প্রশ্নঃ ১১২৪৯. আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, আমি পার্বত্য এলাকায় থাকি,পাহাড়ি এলাকা হওয়া সত্তেও এখানে আল্লাহ'র রহমতে মাদ্রাসা,মসজিদ আছে।আবার মৌসুমে ওয়াজ'ও চলে।কিন্তু বেশিরভাগ পাহাড়ি মানুষেরা ধর্ম/রিসালাত এগুলো তেমন বুঝে না,তারা কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকে।আযান,ওয়াজ ইত্যাদি শুনলেও এর মহত্ত্ব বুঝতে অক্ষম।কেনাবেচা করতে আসলেও টাকার হিসাব বুঝে না অনেকেই,অনেক ভীতু থাকে।এক্ষেত্রে তারা কী শরীয়াতে মুকাল্লাফ এবং আল্লাহ দুনিয়াতে বহু নৃ-গোষ্ঠীর অস্তিত্ব রেখেছেন,আমাদের এলাকার চাকমা-মারমারাও কী তাদের দলভুক্ত হবে?আল্লাহ এমন মানুষদের কেন সৃষ্টি করেন?২)বুদ্ধ কী কোনো আধ্যাত্বিক কেউ ছিলেন?তার প্রচারিত ধর্ম কী একেশ্বরবাদী?
উত্তর
و علَيْــــــــــــــــــــكُم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
প্রতিটি সুস্থ মানুষই শরীয়তের মুকাল্লাফ তথা খোদা প্রদত্ত বিধিনিষেধের আওতাভুক্ত। চাই সে বুদ্ধিমান চালাকচতুর হোক কিংবা সরল প্রকৃতির হোক। এজাতীয় সরল লোকদের মাঝে দ্বিনের প্রচার প্রসার তুলনামূলক সহজ এবং তারা খুব সহজেই দ্বিন গ্রহন করেন।
কাজেই তাদের মাঝে অধিকহারে দ্বিনের দাওয়াত পৌছানো দরকার। আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে তাওফিক দান করুন।
والله اعلم بالصواب
মন্তব্য (0)
কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!
মন্তব্য করতে লগইন করুন