আপনার জিজ্ঞাসা/প্রশ্ন-উত্তর

সকল মাসায়েল একত্রে দেখুন

#১১৮৭৭
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,
আমি মোহাম্মদ বদরুল আলম ভাই
সিঙ্গাপুর
আমার এক ভাই জিজ্ঞেস করেছিলো, উনি একটা কোম্পানিতে চাকরি করে, তার কাজে লাইট ব্যবহার করা লাগে, কোম্পানি থাকে তার কাজ করার জন্য একটি লাইট প্রদান করেছে কোম্পানির কাজের জন্য ,
এখন আমার প্রশ্ন হল উনি কি এই লাইট ব্যক্তিগত কাজে বা দেশে নিয়ে যেতে পারবে ?
এমন অনেক জিনিস আছে কম্পানির ম্যানেজমেন্ট দিয়ে থাকে আমাদেরকে কাজে ব্যবহার এর জন্য, আমরা এইসব জিনিসপত্র আমাদের কাজের বাহিরে ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করতে পারবো কি?
খুব তারাতাড়ি জানালে উপকৃত হবো ইনশাআল্লাহ।
question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মুসলিম বাংলা ফাতওয়া বিভাগ
২২ ডিসেম্বর, ২০২১
Tuas S Blvd
#১১৮৩৫
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, হযরত
আমরা অনেকেই ফ্রি লেন্সিং করে থাকি।
এরই অংশ বিশেষ হিসেবে কিছু এসাইন্মেন্ট (Assignment) করি আমি।
যেগুলা বিদেশি ছাত্ররা তাদের নিজের নাম ব্যবহার করে নিজ নিজ ইউনিভার্সিটিতে জমা দেয়। এর বিনিময়ে আমি কিছু টাকাও পাই।
আমার এই উপার্জন কি হারাম না হালাল? আমি তো হালাল ভাবে কাজ করছি, সেটা অন্যকেউ কিভাবে ব্যবহার করবে সেটা তো তার বিষয় এখানে আমার ইনকামে কোন প্রব্লেম হবে?একটা অনলাইন ফতোয়া বিভাগে দেখলাম এটাকে নাজায়েজ বলেছে। তাহলে তো বহু ফ্রিল্যান্সারদের ইনকাম নাজায়েজ হয়ে যাবে।বিস্তারিত জানাবেন
question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মুফতি সাইদুজ্জামান কাসেমি
২৭ ডিসেম্বর, ২০২১
ঢাকা ১২০৭
#১১৭৪১
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,
আমার বাসা টাংগাইল জেলায় অবস্থিত । টাংগাইল জেলা ১২ টি উপজেলা নিয়ে গঠিত। আমি টাংগাইল ডিস্ট্রিক্ট এ একটি কম্পিউটারের দোকানে বিভিন্ন ধরনের অনলাইন, দলিল লেখা, মামলা লেখা, বিভিন্ন চুক্তিপত্র কম্পিউটারে কম্পজ করে থাকি। সারাদিন শেষে যা টাকা অর্জন করি তার অর্ধেক টাকা দোকানের মালিককে দিতে হয় আর আমার অর্ধেক টাকা থাকে। যে টাকা অর্জন করি তাতে এই বর্তমান সময়ে চলা খুবই কঠিন। আমাদের দোকানে অনলাইনের কাজ বেশি হয়, বেশির ভাগই ই- পাসপোর্ট এর আবেদনের কাজ করা হয়। আমাদের দোকানের পাশে প্রায় ৭৭ টির চেয়েও বেশি দোকান সেখানে একই কাজ করা হয়। মূল কথা হলো, আমাদের টাংগাইল আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে যে ধরনের কাজ হয় তা হলো: যে ব্যক্তি ক্ষমতাশালী, পুলিশ,র‍্যাব, বিডিআর, আনসার, ব্যাংক এ চাকরি, সরকারি চাকরি, ডিসি অফিসে চাকরি এই সব ব্যক্তিগনের পাসপোর্ট এর আবেদন অফিসে জমা নেয় এবং টাংগাইল উপজেলার হাতেগুনা দু এক জন সাধারণ পাবলিকেরটা জমা নেয়। কিন্তু সাধারন জনগণ বিশেষ করে টাংগাইল উপজেলার বাহিরে থেকে কেউ আসলে তাদের আবেদনে কোথাও কোন ভূল নাই একদম ১০০% নির্ভূল তার পরেও তাদেরটা জমা নেয় না, বলে যে, যে দোকান থেকে আবেদন করেছেন সেখান থেকে ঠিক করে নিয়ে আসেন আর হাতে একটা অভিযোগ পত্র ধরিয়ে দেয়? কারণ পাসপোর্ট অফিসের লোকেরা জানে একবার যদি তাকে ফিরিয়ে দেওয়া যায় তাহলে ১০০০ টাকা পাবো। প্রতিটি দোকানের সাথে পাসপোর্ট অফিসের লিংক আছে। দোকানদার ফাইল জমা দিতে নেয় ২০০০ টাকা আর পাসপোর্ট অফিসে দেয় ১০০০ টাকা দোকানদারের থাকে ১০০০ টাকা। ৫০০ টাকা দোকানের মালিকের, ৫০০ টাকা দোকানের কর্মচারীর। কেউ কেউ আবার ১৮০০ টাকাও করে নিয়ে থাকে কেউ বা তার চেয়েও কম কিন্তু সব দোকানেই এইসব কাজ করে থাকে। দিন শেষে যা টাকা হয় সন্ধ্যার সময় পাসপোর্ট অফিসের লোকেরা এসে টাকা গুনে নিয়ে যায়। মাত্র ২০০০ টাকার বিনিময়ে পাসপোর্ট এর আবেদন জমা দেয় এবং তখন ভূল হলেও সঠিক এই ভাবে তারা সাধারন পাবলিকের কাছে টাকা নিয়ে থাকে। আমার এখন প্রশ্ন হলো আমি যে ঐ ব্যক্তির কাজটা করে দিয়ে টাকা নিলাম সেটাকি আমার জন্য হালাল হলো নাকি হারাম হলো। আমি না করলে অন্য জনে করবেই।কিন্তু তখন ঐ ব্যক্তির পাসপোর্ট হয়ে যায়। আমার কী করা উচিত হবে? দয়া করে খুব দ্রুত জানাবেন।
আসসালামু আলাইকুম।
question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: ইসহাক মাহমুদ
২৫ ডিসেম্বর, ২০২১
টাঙ্গাইল
#১১৭২১
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, মুহতারাম মুফতি সাহেব;আমার জানার বিষয় হল দেশ-গ্রামে অথবা কখনো ঢাকা শহরেও অনেক ব্যক্তি বিভিন্ন উদ্দেশ্য পূরণের জন্য মসজিদে মানত করেন।
১.মসজিদে মানত করা বৈধ কিনা?
২. অনেকে নগদ টাকা ব্যতিরেকে বিভিন্ন পশু যেমন গরু ছাগল মুরগি ইত্যাদি দিয়ে থাকেন, এক্ষেত্রে অনেকে বলে থাকেন,মসজিদে যে মানত এর পশু দেওয়া হয়েছে এই পশু বিক্রি করে এর টাকা মসজিদ ফান্ডে জমা দিতে হবে, এই কথাটা কতটুকু সঠিক?
৩. কোন মসজিদের ইমাম যদি উক্ত মানুষের পশু নিজে ভক্ষণ করে ফেলেন, তাহলে উক্ত পশুর মূল্য মসজিদে দান করে দিতে হবে??
অনুগ্রহপূর্বক বিষয় গুলোর সমাধান দিবেন।
question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মুফতি সাইদুজ্জামান কাসেমি
২৫ ডিসেম্বর, ২০২১
ঢাকা ১২১২
আপনার জিজ্ঞাসা/প্রশ্ন-উত্তর | মুসলিম বাংলা