আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, আসসালামু আলাইকুম। ফজরের ফরজ সালাত আদায় করার পর সময় থাকলে সূর্যাস্তের পূর্বে ফজরের সুন্নাত নামাজ আদায় করা যায়? দয়া করে উত্তর দিলে উপকৃত হব। অগ্রীম ধন্যবাদ।

আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, আসসালামু আলাইকুম। আমার ৫ বছরের নামাজ কাযা আছে।আমি সেগুলা আদায় করতে চায়।এখন এতো বছরের নামাযের নিয়ত কি করে করবো।

আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, আচ্ছালামু আ'লাইকুম, কোনো ব্যক্তি ২০১৪ সালে রমজানের ২টি রোজা ২০১৫ সালে রমজানের ৫টি রোজা ২০১৬ সালে ৩ টি রোজা রেখে ভেঙ্গে ফেলেছে। এখন কাফফারা কি ১টি রাখবে নাকি ৩টি রাখবে।

কোনো ব্যক্তি বালেগ হওয়ার পর ফরয গোসল সম্পর্কে জানতো না, এভাবে কয়েক বছর কেটে গেল পরে ফরয গোসল সম্পর্কে জানতে পারে। এখন তার উক্ত বছরের নামাজ গুলো কি হবে? আর রমজান এর রোজা?

আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, ফজরের নামাজ কাযা হলে শুধু ফরজ আদায় করলে হবে? নাকি সুননত সহ আদায় করতে হবে??

আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, কাযা নামাজের নিয়ম

আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, আসসালামু আলাইকুম,
ক্বাজা নামাজ পড়ার নিয়ম জানতে চাই।মাগরিব আর আসরের সময় ক্বাজা নামাজ আদায় করা যায়?

মনোবাসনা পূরণ করতে কোন আমল করতে হয়?

আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, আসসালামু আলাইকুম। আমার প্রশ্ন হচ্ছে সূর্যোদয় এর কত মিনিট আগ পর্যন্ত ফজরের সালাত আদায় করা যাবে?
আরেকটা প্রশ্ন, সময়মত ঘুম থেকে উঠতে না পারলে যখন ই উঠি ফজরের কাযা আদায় করবো না পুরো নামাজ আদায় করবো?

আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,

একদিন আমি আসরের পরে মসজিদে কাযা নামায পড়ছিলাম। আমার এক প্রতিবেশী বললেন, আছরের পরে নামায পড়া মাকরূহ। তাই আসরের পরে কাযা নামায পড়া যাবে না। হুযুরের কাছে আমার জানার বিষয় হল, আসলেই কি আসরের পরে কাযা নামায পড়া নিষেধ? জানিয়ে বাধিত করবেন।

আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,

আমি একটি কাপড় পরে কয়েকদিন ধরে নামায পড়ছি। একদিন নামাযের দুই ঘণ্টা পরে দেখি যে, কাপড়ের একাংশে দুই ইঞ্চি পরিমাণ রক্ত লেগে আছে। এ রক্ত কখন লেগেছে তা আমার জানা নেই। নামাযের সময় এ রক্ত ছিল কি না তাও জানা নেই। এখন কি এই কাপড় পরে যত নামায পড়েছি তার কাযা পড়তে হবে? জানালে উপকৃত হব।

আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,

একদিন শেষ রাতে নফল নামায পড়ছিলাম। এ অবস্থায় আমার মাসিক শুরু হয়ে যায়। প্রশ্ন হল, উক্ত নফল নামায কি পবিত্র হওয়ার পর কাযা করতে হবে?

 

আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,

বর্তমানে ঔষধ সেবনের মাধ্যমে সাময়িকভাবে মাসিক স্রাব বন্ধ করে রাখা যায়। তাই অনেক মহিলা রমযান মাসের সবগুলো রোযা রাখার জন্য ঔষধ সেবনের মাধ্যমে স্রাব বন্ধ করে রাখে। বিশেষত হজ¦ চলাকালীন হায়েয আসলে নানা অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয়। তাই অধিকাংশ মহিলা হজে¦র সময়গুলোতে ঔষধ সেবনের মাধ্যমে স্রাব বন্ধ করে রাখে, যেন হজে¦র আমলগুলো কোনো প্রকার প্রতিবন্ধকতা ছাড়াই সম্পাদন করা যায়। এজন্য হুযুরের কাছে জানতে চাচ্ছি-

ক. ঔষধ সেবনের মাধ্যমে এভাবে ঋতুস্রাব বন্ধ করে রাখা কি জায়েয আছে?

খ. এ অবস্থায় কি সে নামায, রোযা ও তাওয়াফ ইত্যাদি আদায় করতে পারবে? যদি পারে তাহলে পরবর্তীতে এগুলো কাযা করা লাগবে কি না?

দয়া করে বিস্তারিত জানিয়ে বাধিত করবেন।

আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,

মুহতারাম, আমার এক কলিগ তার স্ত্রীর সাথে অনেকদিন আগে একবার এভাবে কসম করেছিল যে, ‘যাও! মক্কা মদীনার কসম করে বলছি, আমি আর কখনো ইচ্ছা করে নামায ছাড়ব না। সর্বদা নামায পড়ব।’ কিন্তু সে এর পরও অনেকবার নামায ছেড়ে দিয়েছে।

এখন তার করণীয় কী? তাকে কি এর কাফফরা আদায় করতে হবে? কীভাবে আদায় করবে? বিষয়গুলো জানানোর অনুরোধ রইলো।

আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,

এক ব্যক্তি আসরের নামায ওয়াক্তের ভেতর পড়তে পারেনি। মাগরিবের সময় এক মসজিদে জামাতের সাথে মাগরিবের নামায পড়ে নেয়। তখন তার আসরের নামাযের কথা স্মরণ ছিল। কিন্তু যেহেতু মাগরিবের জামাত দাঁড়িয়ে যায় তাই আসরের কথা স্মরণ থাকা সত্ত্বেও সে মাগরিবের জামাতে শরিক হয়ে যায়। আর অতীতেরও তার কোনো নামায কাযা নেই। এখন ঐ ব্যক্তির কী করণীয়? সে কি এখন আসরের কাযা আদায় করে নিবে? বিস্তারিত জানতে চাই।

 

আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,

একজন ছোটবেলা থেকে নামায পড়েনি। এখন সে কত বছর থেকে নামায কাযা করবে? আর ছেলে ও মেয়েদের ক্ষেত্রেও কাযার হিসাব জানতে চায়।

আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,

আমার পেছনের কিছু নামায কাযা ছিল। তা আদায় করে নিয়েছি। বর্তমানে আমি ইচ্ছাকৃতভাবে নামায কাযা করি না। কোনো কারণবশত অনিচ্ছাকৃত কখনো কোনো ওয়াক্ত কাযা হয়ে গেলে পরবর্তী ওয়াক্তেই তা আদায় করে নেই। একদিন সকালে সময়মতো ঘুম থেকে উঠতে না পারায় ফজরের নামায পড়তে পারিনি। যোহরের নামাযের সময় হলে মসজিদে যাই। মসজিদে পৌঁছে দেখি, যোহরের জামাতের কয়েক রাকাত হয়ে গেছে। তখন ফজরের কাযা নামাযের কথা স্মরণ হয়। এখন প্রশ্ন হল, এ অবস্থায় আমার কী করণীয়। এক্ষেত্রে যদি আগে ফজরের নামায পড়ি তাহলে যোহরের জামাত শেষ হয়ে যাবে। তাই আগে ফজরের কাযা পড়ব, নাকি তখন যোহরের জামাতে শরিক হয়ে যাব? জানালে কৃতজ্ঞ হব।

আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,

আমার বয়স তেইশ বছর। আমি নিয়মিত নামায পড়ি। কিন্তু মাঝে মাঝে নামায কাযা হয়ে গেলে তা আর পড়া হয় না। এভাবে আমার প্রায় ৫০ ওয়াক্ত কাযা নামায জমে গেছে। এখন আমি এ সকল কাযা নামায আদায় করতে চাই। জানতে চাই, এই নামাযগুলো আদায়ের ক্ষেত্রেও কি আমাকে তারতীব রক্ষা করতে হবে? কিন্তু বাস্তবতা হল, কোন ওয়াক্ত আগে কোন ওয়াক্ত পরে তা নির্ধারণ করা আমার পক্ষে সম্ভব নয়। এ অবস্থায় আমার করণীয় কী?

 

আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,

ফরয নামাযের আগে ও পরে যে সুন্নত আছে তা আদায়ের সময় আমি যদি পেছনের কাযা নামায এবং এই ওয়াক্তের সুন্নত আদায়ের জন্য একসাথে নিয়ত করি তাহলে সুন্নত ও কাযা দুটোই আদায় হবে কি না?

 

আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,

আমার এক ওয়াক্ত নামায কাযা হয়েছে এবং আমি একামত ছাড়াই কাযা করি। কিন্তু একজন আলেমের কাছে শুনলাম, কাযা নামাযের জন্যও ইকামত দিতে হবে। উক্ত আলেমের কথা কি ঠিক? তাহলে কি আমাকে পুনরায় কাযা আদায় করতে হবে? দয়া করে জানাবেন।

আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,

এক ব্যক্তি মাগরিবের নামায ওয়াক্তের ভেতর পড়তে পারেনি। এশার সময় এক মসজিদে জামাতের সাথে এশার নামায পড়ে নেয়। তখন তার মাগরিবের নামাযের কথা স্মরণ ছিল। কিন্তু যেহেতু এশার জামাত দাঁড়িয়ে যায় তাই মাগরিবের কথা স্মরণ থাকা সত্ত্বেও সে এশার জামাতে শরিক হয়ে যায়। আর অতীতেরও তার কোনো নামায কাযা নেই। এখন ঐ ব্যক্তির করণীয় কী? সে কি এখন মাগরিবের কাযা আদায় করে নেবে? বিস্তারিত জানতে চাই।