আপনার জিজ্ঞাসা/প্রশ্ন-উত্তর

সকল মাসায়েল একত্রে দেখুন

পরিবারের সবাই যখন মুজতাহিদ!

প্রশ্নঃ ১৮৬৭৮. আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, আমাদের পরিবার শুধু নামাজ,রোজা,হজ্জ,জাকাত নিয়ে সিমাবদ্দ্ব। আমি জেনারেল লাইনের ছাত্র, আমি যখন শুনেছি নামাজ না পড়লে অনেক গুনাহ হবে তারপর থেকে আমি নামাজ এবং ফরজ কাজ ধরতে থাকি। আমি যখন মসজিদে নামাজ পরতে থাকি তারপর দেখি কেউ নফল আদাইন করে, আবার কেউ বেতের নামাজ ২ রাকাত পড়ে সালাম ফিরিয়ে আবার ১ রাকাত পড়ে আবার কেউ শুধু ১ রাকাত পড়ে। তারপর আমি আবার দেখি ফেসবুকে মিজানুর রহমান আযারির ওয়াজ আশে, শুনেছি তিনি অনেক বড় আলেম তাই ওনার ওয়াজে শুনেছি নফল আদাইন,জরে আমিন বললে নেকি পাওয়া যাই তাই তার ওয়াজ শুনে আমল করেছি। আবার কিছু দিন পড়ে দেখি মুয়াজ্জিন সাহেব আমার সাথে রাগ করে বলে তুমি দেখি ১ রাকাত নামাজ পড়, রুকু থেকে উঠে আবার হাত উঠাও, সালাম ফিরিয়ে কি যিকির কর আমাদের ইমাম তো এগুলো করে না, তুমি তাঁর থেকে বেশি জানো, এগুলো বলে অন্য মাজহাবের লোকেরা করে, তিনি আবার আমার চাচার কাছে বিচার দিয়েছে।১.আমি যদি অন্য মাজহাবের হয়ে থাকি নবীজির অন্যান্য সুন্নতি আমাল করতে পারব না?৩. আমি নবীজি যা করে তা পালন করছি এখন যদি মাজহাব না মানলে গুনাহ হয় তাহলে আমাকে বলুন কোন বই পড়ব যা আমাদের মাজহাবে আছে?৪. আমি কি একাধিক মাজহাব মানতে পারব? [ যদি না মানতে পারি তাহলে কোন বই পড়ব যা আমাদের মাজহাবে আছে, আমি আর শইতে পারছিনা ]৫. মাজহাব মানা যদি খুবই গুরুত্ব তাহলে ফরজ নামাজ আর আমাদের সমাজে প্রচলিত নফল আমল গুলিই করি [কারণ অন্য নফল আমল করলে মানুষ বলে এইটা আমাদের মাজহাবে নাই] ৬. আমি দুনিয়া ছেড়ে দিয়ে সম্পূর্ণ ইসলাম পালন করতে চাই কারণ আমি ইবাদতে স্বাদ পাচ্ছি না, আখিরাতে সম্মান পাওয়ার আশায় এবং মানুষ যেভাবে খারাপ হচ্ছে সেই ভয়ে ছেলে মেয়েকে ধার্মিক বানাতে চাই নিজেও ইলম অর্জন করতে চাই। তাই কোরআন-হাদিস, সুন্নায় আমল করলে কি গুনাহ হবে যদি আমাদের মাজহাবে না থাকে? ( মাজহাব মানা যদি খুব জুরুরি হয় অবশ্যই আমি মাজহাব মানব যদি আমার আল্লাহর রাসুল যদি বলে থাকে আমি যৌথ পরিবারের মানুষ তো আবার আমাদের আশে-পাশে আমাদের অনেক চিনে,তাই একটা আমল করতে নিলে বলে এই টা আমাদের মাজহাবে নাই এই টা আছে এইভাবে করতে হয় না এই আমল ওই ভাবে করতে হয়, ভাই দেখেন আমি জেনারেল পড়ুয়া ছাত্র, আমি একটু আল্লাহর দিখে ফিরে এসেছি, আল্লাহর জন্য আমি দুনিয়াবি বন্ধু বাদ দিয়েছি কারণ তারা একদিন থাকবে না দিন শেষে আল্লাহর কাছেই ফিরে চেতে হবে, তাই আমি একটু দ্বিনদারির দেখে একটু বেশি মনোজগ দিচ্ছি। মানুষের কথায় আমি আর আমল করতে পারছি না আমল করতে নিলে ভয় করে যদি এইটা আমাদের মাজহাবে না থাকে। আমার মামা বলে একসাথে এত মাজহাব মানা যাবে না। এই বিষয় গুলা অনেক কষ্টে বলছি। ),

২৪ অক্টোবর, ২০২৩

ঢাকা

উত্তর

و علَيْــــــــــــــــــــكُم السلام ورحمة الله وبركاته

بسم الله الرحمن الرحيم


সম্মানিত প্রশ্নকারী ভাই!
আল্লাহ তায়ালা আপনার দ্বিনের প্রতি আগ্রহ আরো বাড়িয়ে দিন।
আপনি যতগুলো সমস্যার কথা উল্লেখ করেছেন আসলে তার সবগুলো সমাধান আপনার মত করে লিখিত আকারে দেওয়া সম্ভব নয়। আর অনলাইন কখনোই দ্বিন ও ইলিম শেখার প্রধান মাধ্যম নয়। বরং ইসলামের পদ্ধতি হলো, উস্তাদের কাছে হাজির হয়ে ইলম শেখা। কাজেই আমাদের জন্য আবশ্যক হলো, সরাসরি কোনো আলেমের কাছে গিয়ে ধাপে ধাপে নিজের বিষয়গুলোর সমাধান নেওয়া।

মাজহাব কোনো নতুন বা ভিন্নকিছু নয়। বরং প্রায় সাড়ে চৌদ্দশত বছর ধরে চলে আসা সাহাবায়ে কেরামের অনুসৃত পথে ফোকাহায়ে কেরামের দালিলিক ও বিধিবদ্ধ শরীয়তের সংকলন। মূলত কুরআন সুন্নাহ হলো ইসলামের সংবিধান। আর মাজহাব হলো, ওই সংবিধানদ্বয়ের ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ। রাষ্ট্রীয় সংবিধানের যেমনিভাবে একাধিক ব্যাখ্যা থাকতে পারে। তেমনি কুরআন সুন্নাহরও একাধিক ব্যাখ্যা আছে। এই ধারা সাহাবায়ে কেরামের যুগ থেকেই চলমান। আবার যেমনিভাবে রাষ্ট্রীয় সংবিধানের একাধিক ব্যাখ্য একসাথে গ্রহন করা যায় না তেমনিভাবে শরীয়তের সংবিধানেরও একাধিক ব্যাখ্যা একসাথে গ্রহন করা যায় না। কাজেই শরীয়তের সকল বিধানে আমাদের যেকোনো একটি মাজহাবই ফলো করতে হবে। মাজহাব নির্বাচনের ক্ষেত্রেও অনেক কিছু বিবেচনা করতে হবে।

কাজেই আপনার কাছে আবেদন আপাতত আপনি নিচের পরামর্শগুলো গ্রহন করুন।
১. মাজহাব বিষয়ক নিচের রেফারেন্স ‍উত্তরটি দেখুন। আমাদের মাসায়েল সেকশনে এসংক্রান্ত প্রচুর প্রশ্নোত্তর আছে। দয়া করে সেগুলো দেখুন।
২. আপনার লোকেশন বলে আপনি ঢাকাতেই থাকেন। কাজেই নিকটস্থ ও বিজ্ঞ কোনো আলেমের সাথে অথবা কোনো মাদরাসায় সরাসরি যোগাযোগ রক্ষা করুন।
৩. নিচের প্রবন্ধ ও তালিকাটি অনুসরণ করুন।

দ্বীনের সঠিক বোধ ও জ্ঞান অর্জনের জন্য এবং দ্বীনের উপর অটল-অবিচল থাকার জন্য জরুরি হল, আহলে হক আলেমদের এবং আল্লাহ ওয়ালাদের সাথে সুসম্পর্ক রাখা এবং তাঁদের পরামর্শ অনুসারে চলা। এর পাশাপাশি তাদের পরামর্শ ও তত্ত্বাবধানে দ্বীনী গ্রন্থ ও বই-পুস্তক অধ্যয়ন করাও জরুরি। গ্রন্থ অধ্যয়নের ক্ষেত্রে কেবল ব্যক্তিগত অধ্যয়ন যথেষ্ট নয়। বরং বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে নিয়ম অনুযায়ী শিখতে হবে, এবং নিজস্ব ধারণার উপর তাদের সিদ্ধান্তকে অগ্রাধিকার দিতে হবে।আপনি দ্বীনী বই-পুস্তকের একটি বিস্তারিত তালিকা পেশ করতে বলেছেন। তো এই মুহূর্তে বিস্তারিত তালিকা পেশ করা কঠিন। এটি সময় সাপেক্ষ বিষয়। এছাড়া অধ্যয়নযোগ্য বিষয়াবলী তো অনেক। এরপর প্রতিটি বিষয়ে রয়েছে একাধিক কিতাব। আহলে হক ও বিশেষজ্ঞ আলিমদের রচিত নির্ভরযোগ্য গ্রন্থসমূহ বিভিন্ন ধরনের রয়েছে। প্রতি শ্রেণীর সকল পর্যায়ের পাঠক সকল গ্রন্থ আত্মস্থ করতে পারবে- এমনটি অপরিহার্য নয়। সর্বপরি অধ্যয়নকারীর যোগ্যতা, বয়স ও অবস্থার ভিন্নতা ইত্যাদি প্রতিটি বিষয়ই এমন, যে কারণে অধ্যয়নের ক্ষেত্রে প্রত্যেকের ব্যক্তিগত অবস্থা অনুযায়ী কোনো বিজ্ঞ আলেমের পরামর্শে গ্রন্থ নির্বাচন করা প্রয়োজন। তো এখন এখানে আপাতত সংক্ষেপে বিষয়ভিত্তিক কিছু গ্রন্থ ও পুস্তিকার তালিকা পেশ করছি।
তরজমা ও তাফসীর
১. এমদাদিয়া লাইব্রেরী থেকে প্রকাশিত বঙ্গানুবাদ কুরআন শরীফ, যা মাওলানা হেদায়াতুল্লাহ সাহেব,মাওলানা আব্দুল মজীদ প্রমূখ কর্তৃক সম্পাদিত।
২. তাফসীরে তাওযীহুল কুরআন, মুফতী মুহাম্মাদ তাকী উসমানী, অনুবাদ : মাওলানা আবুল বাশার মুহাম্মাদ সাইফুল ইসলাম।
৩. মাআরিফুল কুরআন, মুফতী মুহাম্মাদ শফী রাহ. অনুবাদ : মাওলানা মুহিউদ্দীন খান রাহ. (আট খণ্ডে)
৪. তাফসীরে উছমানী, মাওলানা শাব্বির আহমদ উসমানী। (৪ খণ্ডে ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে প্রকাশিত)
৫. সংক্ষিপ্ত তাফসীরে উছমানী, অনুবাদ : প্রফেসর মাওলানা গিয়াসুদ্দীন, থানবী লাইব্রেরী।
হাদীস
১. মাআরিফুল হাদীস, মাওলানা মুহাম্মাদ মনযুর নোমানী, অনুবাদ : ইসলামিক ফাউন্ডেশন অথবা এমদাদিয়া লাইব্রেরী।
২. আল আদাবুল মুফরাদ, ইমাম বুখারী, অনুবাদ : মাওলানা আবদুল্লাহ বিন সাঈদ জালালাবাদী।
ফিকহ-মাসায়েল
১. বেহেশতী জেওর, অনুবাদ : মাওলানা আহমদ মায়মূন, উস্তায, জামিয়া শারইয়্যাহ মালিবাগ।
২. ফাতাওয়া ও মাসাইল, ইসলামিক ফাউন্ডেশন।
৩. হাদীস ও মাসায়েলে আহনাফ, ইসলামিক ফাউন্ডেশন।
৪. নবীজীর নামাজ, অনুবাদ : মাওলানা যাকারিয়া আবদুল্লাহ।
৫. দলীলসহ নামাযের মাসায়েল, মাওলানা আবদুল মতীন।
আকাঈদ
১. ফুরুউল ঈমান, হাকীমুল উম্মত থানবী রাহ., অনুবাদ : মাওলানা মুহাম্মাদ জালালুদ্দীন, মাকতাবাতুল আশরাফ থেকে প্রকাশিত।
২. ঈমান ও আকীদা, হাকীমুল উম্মত থানভী রাহ.।
৩. ঈমান সবার আগে,মাওলানা মুহাম্মাদ আবদুল মালেক।
সীরাত -শামায়েল
১. সীরাতে খাতামুল আম্বিয়া, মুফতী শফী রাহ.।
২. নবীয়ে রহমত, আবুল হাসান আলী নদবী রাহ.।
৩. মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও সভ্য পৃথিবীর ঋণ স্বীকার, আবুল হাসান আলী নদভী রাহ.।
৪. সীরাতে মুস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, ইদরীস কান্ধলভী রাহ.।
৫. আসাহহুস সিয়ার, মাওলানা আবুল বাশার মুহাম্মাদ সাইফুল ইসলাম অনুদিত, এমদাদিয়া থেকে প্রকাশিত।
৬. উসওয়ায়ে রাসূলে আকরাম, ড. আবদুল হাই আরেফী।
বিবিধ
১. তাযকিরাতুল আখেরাহ, প্রফেসর মুহাম্মাদ হামীদুর রহমান।
২. তাসাওউফ : তত্ত্ব ও বিশ্লেষণ, মাওলানা মুহাম্মাদ আবদুল মালেক।
৩. কুরআনের ডাক ও আমাদের জীবন, প্রফেসর মুহাম্মাদ হামীদুর রহমান।
৪. ইসলামকে জানতে হলে, মাওলানা আবু তাহের মেসবাহ।
৫. ইসলামের ডাক, প্রফেসর মুহাম্মাদ হামীদুর রহমান।
৬. প্রচলিত ভুল, মারকাযুদ দাওয়াহ আলইসলামিয়া ঢাকা থেকে মুদ্রিত।
৭. প্রচলিত জাল হাদীস,মারকাযুদ দাওয়াহ থেকে প্রকাশিত।
৮. উম্মাহর ঐক্য : পথ ও পন্থা, মাওলানা মুহাম্মাদ আবদুল মালেক।
৯. মাযহাব কী ও কেন? মুফতী তাকী উসমানী, অনুবাদক : মাওলানা আবু তাহের মেসবাহ।
১০. খেলাফত ও রাজনীতি : ইসলামী দৃষ্টিকোণ, মাওলানা আবু সাবের আব্দুল্লাহ।
এছাড়া দ্বীনী বিভিন্ন বিষয়ের উপর আকাবিরে উলামায়ে কেরামের রচনাবলী অধ্যয়ন করা বেশ উপকারী।
যেমন হাকীমুল উম্মত আশরাফ আলী থানবী রাহ.,
মাওলানা মুহাম্মাদ মনযুর নোমানী রাহ.,
আবুল হাসান আলী নদবী রাহ. এবং
মুফতী মুহাম্মাদ তাকী উসমানী দামাত বারাকাতুহুম প্রমূখের লিখিত বই-পুস্তক,মাওয়ায়েজ এবং বয়ানসমগ্র।
এখানে নমুনাস্বরূপ কয়েকটি উল্লেখ করা হলো :
আশরাফ আলী থানবী রাহ.-এর
১. ইসলাহী নেসাব, (দশটি কিতাবের সংকলন)।
২. মাওয়ায়েজে আশরাফিয়া, অনুবাদ : এমদাদিয়া লাইব্রেরী, চকবাজার।
৩. মাজালিসে হাকীমুল উম্মত, মুফতী শফী রাহ. (সংকলিত)
৪. মুনাজাতে মাকবুল,মাওলানা যাকারিয়া আবদুল্লাহ অনুদিত।
৫. বাসায়েরে হাকীমুল উম্মত।
মাওলানা মুহাম্মাদ মনযুর নোমানী রাহ.-এর
১. ইসলাম কী ও কেন?
২. দ্বীন ওশরীয়ত।
৩. নামাজের হাকীকত।
৪. কুরআন আপনাকে কী বলে?
মাওলানা আবুল হাসান আলী নদবী রাহ.-এর
১. আরকানে আরবাআহ, অনুবাদ : মাওলানা আবু তাহের মিসবাহ।
২. ইসলামী জীবন বিধান, অনুবাদ : মাওলানা ফরীদুদ্দীন মাসউদ।
তাকী উসমানী দা. বা.-এর
১. ইসলাহী মাজালিস।
২. ইসলাম ও আমাদের জীবন, (নির্বাচিত রচনা ও বয়ান সমগ্র, ১৪ খণ্ডে)।
৩. যিকির ও ফিকর।
৪. কুরআন সুন্নাহর আলোকে পরিবার ব্যবস্থা।

নিচের লিংক থেকে সবগুলো বইয়ের লেখক এবং লাইব্রেরীর তথ্য পাবেন।
https://docs.google.com/spreadsheets/d/1imQEiHdb8BH-Yu0nb2GNPgzZdWDfTETSIe4qMCetYfc/edit#gid=403301194

#মাওলানা জুলফিকার নকশবন্দি হাফি. এর বইসমূহ।
এছাড়াও বাংলাদেশে প্রতিথযশা অসংখ ওলামায়ে কেরাম আছেন। আপনি তাদের বইপুস্তকও অধ্যয়ন করতে পারেন।
উদাহরণসরূপ কয়েকজনের নাম উল্লেখ করছি।

মাওলানা আবুতাহের মিসবাহ,
মাওলানা আব্দুল মালেক,
মুফীত মানসুরুল হক
মাওলানা যাইনুল আবেদীন,
মাওলানা ওবায়দুর রহমান খান নদভী
মাওলানা শরিফ মুহাম্মাদ
মাওলানা আহমাদ মায়মূন
মাওলানা আবুসাবের আব্দুল্লাহ
মাওলানা ইয়াহইয়া ইউসূফ নদভী
মাওলানা আতাউল কারীম মাকসুদ
মাওলানা রেজাউল কারীম আবরার প্রমূখ

* মাকতাবাতুল আজহার বাড্ডা ও বাংলাবাজার, ঢাকা
মাকতাবাতুল হাসান, দারুল কিতাব, দারুল উলুম লাইব্রেরী, থানবী লাইব্রেরী, হাকিমুল উম্মত প্রকাশনি, মুজাহিদ প্রকাশনিসহ অন্যান্য দ্বীনি লাইব্রেরী থেকে বড়বড় আলেমদের লেখা বই সংগ্রহ করে পড়তে পারেন।
*রকমারি ডট কম এর মাধ্যমে এখন দেশের সর্বত্র দ্বিনি বই পুস্তক পাওয়া যায়। আলহামদুলিল্লাহ।

(সংগৃহিত ও সংযোজিত)

والله اعلم بالصواب

উত্তর দিয়েছেনঃ মুফতি সাইদুজ্জামান কাসেমি
বাইতুল কুরআন মাদারাসা , মোহাম্মাদপুর

মন্তব্য ()

কোনো মন্তব্য নেই।

এ সম্পর্কিত আরও জিজ্ঞাসা/প্রশ্ন-উত্তর

৪৯৩৮৭

মাথা বা হাতের ইশারায় সালাম আদান-প্রদান জায়েজ?


২২ ডিসেম্বর, ২০২৩

ঢাকা

question and answer icon

উত্তর দিয়েছেনঃ মুফতি জাওয়াদ তাহের

৬৬৫৮০

শেষ রাতে ঘুম থেকে ওঠার কুরআনী আমল।


৬ জুলাই, ২০২৪

সাভার

question and answer icon

উত্তর দিয়েছেনঃ মুফতি জাওয়াদ তাহের

৪৯৪৩০

সফর ও মুসাফিরের নামাজ


২২ ডিসেম্বর, ২০২৩

ঢাকা

question and answer icon

উত্তর দিয়েছেনঃ মুফতি সাইদুজ্জামান কাসেমি

৬৬৬৩৬

ইমাম সাহেব একাকী নামাজ শুরু করার পর, কেউ শরিক হলে কেরাত কিভাবে পড়বে?


৬ জুলাই, ২০২৪

West Bengal ৭১২৭০৬

question and answer icon

উত্তর দিয়েছেনঃ মুফতি জাওয়াদ তাহের

Logoমুসলিম বাংলা
play storeapp store
TopOfStack Software © 2025 All rights reserved. Privacy Policy