আপনার জিজ্ঞাসা/প্রশ্ন-উত্তর

সকল মাসায়েল একত্রে দেখুন

কোনো ইবাদত শুরু করে মাঝ পথে ভেঙ্গে দেওয়া

প্রশ্নঃ ৪২২৭৭. আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, কেউ যদি অহেতুক নামাজ ভঙ্গ করে তাহলে কি তার গুনাহ হবে?

৮ অক্টোবর, ২০২৩
Comilla

উত্তর

و علَيْــــــــــــــــــــكُم السلام ورحمة الله وبركاته

بسم الله الرحمن الرحيم


আল্লাহ তায়ালা সুরা মুহাম্মাদের ৩৩ নং আয়াতে ইরশাদ করেন,
یٰۤاَیُّہَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اَطِیۡعُوا اللّٰہَ وَاَطِیۡعُوا الرَّسُوۡلَ وَلَا تُبۡطِلُوۡۤا اَعۡمَالَکُمۡ
হে মুমিনগণ! আল্লাহর আনুগত্য কর, রাসূলের আনুগত্য কর এবং নিজেদের কর্ম বরবাদ করো না।

তাফসির:
কেউ কোনো আমল শুরু করে বিনা ওযরে ছেড়ে দিলে অথবা ইচ্ছাকৃতভাবে ফাসেদ করে দিলে সে গোনাহ্গার হবে এবং কাযা করাও ওয়াজিব হবে। কাজেই নামাজ শুরু করার পর শরিয়তসম্মত কোনো ওজর ছাড়া নামাজ ভেঙে দেওয়া জায়েজ নেই।
বিস্তারিত তাফসির দেখতে নিচের লিংকে প্রবেশ করুন। https://muslimbangla.com/sura/47/tafsir/33

والله اعلم بالصواب

মুফতি সাইদুজ্জামান কাসেমি উস্তাজুল ইফতা, জামিয়া ইমাম বুখারী, উত্তরা, ঢাকা।

মন্তব্য (0)

কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!

মন্তব্য করতে লগইন করুন

এ সম্পর্কিত আরও জিজ্ঞাসা/প্রশ্ন-উত্তর

#১৪১৫৯
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,
হুজুর আমি যখন সালাত আদায় করি জামাতে অথবা একা তখন যদি আমার মন অন্য কোথাও চলে যায় তখন আমি মনে মনে বলি যে মহান আল্লাহ তাআলা আমাকে দেখছেন এবং মহান আল্লাহ তায়লা আমার মনের কথা সবই জানেন এবং বলি আমাকে এহসানের সাথে এখলাসের সাথে এবং খুশুখুযর সাথে সালাত আদায় করতে হবে মাঝে মাঝে মনে মনে বলি যে আমি মহান আল্লাহতালার কুদরতই কদমে সিজদা করছি। কিন্তু আমার মনে পড়ল আমি বেশ কয়েকজন আলেমের কাছে শুনেছিলাম যে তারা বলেছে যে কুদরতি কদম এ কথাটা বলা অন্যায় গুনাহের কাজ। এ কথা বলা যাবে না। তারা বিভিন্ন ব্যাখ্যা দিয়েছেন এ বিষয়ে আর একজন আলেমের কথা শুনেছি তিনি বলেছেন এটি কুফরি এটি যে বলে সে কাফের হয়ে যায়। তাহলে আমি কি কুফরী করলাম? নাউজুবিল্লাহ। এজন্য আমি তওবা করেছি মহান আল্লাহ তায়ালার কাছে এবং ক্ষমা চেয়েছি। আমাকে এই বিষয়ে একটু খুলে বলবেন এবং আমার গুনা হয়েছে কিনা এবং হলে কি করণীয় একটু বলবেন
question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: ইসহাক মাহমুদ
২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২২
ঢাকা