و علَيْــــــــــــــــــــكُم السلام ورحمة الله وبركاته

بسم الله الرحمن الرحيم

আউলিয়াগণের কবর জিয়ারত করা শিরিক নয় বরং মুস্তাহাব। তবে সেখানে গিয়ে কুফরি বা শিরিকে কাজে লিপ্ত হওয়া মারাত্মক অন্যায়।

জিয়ারতের নিয়ম:
১. সর্বপ্রথম আসসালামু আলাইকুম ইয়া আহলাল কুবুর বলে সালাম দিবে।
২. যথাসম্ভব কুরআন তেলাওয়াত করে তাদের সাওয়াব বখশিশ করে দিবে।
৩. সবশেষে তাদের জন্য মাগফেরাতের দোয়া করে চলে আসবে।

যা করবে না:
১. মাজার ওয়ালার কাছে নিজের প্রয়োজন পেশ করবে না।
২. তাদের কাছে লাভ ক্ষতি, ভালোমন্দের প্রত্যাশা করবে না।
৩. নিজেদের কাজকর্ম সম্পর্কে তাঁরা অবগত এই ধারনা করে সেখানে বিনয়াবনত হবে না। বরং স্বাভাবিক নিয়মে দোয়া করবে।
৪. দোয়ায় হাত তুলবে না। কেননা এটা অনেকাংশে কবর বাসীর কাছে ভিক্ষা চাওয়ার নামান্তর। তাই হাত না তুলে দোয়া করবে।

قبروں پر زیارت کے لیے جانا مستحب ہے، اس لیے مزارات اولیاء پر جانا تو شرک نہیں، ہاں وہاں جاکر شرک وبدعت کرنا سخت وبال ہے۔ سب سے پہلے قبرستان میں جاکر اہل قبور کو سلام کہنا چاہیے، جس قدر ممکن ہو تلاوت قرآن کریم کا ثواب ان کو پہنچائے اور ان کے لیے دعا واستغفار کرکے واپس آجائے، مزارات پر صاحب مزار سے اپنے نفع ونقصان کے سوال کے لیے جانا اور ان کی روحوں کو اپنے افعال واحوال پر مطلع جان کر ان کی قبر کے سامنے عاجزی وانکساری ظاہر کرکے مرادیں مانگنا جائز نہیں: قال في رد المحتار: ”بزیارة القبور“ أي لا بأس بہ بل تندب ․․․ ولا تترک لما یحصل عندہا من المنکرات والمفاسد۔ (شامی: ۳/۱۵۰) وفي شرح اللباب ویقرأ من القرآن ما تیسر لہ من الفاتحة ․․․ ثم یقول: اللہم أوصل ثواب ما قرأناہ إلی فلان أو إلیہم (شامي: ۳/۱۵۱) وقال اللہ تعالی: قُلْ لَا اَمْلِکُ لِنَفْسِیْ نَفْعًا وَلَا ضَرًّا اِلَّا مَا شَآءَ اللّٰہُ (سورہٴ اعراف 188)

ফতোয়া দারুলউলুম দেওবন্দ

والله اعلم بالصواب