প্রশ্নঃ ২১৭০৫. আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, ইসলামিক কবিতা লিখা বা আবৃত্তি করা জায়েজ আছে কি?,
২০ আগস্ট, ২০২২
ঢাকা
উত্তর
و علَيْــــــــــــــــــــكُم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
ইসলামী শরিয়তে ইবাদতের ক্ষেত্রে মূলনীতি হচ্ছেঃ কোনো কিছু করা যাবে না যদি না তা কুরআন বা হাদিসে বলা থাকে। আর দুনিয়াবী কাজের ব্যাপারে মূলনীতি হচ্ছেঃ সব কিছুই করা যাবে যদি না কুরআন বা হাদিসে এ ব্যাপারে নিষেধ থাকে। [১] কবিতা লেখা একটি দুনিয়াবী কাজ। সকল প্রকার কবিতা জায়েজ যদি না তাতে হারাম উপাদান থাকে। [২] কবিতার ব্যাপারে হাদিসে বেশ কিছু নির্দেশনা দেখা যায় যার দ্বারা আমরা বুঝতে পারি কবিতা জায়েজ নাকি নাজায়েজ।
"আবদুল্লাহ ইবন আমর(রা.) বলেন, রাসূলুল্লাহ(ﷺ) বলেছেনঃ কবিতাও কথারই মতো (কথার সমষ্টি)। রুচিসম্মত কবিতা উত্তম কথাতুল্য এবং কুরুচিপূর্ণ কবিতা কুরুচিপূর্ণ কথাতুল্য।” [৩]
.
“আয়িশা(রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলতেন, কবিতার মধ্যে কতক ভালো এবং কতক নিকৃষ্ট। তুমি তার ভালোটা গ্রহণ করো এবং নিকৃষ্টটা পরিহার করো। আমার কাছে কা’ব ইবনে মালেক(রা.) এর এমন কবিতাও বর্ণনা করা হয়েছে, যার মধ্যকার একটি কাসীদায় চল্লিশ বা তার কিছু কম সংখ্যক চরণ ছিলো। [৪]
.
অর্থাৎ কবিতার হুকুম সাধারণ কথার মতোই। উত্তম কথার মতো উত্তম কবিতাও ইসলামে উত্তম বলে গণ্য হয়। আর ক্ষতিকর জিনিসে পূর্ণ কবিতা ইসলামে খারাপ বলে গণ্য হয়। [৫] রাসুলুল্লাহ(ﷺ) স্বয়ং কিছু কবিতার ও কবির প্রশংসা করেছেন। যা দ্বারা ইসলামবিরোধীদের অভিযোগের অসারতা সুস্পষ্টভাবে প্রমাণ হয়।
.
“নিশ্চয়ই কোনো কোনো কবিতায় প্রজ্ঞা রয়েছে।” [৬]
.
“ইবন আব্বাস(রা.) থেকে বর্ণিত। এক ব্যক্তি বা এক বেদুইন নবী(ﷺ)-এর নিকট উপস্থিত হয়ে অত্যন্ত প্রাঞ্জল ভাষায় কথাবার্তা বললো। নবী(ﷺ) বলেনঃ কথায়ও যাদুকরী প্রভাব থাকে এবং কবিতাও প্রজ্ঞাপূর্ণ হতে পারে।” [৭]
.
“আমর ইবনু শারীদ(র.) এর সনদে তাঁর পিতা [শারীদ (রা.)] হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদিন আমি রাসুলুল্লাহ(ﷺ) এর (বাহনে) সফরসঙ্গী হলাম। তিনি বললেন, তোমার স্মৃতিতে (কবি) উমাইয়াহ ইবনু আবুস সালত এর কবিতার কোন কিছু আছে কি? আমি বললাম, হ্যাঁ। তিনি বললেন, পড়ো। আমি তখন তাঁকে একটি লাইন আবৃত্তি করে শুনলাম। তিনি বললেন, বলতে থাকো, তখন আমি তাঁকে আরও একটি শ্লোক পাঠ করে শুনালাম। তিনি আবার বললেন, বলতে থাকো। শেষ অবধি আমি তাঁকে ১০০ টি ছন্দ আবৃত্তি করে শুনালাম।” [৮]
.
উল্লেখ্য যে, উমাইয়াহ ইবনু আবুস সালত ছিলেন জাহেলী যুগের একজন কবি। কিন্তু কবিতায় উত্তম উপাদান থাকায় এবং অনিষ্টকর উপাদান না থাকায় স্বয়ং রাসুলুল্লাহ(ﷺ) তাঁর কবিতা বেশ সময় নিয়ে শুনেছেন। যেখানে স্বয়ং নবী(ﷺ) থেকে এভাবে কবিতা শোনার বিবরণ পাওয়া যায়, মানুষ এরপর কিভাবে বলতে পারে যে ইসলামে কবিতা হারাম অথবা ইসলাম মানুষের প্রতিভাকে হত্যা করে?
.
নবী করিম(ﷺ) নিজে কবি ছিলেন না। কিন্তু তিনিও মাঝে মাঝে কবিতা আবৃত্তি করতেন। সে কবিতাগুলো ছিল হয়তো সাধারণ কবিতা, অথবা আল্লাহর স্মরণপূর্ণ কবিতা।
.
“ মিকদাম ইবনে শুরায়হ(র.) থেকে তাঁর পিতার সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি আয়িশা(রা.)-কে বললাম, রাসুলুল্লাহ(ﷺ) কি উপমা দেয়ার জন্য কবিতা পাঠ করতেন? তিনি বলেন, তিনি আবদুল্লাহ ইবন রাওয়াহার এ কবিতা আবৃত্তি করে উপমা দিতেনঃ “যাকে তুমি দাওনি তোশা, খবর আনবে সে নিশ্চয়”। [৯]
.
সহীহ বুখারীতে বারা’ বিন আযিব(রা.) হতে বর্ণিত আছে,
‘আমি রাসুলুল্লাহ(ﷺ)-কে খন্দকের মাটি বহনরত অবস্থায় প্রত্যক্ষ করেছি। এ মাটি বহন করার কারণে তাঁর দেহ মুবারক ধূলি ধূসরিত হয়ে উঠেছিল। এ অবস্থায় তাঁকে আব্দুল্লাহ বিন রাওয়াহার কবিতার নিম্নোক্ত চরণগুলো আবৃত্তি করতে শুনেছিলাম :
اللهم لولا أنت ما اهتدينا ** ولا تصـدقنـا ولا صلينــا
فأنزلن سكينـة علينـا ** وثبت الأقـدام إن لاقينــا
إن الألى رغبوا علينـا ** وإن أرادوا فتـنـة أبينـــا
অর্থ: ‘হে আল্লাহ! যদি তোমার অনুগ্রহ না হতো তাহলে আমরা হিদায়াতপ্রাপ্ত হতাম না, আমরা দান খায়রাত করতাম না এবং সলাত আদায় করতাম না। অতএব আমাদের প্রতি শান্তি বর্ষণ করো এবং কাফিরদের সঙ্গে যদি আমাদের মোকাবেলা হয় তাহলে আমাদেরকে ধৈর্য্যদান করিও। তারা আমাদের বিরুদ্ধে লোকদের প্ররোচিত করেছে। যদি তারা ফেৎনা সৃষ্টি করতে চায় তাহলে আমরা কখনই মাথা নত করব না।
.
বারা’ বিন আযিব বলেছেন, ‘শেষের শব্দগুলো রাসুলুল্লাহ(ﷺ)- অধিক টান দিয়ে উচ্চারণ করছিলেন, অন্য একটি বর্ণনায় কবিতাটির শেষাংশ ছিল নিম্নরূপ :
.
إن الألى قـد بغـوا علينـا ** وإن أرادوا فـتنـة أبينـا
অর্থঃ ‘তারা আমাদের উপর অত্যাচার করেছে এবং তারা যদি আমাদেরকে ফেৎনায় নিক্ষেপ করতে চায়, আমরা কখনই মাথা নত করে তা মেনে নেবো না।’ [১০]
.
রাসুলুল্লাহ(ﷺ) এর সাহাবীদের অনেকেই কবিতা চর্চা করতেন। ইমাম শা'বী (রাহ.) বলেন,
“আবু বকর(রা.) কবি ছিলেন। উমার (রা.)ও কবি ছিলেন। আর 'আলী(রা.)ও কবি ছিলেন।" [১১]
.
তাঁদের মধ্যে বিশেষত আলী(রা.) এর কাব্যচর্চায় সুখ্যাতি রয়েছে। তিনি ছিলেন একজন সুবক্তা ও ভালো কবি। তাঁর কবিতার একটি ‘দিওয়ান’ পাওয়া যায় যাতে অনেকগুলো কবিতায় মোট ১৪০০ শ্লোক আছে। [১২] সাহাবী-তাবীঈদের যুগে কাব্য চর্চাকে শিক্ষার একটি উপাদান হিসাবে গণ্য করা হতো।
.
“উমার ইবন সালাম(র.) থেকে বর্ণিত। আব্দুল মালিক ইবন মারওয়ান তার সন্তানদের আদব-কায়দা শিক্ষা দেয়ার জন্য শাবী(র.) এর নিকট সোপর্দ করেন। তিনি বলেন, এদের কবিতা শিক্ষা দিন, তাতে তারা উচ্চাভিলাসী ও নির্ভীক হবে।” [১৩]
.
ইমাম শাফিঈ(র.) কাব্যচর্চার জন্য বিখ্যাত ছিলেন। [১৪] তাঁর একটি সুবিখ্যাত কবিতার সংকলন রয়েছে। [১৫] ইসলামের মুবারক যুগে ইসলামী কবিতা ব্যতিতও নানা জায়েজ দুনিয়াবী বিষয়ে কাব্য চর্চার বিপুল পরিমাণে উদাহরণ পাওয়া যায়। সবগুলোর রেফারেন্স দিলে লেখার কলেবর বিশাল হয়ে যেতে পারে। আগ্রহীরা আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া গ্রন্থের ৭ম থেকে ১০ খণ্ডে খুঁজলে এগুলো পেয়ে যাবেন।
.
কুরআনের একটি সুরার নামকরণ করা হয়েছে কবিদের নামে। ২৬ নং সুরা শু’আরা (কবিগণ)। এ সুরাতে কবিদের নিন্দা করে একটি আয়াত আছে। এ আয়াতটি দেখিয়ে অনেকে বলতে চায় যে ইসলামে সব ধরণের কবি ও কবিতা নিন্দিত। আয়াতটি হচ্ছে –
وَالشُّعَرَاءُ يَتَّبِعُهُمُ الْغَاوُونَ
অর্থঃ আর বিভ্রান্তরাই কবিদের অনুসরণ করে। [১৬]
.
তাফসির ইবন কাসিরে আয়াতটি নাজিলের প্রেক্ষাপট উল্লেখ আছে। ইবন আব্বাস(রা.) থেকে বর্ণিত আছে যে, রাসুল(ﷺ) এর যুগে একজন আনসারী ও একজন অন্য সম্প্রদায়ের লোক কবিতার মাধমে একে অন্যের নিন্দা করতে লাগছিলো। তাদের নিজ নিজ সম্প্রদায়ের কিছু মূর্খ লোক এই কাজে তাদেরকে সমর্থন দিচ্ছিলো। এর ভিত্তিতে আয়াতটি নাজিল হয়। [১৭] অর্থাৎ কিছু কবির অনিষ্টকর কাজ ও এর অনুসরণ করা কিছু লোকের ব্যাপারে আলোচয় আয়াত। এতে মোটেও সকল প্রকারের কবি ও কবিতার কথা বলা হয়নি। যে আয়াতে একে অন্যের নিন্দাকারী ও এ কাজ সমর্থন করা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের কথা বলা হলো, সেই আয়াত দেখিয়ে ইসলামবিরোধীরা বলতে চায় যে ইসলামে নাকি সব কবিতা হারাম! মূলত এটা তাদের সীমাহীন অজ্ঞতারই পরিচায়ক। আলোচ্য আয়াতের প্রসঙ্গে আরো বর্ণিত আছে,
.
“ইবন আব্বাস(রা.) থেকে বর্ণিত। “আর বিভ্রান্ত লোকেরাই কবিদের অনুসরণ করে। তুমি কি দেখো না যে, তারা প্রতিটি ময়দানে উদভ্ৰান্ত হয়ে ঘুরে বেড়ায় এবং এমন কথা বলে যা তারা করে না” (সুরা শু’আরাঃ ২২৪-২২৫) উপরোক্ত অংশ (মহামহিম আল্লাহ) মানসুখ (রহিত) করেছেন এবং নিম্নোক্ত অংশ ব্যতিক্রম করেছেন; মহান আল্লাহ বলেনঃ
“তবে তারা স্বতন্ত্র, যারা ঈমান এনেছে, সৎকাজ করেছে, আল্লাহকে পর্যাপ্ত স্মরণ করে এবং নির্যাতিত হওয়ার পর প্রতিশোধ গ্রহণ করে। নির্যাতনকারীরা অচিরেই জানতে পারবে তাদের গন্তব্য কিরূপ” (সুরা শুআরাঃ ২২৭)। [১৮]
.
রাসুল(ﷺ) এর যুগে অন্ধ গোত্রবিদ্বেষ, অশ্লীল প্রেম এবং নানা রকমের অনিষ্টকর জিনিস নিয়ে কবিতা আরবদের মাঝে খুবই প্রচলিত ছিল ছিল। বিভিন্ন হাদিসে অনিষ্টকর কবি ও কবিতার ব্যাপারে নিন্দাসূচক কথা এসেছে। ইসলামে কেবল সে সকল কবিতা নিষিদ্ধ যেগুলোতে হারাম ও অনিষ্টকর উপাদান আছে।
.
“আয়িশা(রা.) থেকে বর্ণিত। নবী(ﷺ) বলেনঃ মানুষের মধ্যে মারাত্মক অপরাধী হলো সেই কবি যে সমগ্র গোত্রের নিন্দা করে এবং যে ব্যক্তি নিজ পিতাকে অস্বীকার করে।” [১৯]
.
কোনো গোত্র বা সম্প্রদায়ের নিন্দাবাদ করে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা একটি অনিষ্টকর কাজ। হাদিসে এই জাতীয় কবিতা লেখাকে অপরাধ বলে গণ্য করা হয়েছে। এমন নারী বা পুরুষের ব্যাপারে প্রেমের কবিতা লেখা জায়েজ নয় যে নারী বা পুরুষ ঐ কবির জন্য বৈধ নয়। কিন্তু নিজ স্বামী বা স্ত্রীকে নিয়ে ভালোবাসার কবিতা লেখা হালাল তো বটেই বরং সওয়াবের কাজ। [২০] এমনকি নামহীন বা অচেনা (anonymous) কোনো নারীর কিছু সৌন্দর্যের দিকও কবিতায় প্রকাশ করা জায়েজ বলে আলেমগণ অভিমত প্রকাশ করেছেন – যদি না এতে অশ্লীলতা বা আপত্তিকর ভাষা না থাকে। কেননা কা’ব ইবন জুহাইর(রা.), হাসসান বিন সাবিত(রা.) প্রমুখ কবি-সাহাবীগণ রাসুলুল্লাহ(ﷺ) এর উপস্থিতিতে এমন কবিতা আবৃত্তি করেছেন। [২১] হারাম জিনিস বাদে অন্য সকল জিনিস নিয়ে কবিতা লেখা যায়, সে ধরণের কবিতা লেখাকে পেশা হিসেবেও নেয়া যায়। ইমাম ইবনু কুদামা মাকদিসি(র.) বলেছেন, “কবিতা লেখা জায়েজ। এ নিয়ে ভিন্ন কোনো অভিমত নেই। এটাই সাহাবী ও আলেমদের অভিমত।” [২২] ইবন হাজার(র.) এর মতে - যদি অতিমাত্রায় আবৃত্তি না করা হয়, মসজিদের ভেতর আবৃত্তি না করা হয়, যদি অন্যায়ভাবে কারো মানহানী না করা হয়, কারো মাত্রাতিরিক্ত প্রশংসা না করা হয়, মিথ্যাচার না থাকে এবং অশ্লীল প্রেমকাহিনী না থাকে – তাহলে কবিতা জায়েজ। ইবন আব্দুল বার(র.) কবিতা জায়েজ হবার ব্যাপারে আলেমদের ইজমা উল্লেখ করেছেন। [২৩]
.
উপরের আলোচনার আলোকে এটি পরিষ্কার হলো যে, ইসলামে মোটেও সব কবিতা নিষিদ্ধ নয়। ইসলামে ঢালাওভাবে সকল কবিতা বা সাহিত্যকর্ম নিষিদ্ধ – এটা একটা চরম অসত্য কথা। বরং যে সকল কবিতা বা সাহিত্যকর্মের দ্বারা অনিষ্ট হতে পারে, ইসলাম কেবল সেগুলোকে নিষিদ্ধ করেছে। মানুষের প্রতিভাকে বিনষ্ট করা মোটেও ইসলামের উদ্যেশ্য নয়। বরং মানবজাতির কল্যাণের জন্যই ইসলাম। এটা তারাই উপলব্ধি করতে পারে যারা নির্মোহভাবে ইসলাম সম্পর্কে জানার চেষ্টা করে।
[৩] দারাকুতনী, আদাবুল মুফরাদ হাদিস নং : ৮৭৩ (সহীহ)
[৪] আদাবুল মুফরাদ হাদিস নং : ৮৭৪ (সহীহ)
[৫] “Islam's position on poetry” - Islamweb
https://islamweb.net/en/fatwa/91021/
[৬] সহীহ বুখারী, হাদিস নং : ৬১৪৫
[৭] আবু দাউদ, তিরমিযী, ইবন মাজাহ, মুসনাদ আহমাদ, ইবন হিব্বান, তহাবী, আদাবুল মুফরাদ হাদিস নং : ৮৮০ (সহীহ)
[৮] সহীহ মুসলিম, হাদিস নং : ৫৭৭৮
[৯] তিরমিযী, নাসাঈ, মুসনাদ আহমাদ, তহাবী, আদাবুল মুফরাদ হাদিস নং : ৮৭৫ (সহীহ)
[১০] সহীহ বুখারী ২য় খন্ড ৫৮৯ পৃঃ; আর রাহিকুল মাখতুম–শফিউর রহমান মুবারকপুরী (তাওহীদ পাবলিকেশন্স), পৃষ্ঠা ৩৪৬-৩৪৭
[১১] ইবনু আবী শাইবাহ, আল-আদাব, হাদিস নং : ৩৬৬ ও আল-মুসান্নাফ, খণ্ড ৬, পৃষ্ঠা ১৭৩
[১২] ■ কিতাবুল উমদাহ – ইবন রশীক ১/২১
■ আসহাবে রাসুলের জীবনকথা – মুহাম্মাদ আব্দুল মাবুদ, ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা ৫৫
[১৩] তারীখুল কাবীর, আবু হাতিম, ইবন হিব্বান, আদাবুল মুফরাদ হাদিস নং : ৮৮১
[১৬] আল কুরআন, শু’আরা ২৬ : ২২৪
[১৭] তাফসির ইবন কাসির, ৮ম খণ্ড (ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ), সুরা শু’আরার ২২৪ নং আয়াতের তাফসির, পৃষ্ঠা ৩৪৪
[১৮] আবু দাউদ, আদাবুল মুফরাদ হাদিস নং : ৮৭৯ (সহীহ)
[১৯] ইবন মাজাহ হাদিস নং : ৩৭৬১, আদাবুল মুফরাদ হাদিস নং : ৮৮২ (সহীহ)
[২২] ■ আল মুগনী ১০/১৭৬; কবিতার ব্যাপারে আলেমদের বিস্তারিত অভিমতের জন্য দেখুনঃ মাওসু’আহ আল ফিকহিয়্যাহ ২৬/১১৩-১১৭
والله اعلم بالصواب
শাইখ আবু সাঈদ ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার, মোহাম্মাদপুর।
মন্তব্য (০)
কোনো মন্তব্য নেই।
এ সম্পর্কিত আরও জিজ্ঞাসা/প্রশ্ন-উত্তর
৬৯৪২৩
ঔষধ কোম্পানির পক্ষ থেকে ডাক্তারকে উপঢৌকন বা কমিশন দেয়া
১৮ নভেম্বর, ২০২৪
ঢাকা ১২৩০

উত্তর দিয়েছেনঃ ইসহাক মাহমুদ
৮৭২৭৪
আনসার বাহিনীতে চাকুরিরত ব্যক্তির জন্য বিশেষ লোন নেওয়া কি জায়েয?
২১ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়া

উত্তর দিয়েছেনঃ মুফতী নাঈম সিদ্দীকী বিন আব্দুস সাত্তার
৫৪৫৩০
ওয়েব ডেভলপার হিসেবে কাজ করতে যেসব প্রশ্ন ও মাসালার মুখোমুখি হতে হয়।
২০ মে, ২০২৪
Dhaka

উত্তর দিয়েছেনঃ ইসহাক মাহমুদ
সাম্প্রতিক প্রশ্নোত্তর
মাসায়েল-এর বিষয়াদি
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে