আপনার জিজ্ঞাসা/প্রশ্ন-উত্তর

সকল মাসায়েল একত্রে দেখুন

#১০
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,

গত রমযানে সকালে জরুরি এক কাজে দেশের বাড়ি পাবনার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হই। দুপুর ১টার দিকে যখন গাড়ি সিরাজগঞ্জে হোটেলে বিরতি দিল। তখন মাথায় চিন্তা আসল যে, আমি তো এখন মুসাফির। আর সফর অবস্থায় তো  রোযা না রাখারও অনুমতি রয়েছে। কিছুটা ক্লান্তিও লাগছিল। তাই বিষয়টি চিন্তা করে রোযা ভেঙে ফেললাম। পাবনায় পৌঁছার পর যখন আমার মামাকে উক্ত ঘটনা শোনালাম। তখন তিনি বললেন, রোযা রাখার পর তা ভেঙে ফেলা জায়েয নেই। এখন তোমাকে উক্ত রোযার কাযা-কাফফারা উভয়টিই আদায় করতে হবে। তার এই কথা শোনার পর থেকে আমি বিষয়টি নিয়ে বেশ চিন্তিত। তাই এখন হুজুরের কাছে জানতে চাচ্ছি যে, আসলে সেই রোযার জরিমানাস্বরূপ এখন আমার করণীয় কী?

question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মাসিক আলকাউসার
৮ অক্টোবর, ২০২০
#৫১৫
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,

আমাদের গ্রামে ঈদগাহ সংলগ্ন সরকারি জায়গার উপর প্রায় ১৪-১৫ বছর আগে একটি মসজিদ নির্মাণ করা হয় এবং এতে দীর্ঘ ১৪-১৫ বছর যাবৎ জামাতের সাথে নামায পড়া হচ্ছে এবং জুমার নামাযসহ মসজিদ কেন্দ্রিক সব ধরনের কার্যক্রমও পরিচালিত হয়ে আসছে। কিন্তু ইদানিং একটি মহল (নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে) একথা প্রচার করছে যে, ঐ জায়গাটি যেহেতু সরকারি তাই এটা মসজিদ হিসাবে গণ্য হবে না এবং এতে ইতেকাফ ও অন্যান্য আহকাম (যা মসজিদে করা জরুরি) এতে সহীহ হবে না। কারণ হিসাবে তারা বলছে, মসজিদ হওয়ার জন্য তার জায়গা ওয়াকফ করা জরুরি। আর এ জায়গা ওয়াকফ করা হয়নি।

এখন মুফতী সাহেবের কাছে আমাদের জানার বিষয় হল, এ সকল লোকদের কথা কি ঠিক? এবং মসিজদ হওয়ার জন্য ওয়াকফ করা জরুরি কি না? সর্বোপরি আমাদের মসজিদটি ‘শরয়ী মসজিদ’ কি না? বরাতসহ জানালে উপকৃত হব। আল্লাহ তাআলা আপনাদের উত্তম প্রতিদান দান করুন।

question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মাসিক আলকাউসার
২৮ অক্টোবর, ২০২০