আপনার জিজ্ঞাসা/প্রশ্ন-উত্তর

সকল মাসায়েল একত্রে দেখুন

প্রশ্নঃ ২১৯৫২. আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, আসসালামু আলাইকুম। হযরত, স্কুল-কলেজে পড়াকালীন অনেক সময় অমুসলিম সহপাঠীদের সাথে সম্পর্ক রাখতে হয়। এক্ষেত্রে আমার প্রশ্ন হলো এই যে মুসলমানদের মতো তাদের সাথে সম্পর্ক রাখার ক্ষেত্রে কি বন্ধুত্ব করা যাবে বা তাদের সাথে সম্পর্ক রাখার ক্ষেত্রে কি পদ্ধতি বা বিধান অনুসরণ করতে হবে? বিনীতভাবে জানতে চাচ্ছি।

৩ সেপ্টেম্বর, ২০২২
ঢাকা

উত্তর

و علَيْــــــــــــــــــــكُم السلام ورحمة الله وبركاته

بسم الله الرحمن الرحيم






নিচের রেফারেন্স উত্তরটি দেখুন।

والله اعلم بالصواب

মুফতি সাইদুজ্জামান কাসেমি শিক্ষক, জামিয়া ইসলামিয়া ইবরাহিমিয়া দারুল উলুম মেরাজনগর, কদমতলী, ঢাকা।

মন্তব্য (0)

কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!

মন্তব্য করতে লগইন করুন

এ সম্পর্কিত আরও জিজ্ঞাসা/প্রশ্ন-উত্তর

#১৩১০৫
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, প্রিয় শাইখ আমি অনেক দিন হলে একটা বিষয় নিয়ে গবেষণা করতাছি কিন্তু আমি এটার উত্তর এখনো বের করতে পাচ্ছি না তা হলো,
আমাদের দেশের কিছু সুন্নিরা বলে থাকে আমাদের নবী (সাঃ) গায়েব জানতেন কিন্তু এ ব্যাপ্যারে আমি কোরআন বা হাদিসে আস পর্যন্ত কোন দলিল পাই নাই। বরং কোরআন হাদিসে অন্য কথা বলা আছে।
যেমনঃ
মহান আল্লাহ বলেন,
(হে নবী) আপনে বলুন আসমান আর জমিনে যা কিছু আছে এর গায়েব এক মাত্র আল্লাহ জানেন...( সূরা নমল আয়াতঃ ৬৫)
এ ছাড়াও আরও বলা আছে ( সূরা আরাফ আয়াতঃ ১৮৮ এবং সূরা আহক্বাফ আয়াতঃ ৯) তা ছাড়াও সুন্নিদের এ কথা খ্রিষ্টানদের বাইবেলের বিরুদ্ধে যাই ( যে নবী (সাঃ) গায়েব জানতেন)
যেমনঃ ডঃ আহমেদ দিদাত, ডঃ জাকির নায়ক, ও ডঃ খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যার বাইবেলের একটা অনুছেদ ব্যাখ্যা করে খ্রিষ্টানদের বুঝাতে চেয়েছিলেন বা চাচ্ছেন তা হলো ( দ্বিতীয় বিবরন ১৮ অধ্যায় এর ১৮ নাংঃ অনুঃ... বলা হয়েছে আমি মূসার মতো/সদৃশ তার ভাইকে পাঠাবো ভাববাদী হিসাবে) এখন সুন্নিরা যদি বলে যে নবী সাঃ গায়েব জানতেন তা হলে এটা বাইবেলের বিরুদ্ধে যাচ্ছে। কারন খ্রিষ্টারা বলে এখানে যীশুর কথা বলা হয়েছে কিন্তু না কারন এ খানে বলা হয়েছে সে হবে মূসার সদৃশ আর মূসা আঃ সাধার মানুষ ছিলেন আর খ্রিষ্টনরা বলে যীশু/ঈসা আঃ ছিলেন ঈশ্বর তা হলে যীশু কখনোই মূসার মতো না বরং নবী সাঃ মূসার সদৃশ কারন তারা দুজনেই সাধারন মানুষ। কিন্তু সুন্নিরা যখনি বলতাছে নবী সাঃ গায়েব জানতেন তখনি এ কথা বাইবেলের বিরুদ্ধে যাচ্ছে কারন মূসা আঃ গায়েব জানতেন না। এটা অনেক কাহিনি আমি ঐ দিকে যেতে চাচ্ছি না। আর যারা বলে যে নাবী সাঃ গায়েব জানতেন আমি আশা করি তারা শিরক করেছে সে যতই বড় আলেম হোক না কেন কারন
মহান আল্লাহ বলেন
( অনেক মানুষ আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে, কিন্তু সাথে সাথে শিরকও করে.. সূরা ইউসুফ আয়াতঃ ১০৬)
আমার বিশ্বাস তারা যদি নতুন করে তাওবা করে ইমান না আনে তা হলে তারা মুশরেক অবস্থায় মৃত্যু বরন করবে, এ ব্যাপ্যারে আপনার মতা মত জানাবেন প্রিয় শাইখ...........
question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মুফতি সাইদুজ্জামান কাসেমি
২৯ জানুয়ারী, ২০২২
গাবতলী