা বিশ্বাসীদের জন্য হেদায়েত ও রোগের প্রতিকার

.

২১৮. বিষাক্ত প্রাণী থেকে বাঁচার দু‘আ

share dua
details icon

۞ أعُوْذُ بِكَلِمَاتِ اللهِ التَّامَّاتِ مِنْ شَرِّ مَا خَلَقَ

উচ্চারণঃ আউযুবি কালিমাতিল্লাহিত তাম্মাতি মিন সাররি-মা-খলাক।

অর্থঃ আমি আল্লাহ্‌ তা‘আলার সমস্ত (উপকারী ও শেফাদানকারী) কালিমা দ্বারা তার সমস্ত মাখলূকের অনিষ্ট থেকে আশ্রয় চাচ্ছি।

.

২১৯. কষ্ট দূর করার দু‘আ

share dua
details icon

۞ لَا حَوْلَ وَلَا قُوَّةَ إِلَّا بِاللّٰهِ وَلَا مَنْجَاَ مِنَ اللّٰهِ إِلَّا إِلَيْهِ

উচ্চারণঃ লা হাওলা ওয়ালা-ক্বুওয়াতা ইল্লা-বিল্লাহি ওয়ালা মানজা মিনাল্লহি ইল্লা ইলাইহি।

অর্থঃ আল্লাহর তাওফীক ছাড়া গুনাহ থেকে বেঁচে থাকা বা কোনো নেক কাজ করা সম্ভব নয়। এবং আল্লাহর সাহায্য ছাড়া মুক্তি পাওয়ার কোন পথ নেই।

১০.

২২০. একান্ত প্রিয় বস্তু হারিয়ে গেলে যে দু‘আ পড়বে

share dua
details icon

۞ اِنَّا لِلّٰهِ وَاِنَّا اِلَيْهِ رَاجِعُوْنَ. اَللّٰهُمَّ أْجُرْنِيْ فِـيْ مُصِيْبَتِيْ. وَاَخْلِفْ لِيْ خَيْرًا مِّنْهَا

উচ্চারণঃ ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজি‘ঊন, আল্লাহুম্মা’ জুরনী ফী মুসী বাতী ওয়া আখলিফলী খইরম মিনহা।

অর্থঃ নিঃসন্দেহে আমরা আল্লাহ তা‘আলারই জন্য এবং আল্লাহ তা‘আলারই দিকে ফিরে যাব। হে আল্লাহ ! আমাকে আমার মুসিবতের উপর সওয়াব দান করুন, আর যে জিনিস আপনি আমার নিকট থেকে নিয়ে গিয়াছেন তা থেকে উত্তম জিনিস আমাকে দান করুন।

১১.

২২১. বদনজর থেকে বাঁচার দু‘আ

share dua
details icon

۞ اَعُوْذُ بِكَلِمَاتِ اللهِ التَّامَّةِ مِنْ كُلِّ شَيْطَانٍ وَّهَامَّةٍ وَمِنْ كُلِّ عَيْنٍ لَامَّةٍ

উচ্চারণঃ আ‘ঊযু বিকালিমা তিল্লা হিত তা ম্মাতি মিন কুল্লি শাইত্বা নিউ ওয়া হা ম্মাতিন ওয়া মিন কুল্লি ‘আইনীন লাম্মাতিন।

অর্থঃ সকল শয়তান, কীটপতঙ্গ ও বদ নযর থেকে আল্লাহর পূর্ণাঙ্গ কালিমাসমূহের মাধ্যমে আশ্রয় চাচ্ছি।

১২.

২২২. দুর্ভাগ্য এবং দুশমনের হাসি থেকে রক্ষা পাওয়ার দু‘আ

share dua
details icon

۞ اَللّٰهُمَّ اِنِّىْ اَعُوْذُبِكَ مِنْ جَهْدِالْبَلَاءِ وَدَرْكِ الشَّقَاءِ وَسُوْءِ الْقَضَاءِ و شَمَاتَةِ الْاَعْدَاءِ

উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা ইন্নী আ‘ঊযুবিকা মিন জাহদিল বালা-ই ওয়া দারকিশ শাক্বা-ই ওয়া সূ-ইল ক্বদা-ই ওয়া শামাতাতিল আ’দা।

অর্থঃ হে আল্লাহ, অবশ্যই আমি তোমার নিকট কঠিন দুরাবস্থা, দুর্ভাগ্যের নাগাল, মন্দভাগ্য এবং দুশমনের হাসি থেকে রক্ষা কামনা করছি।

১৩.

২৩২. নতুন চাঁদ দেখে পড়ার দু‘আ-২

share dua
details icon

۞ اَللّٰهُ أَكْبَرْ، اَللّٰهُمَّ أَهِلَّهٗ عَلَيْنَا بِالْأَمْنِ وَالْإِيْمَانِ، وَالسَّلاَمَةِ وَالْإِسْلاَمِ، وَالتَّوْفِيْقِ لِمَا تُحِبُّ رَبَّنَا وَتَرْضٰى، رَبُّنَا وَرَبُّكَ اللّٰهُ

উচ্চারণঃ আল্লা-হু আকবার, আল্লাহুম্মা আহিল্লাহু ‘আলাইনা বিলআমনি ওয়ালঈমানি ওয়াস্‌সালা-মাতি ওয়াল-ইসলা-মি, ওয়াত্তাওফীকি লিমা তুহিব্বু রব্বানা ওয়া তারদ্বা, রব্বুনা ওয়া রব্বুকাল্লাহ।

অর্থঃ হে আল্লাহ! আপনি এই নতুন চাঁদকে আমাদের উপর উদিত করুন নিরাপত্তা, ঈমান, শান্তি ও ইসলামের সাথে; আর হে আমাদের রব্ব! যা আপনি পছন্দ করেন এবং যাতে আপনি সন্তুষ্ট হন তার প্রতি তাওফীক লাভের সাথে। আল্লাহ আমাদের রব্ব এবং তোমার (চাঁদের) রব্ব।

১৪.

২৩৫. সাহরী খাওয়া

share dua
details icon

সাহরীর গুরুত্ব: রোযার নিয়তে সুবহে সাদিকের পূর্বে যে খাবার গ্রহণ করা হয় তা হল সাহরী। সাহরী খাওয়া সুন্নত। সাহরীতে পেট ভরে খাওয়া আবশ্যক নয়; এক দুই ঢোক পানি পান করেও এ সুন্নত আদায় করা যায়। শেষ ওয়াক্তে সাহরী গ্রহণ করা উত্তম: সাহরী করা যেমন মুস্তাহাব তেমনি তা ওয়াক্তের শেষ দিকে করাও উত্তম। অর্থাৎ সতর্কতামূলক সময় হাতে রেখে সুবহে সাদিকের পূর্ব-নিকটবর্তী সময়ে সাহরী করা ভালো। নবীজী (ﷺ) বলেন, আমরা নবীগণ এ মর্মে আদিষ্ট হয়েছি যে, সময় হওয়ার সাথে সাথেই ইফতার করব এবং শেষ ওয়াক্তে সাহরী গ্রহণ করব। (আল-মুজামুল আওসাত, তবারানী, হাদীস নং: ১৮৮৪; মাজমাউয যাওয়ায়েদ, হাদীস নং: ৪৮৮০) সাহাবায়ে কেরামের আমলও এরকম ছিল। হযরত আমর ইবনে মাইমুন আলআউদী রাহ. বলেন সাহাবায়ে কেরাম সময় হওয়ার সাথে সাথেই দ্রুত ইফতার করতেন আর শেষ ওয়াক্তে সাহরী করতেন। (মুসান্নাফে আবদুর রাযযাক, হাদীস ৭৫৯১; মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা, হাদীস ৮৯৩২) সাহরীতে রয়েছে বরকত কিন্তু তা গ্রহণ করা ওয়াজিব নয়। কেননা নবী (ﷺ) ও তাঁর সাহাবীগণ একটানা রোযা পালন করেছেন অথচ সেখানে সাহরির কোন উল্লেখ নেই।

১৫.

২৯২. ইলম চাওয়া এবং প্রশান্ত দেহ ও মন লাভের দু‘আ

share dua
details icon

۞ اَللّٰهُمَّ إِنِّي أَعُوْذُ بِكَ مِنْ عِلْمٍ لَا يَنْفَعُ وَمِنْ دُعَاءٍ لَا يُسْمَعُ وَ مِنْ قَلْبٍ لَا يَخْشَعُ وَمِنْ نَفْسٍ لَا تَشْبَعُ ‏

উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিন ইলমিন লা-ইয়ান ফা’ ওয়ামিন দু‘আ ইন লা-ইয়ুস মা’ ওয়ামিন ক্বলবিন লা-ইয়াখশা’ ওয়ামিন নফসীন লা-তাশবা’

অর্থঃ হে আল্লাহ্! আমি সেই জ্ঞান থেকে তোমার নিকট আশ্রয় চাই যা কোন উপকারে আসে না, এমন দু‘আ থেকে যা শোনা হয় না, সেই অন্তর থেকে যা ভীত হয় না এবং সেই দেহ থেকে যা তৃপ্ত হয় না।

১৬.

দু‘আ-৯৯

share dua
details icon

لَاۤ إِلٰهَ إِلَّاۤ أَنْتَ لَا شَرِيْكَ لَكَ سُبْحَانَكَ، اَللّٰهُمَّ إِنِّيْۤ أَسْتَغْفِرُكَ لِذَنْۢبِيْ وَأَسْأَلُكَ رَحْمَتَكَ .

অর্থঃ আপনি ছাড়া কোন মাবুদ নেই, আপনার কোনো শরীক নেই, আপনি পবিত্র মহান।৯৯ ইয়া আল্লাহ! আপনার কাছে ক্ষমা চাই আমার সকল গুনাহ থেকে, আর আপনার কাছে চাই আপনার করুণা।

১৭.

২২৪. প্রচণ্ড ঝড়-বাতাস বইতে শুরু করলে পড়বে

share dua
details icon

۞ اَللّٰهُمَّ اِنِّىْ اَسْاٴَ لُكَ خَيْرَهَا وَخَيْرَ مَا فِيْهَا وَخَيْرَ مَا اُرْسِلَتْ بِهٖ وَاَعُوْذُ بِكَ مِنْ شَرِّهَا وَشَرِّ مَا فِيْهَا وَشَرِّ مَا اُرْسِلَتْ بِهٖ

উচ্চারণঃ আল্লহুম্মা ইন্নী আসআলুকা খইরাহা- ওয়া খইরা মা- ফী-হা- ওয়া খইরামা- উরসিলতা বিহি- ওয়া আ‘ঊযুবিকা মিন শাররিহা ওয়া শাররি মা-ফী-হা- ওয়া শাররি মা-উরসিলাত বিহি-।

অর্থঃ হে আল্লাহ! আমি আপনার নিকট প্রার্থনা করি এর কল্যাণ, এর মধ্যকার কল্যাণ এবং যা এর সাথে প্রেরিত হয়েছে তার কল্যাণ। আর আমি আপনার আশ্রয় চাই এর অনিষ্ট থেকে, এর ভেতরে নিহিত অনিষ্ট থেকে এবং যা এর সাথে প্রেরিত হয়েছে তার অনিষ্ট থেকে।

১৮.

২২৫. মেঘের গর্জন শুনলে পড়বে-১

share dua
details icon

۞ اَللّٰهُمَّ لاَ تَقْتُلْنَا بِغَضَبِكَ وَلَا تُهْلِكْنَا بِعَذَابِكَ وَعَافِنَا قَبْلَ ذٰلِكَ

উচ্চারণঃ আল্লহুম্মা লা তাক্বতুলনা বি গদ্বাবিকা ওয়ালা তুহলিকনা বি ‘আযাবিকা ওয়া ‘আাফিনা ক্ববলা যালিকা।

অর্থঃ হে আল্লাহ! দয়া করে আপনি আমাদেরকে আপনার গযবের দ্বারা মৃত্যু দেবেন না এবং আপনার আযাব দ্বারা ধ্বংস করবেন না। বরং এর পূর্বেই আমাদেরকে শান্তি ও নিরাপত্তা দান করুন।

১৯.

২২৬. বজ্রপাতের সময়/মেঘের গর্জন শুনলে পড়বে-২

share dua
details icon

۞ سُبْحَانَ الَّذِي يُسَبِّحُ الرَّعْدُ بِحَمْدِ هٖ وَالْمَلاَئِكةُ مِنْ خِيفَتِهٖ

উচ্চারণঃ সুবহা-নাল্লাযী ইউসাব্বিহুর রা‘দু বিহামদিহি ওয়ালমালাইকাতু মিন খী-ফাতিহি

অর্থঃ পবিত্র-মহান সেই সত্তা, যার ভয়ে রা‘দ ফেরেশতাসহ সকল ফেরেশতা মহিমা ও পবিত্রতা ঘোষণা করে।

২০.

২২৮. বেশি বৃষ্টি হলে এই দু‘আ পড়বে

share dua
details icon

۞ اَللّٰهُمَّ حَوَالَيْنَا وَلَا عَلَيْنَا

উচ্চারণঃ আল্লহুম্মা হাওয়া লাইনা ওয়ালা ‘আলাইনা।

অর্থঃ হে আল্লাহ! এ বৃষ্টি আমাদের আশপাশে (যেখানে প্রয়োজন) বর্ষণ করুন এবং আমাদের উপর (যেখানে প্রয়োজন নেই) বর্ষণ করবেন না।

দু'আর বিষয়াদি | মুসলিম বাংলা