و علَيْــــــــــــــــــــكُم السلام ورحمة الله وبركاته

بسم الله الرحمن الرحيم

তাৎক্ষণিক নামায ছেড়ে দিয়ে ওযু করতে চলে যাবেন। ওযু শেষে নতুন করে নামায পড়তে পারবেন। অথবা তখনও জামাত চলতে থাকলে জামাআতের বাকি অংশে অন্তর্ভুক্ত হতে পারবেন। আর যদি মাসজিদ এতো বড় হয় যে, ওযু করার জন্য যেতে হলে অনেক লোককে কষ্ট দিয়ে ডিঙিয়ে যেতে হবে, সে ক্ষেত্রে নিজের স্থানে চুপচাপ বসে যাবেন।
সাবধান! বিনা অজুতে নামায চালিয়ে নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই।

حَدَّثَنَا إِسْحَاقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ الْحَنْظَلِيُّ، قَالَ أَخْبَرَنَا عَبْدُ الرَّزَّاقِ، قَالَ أَخْبَرَنَا مَعْمَرٌ، عَنْ هَمَّامِ بْنِ مُنَبِّهٍ، أَنَّهُ سَمِعَ أَبَا هُرَيْرَةَ، يَقُولُ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ لاَ تُقْبَلُ صَلاَةُ مَنْ أَحْدَثَ حَتَّى يَتَوَضَّأَ ‏"‏‏.‏ قَالَ رَجُلٌ مِنْ حَضْرَمَوْتَ مَا الْحَدَثُ يَا أَبَا هُرَيْرَةَ قَالَ فُسَاءٌ أَوْ ضُرَاطٌ‏.‏

আবূ হুরাইরা রাযিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত:
তিনি বলেনঃ আল্লাহ্‌র রসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ ‘যে ব্যক্তির হাদাস হয় তার সালাত কবুল হবে না, যতক্ষণ না সে উযূ করে। হাযরা-মাওতের জনৈক ব্যক্তি বলল, ‘হে আবূ হুরাইরা! হাদাস কী? হাদাস কী?’ তিনি বললেন, ‘নিঃশব্দে বা সশব্দে বায়ু বের হওয়া।’
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১৩৫

والله اعلم بالصواب