মাশওয়ারার কারণে আল্লাহ পাঠানো আযাবকে উঠিয়ে নেন!
প্রশ্নঃ ৪৩৮৪৩. আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, আসসালা-মু আলাইকুম তাবলিগে মাসোয়ারা এর গুরুত্ব আলোচনা করতে গিয়ে আমরা প্রায়ই এই কথা বলি: মাশোয়ারা করে কাজ করলে আল্লাহ পাঠানো আযাবকে উঠিয়ে নেন। বদরের যুদ্ধে বন্দীদের নিয়ে কি করা হবে এটা নিয়ে আল্লাহ এর রসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবীদের সঙ্গে পরামর্শ করে সিদ্ধান্ত নেন মুক্তিপণ নিয়ে ছেড়ে দেয়ার কিন্তু আল্লাহ এর মানশা ছিল হত্যা করার। ফলে আযাব একেবারে গাছের উপরে চলে আসে কিন্তু পরামর্শ করার কারণে বেচে যায়। উক্ত ঘটনাটি কি এভাবেই সঠিক? সঠিক হলেও কি পরামর্শ এর গুরুত্বের ব্যাপারে এভাবে বলা যাবে?,
৬ নভেম্বর, ২০২৩
শাহজীবাজার
উত্তর
و علَيْــــــــــــــــــــكُم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
সম্মানিত প্রশ্নকারী!
বিষয়টি সত্য এবং সঠিক।বিস্তারিত জানতে নিচের হাদিসটি দেখুন।
حَدَّثَنَا هَنَّادُ بْنُ السَّرِيِّ، حَدَّثَنَا ابْنُ الْمُبَارَكِ، عَنْ عِكْرِمَةَ بْنِ عَمَّارٍ، حَدَّثَنِي سِمَاكٌ، الْحَنَفِيُّ قَالَ سَمِعْتُ ابْنَ عَبَّاسٍ، يَقُولُ حَدَّثَنِي عُمَرُ بْنُ الْخَطَّابِ، قَالَ لَمَّا كَانَ يَوْمُ بَدْرٍ ح وَحَدَّثَنَا زُهَيْرُ بْنُ حَرْبٍ - وَاللَّفْظُ لَهُ - حَدَّثَنَا عُمَرُ بْنُ يُونُسَ الْحَنَفِيُّ حَدَّثَنَا عِكْرِمَةُ بْنُ عَمَّارٍ حَدَّثَنِي أَبُو زُمَيْلٍ - هُوَ سِمَاكٌ الْحَنَفِيُّ - حَدَّثَنِي عَبْدُ اللَّهِ بْنُ عَبَّاسٍ قَالَ حَدَّثَنِي عُمَرُ بْنُ الْخَطَّابِ قَالَ لَمَّا كَانَ يَوْمُ بَدْرٍ نَظَرَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم إِلَى الْمُشْرِكِينَ وَهُمْ أَلْفٌ وَأَصْحَابُهُ ثَلاَثُمِائَةٍ وَتِسْعَةَ عَشَرَ رَجُلاً فَاسْتَقْبَلَ نَبِيُّ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم الْقِبْلَةَ ثُمَّ مَدَّ يَدَيْهِ فَجَعَلَ يَهْتِفُ بِرَبِّهِ " اللَّهُمَّ أَنْجِزْ لِي مَا وَعَدْتَنِي اللَّهُمَّ آتِ مَا وَعَدْتَنِي اللَّهُمَّ إِنْ تَهْلِكْ هَذِهِ الْعِصَابَةُ مِنْ أَهْلِ الإِسْلاَمِ لاَ تُعْبَدْ فِي الأَرْضِ " . فَمَازَالَ يَهْتِفُ بِرَبِّهِ مَادًّا يَدَيْهِ مُسْتَقْبِلَ الْقِبْلَةِ حَتَّى سَقَطَ رِدَاؤُهُ عَنْ مَنْكِبَيْهِ فَأَتَاهُ أَبُو بَكْرٍ فَأَخَذَ رِدَاءَهُ فَأَلْقَاهُ عَلَى مَنْكِبَيْهِ ثُمَّ الْتَزَمَهُ مِنْ وَرَائِهِ . وَقَالَ يَا نَبِيَّ اللَّهِ كَذَاكَ مُنَاشَدَتُكَ رَبَّكَ فَإِنَّهُ سَيُنْجِزُ لَكَ مَا وَعَدَكَ فَأَنْزَلَ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ ( إِذْ تَسْتَغِيثُونَ رَبَّكُمْ فَاسْتَجَابَ لَكُمْ أَنِّي مُمِدُّكُمْ بِأَلْفٍ مِنَ الْمَلاَئِكَةِ مُرْدِفِينَ) فَأَمَدَّهُ اللَّهُ بِالْمَلاَئِكَةِ . قَالَ أَبُو زُمَيْلٍ فَحَدَّثَنِي ابْنُ عَبَّاسٍ قَالَ بَيْنَمَا رَجُلٌ مِنَ الْمُسْلِمِينَ يَوْمَئِذٍ يَشْتَدُّ فِي أَثَرِ رَجُلٍ مِنَ الْمُشْرِكِينَ أَمَامَهُ إِذْ سَمِعَ ضَرْبَةً بِالسَّوْطِ فَوْقَهُ وَصَوْتَ الْفَارِسِ يَقُولُ أَقْدِمْ حَيْزُومُ . فَنَظَرَ إِلَى الْمُشْرِكِ أَمَامَهُ فَخَرَّ مُسْتَلْقِيًا فَنَظَرَ إِلَيْهِ فَإِذَا هُوَ قَدْ خُطِمَ أَنْفُهُ وَشُقَّ وَجْهُهُ كَضَرْبَةِ السَّوْطِ فَاخْضَرَّ ذَلِكَ أَجْمَعُ . فَجَاءَ الأَنْصَارِيُّ فَحَدَّثَ بِذَلِكَ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ " صَدَقْتَ ذَلِكَ مِنْ مَدَدِ السَّمَاءِ الثَّالِثَةِ " . فَقَتَلُوا يَوْمَئِذٍ سَبْعِينَ وَأَسَرُوا سَبْعِينَ . قَالَ أَبُو زُمَيْلٍ قَالَ ابْنُ عَبَّاسٍ فَلَمَّا أَسَرُوا الأُسَارَى قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم لأَبِي بَكْرٍ وَعُمَرَ " مَا تَرَوْنَ فِي هَؤُلاَءِ الأُسَارَى " . فَقَالَ أَبُو بَكْرٍ يَا نَبِيَّ اللَّهِ هُمْ بَنُو الْعَمِّ وَالْعَشِيرَةِ أَرَى أَنْ تَأْخُذَ مِنْهُمْ فِدْيَةً فَتَكُونُ لَنَا قُوَّةً عَلَى الْكُفَّارِ فَعَسَى اللَّهُ أَنْ يَهْدِيَهُمْ لِلإِسْلاَمِ . فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " مَا تَرَى يَا ابْنَ الْخَطَّابِ " . قُلْتُ لاَ وَاللَّهِ يَا رَسُولَ اللَّهِ مَا أَرَى الَّذِي رَأَى أَبُو بَكْرٍ وَلَكِنِّي أَرَى أَنْ تُمَكِّنَّا فَنَضْرِبَ أَعْنَاقَهُمْ فَتُمَكِّنَ عَلِيًّا مِنْ عَقِيلٍ فَيَضْرِبَ عُنُقَهُ وَتُمَكِّنِّي مِنْ فُلاَنٍ - نَسِيبًا لِعُمَرَ - فَأَضْرِبَ عُنُقَهُ فَإِنَّ هَؤُلاَءِ أَئِمَّةُ الْكُفْرِ وَصَنَادِيدُهَا فَهَوِيَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم مَا قَالَ أَبُو بَكْرٍ وَلَمْ يَهْوَ مَا قُلْتُ فَلَمَّا كَانَ مِنَ الْغَدِ جِئْتُ فَإِذَا رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم وَأَبُو بَكْرٍ قَاعِدَيْنِ يَبْكِيَانِ قُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ أَخْبِرْنِي مِنْ أَىِّ شَىْءٍ تَبْكِي أَنْتَ وَصَاحِبُكَ فَإِنْ وَجَدْتُ بُكَاءً بَكَيْتُ وَإِنْ لَمْ أَجِدْ بُكَاءً تَبَاكَيْتُ لِبُكَائِكُمَا . فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " أَبْكِي لِلَّذِي عَرَضَ عَلَىَّ أَصْحَابُكَ مِنْ أَخْذِهِمُ الْفِدَاءَ لَقَدْ عُرِضَ عَلَىَّ عَذَابُهُمْ أَدْنَى مِنْ هَذِهِ الشَّجَرَةِ " . شَجَرَةٍ قَرِيبَةٍ مِنْ نَبِيِّ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم . وَأَنْزَلَ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ ( مَا كَانَ لِنَبِيٍّ أَنْ يَكُونَ لَهُ أَسْرَى حَتَّى يُثْخِنَ فِي الأَرْضِ) إِلَى قَوْلِهِ ( فَكُلُوا مِمَّا غَنِمْتُمْ حَلاَلاً طَيِّبًا) فَأَحَلَّ اللَّهُ الْغَنِيمَةَ لَهُمْ .
৪৪৩৬। হান্নাদ ইবনে সারী ও যুহাইর ইবনে হারব (রাহঃ) ......... উমর ইবনে খাত্তাব (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, বদরের যুদ্ধের দিনে রাসূলুল্লাহ (ﷺ) মুশরিকদের দিকে তাকালেন, দেখলেন যে, তারা সংখ্যায় এক হাজার ছিল। আর তাঁর সাহাবী ছিলেন তিনশ তের জন। তখন নবী (ﷺ) কিবলামুখী হলেন, এরপর দুহাত উঁচু করে উচ্চস্বরে তার পালনকর্তার কাছে দুআ করতে লাগলেন, হে আল্লাহ! তুমি আমাকে যে ওয়াদা দিয়েছ আমার জন্য তা পূরণ কর। হে আল্লাহ! তুমি আমাকে যা প্রদানে প্রতিশ্রুতি দিয়েছ, তা প্রদান কর। হে আল্লাহ! যদি মুসলিমদের এই ক্ষুদ্র সেনাদল ধ্বংস করে দাও তবে পৃথিবীতে তোমার ইবাদত করার মত আর কেউ থাকবে না। তিনি এমনিভাবে দু’হাত উঁচু করে কিবলামুখী হয়ে তার পালনকর্তার কাছে অনর্গল উচ্চস্বরে দুআ করতে ছিলেন। এক পর্যায়ে তাঁর কাঁধ থেকে চাঁদর পড়ে গেল। এরপর আবু বকর (রাযিঃ) তার কাছে এসে তার চারদখানা তাঁর কাঁধে তুলে দিলেন। তারপর তাঁর পিছন দিক থেকে তাকে জড়িয়ে ধরে বললেন, হে আল্লাহর নবী! আপনার এতটুকু দুআই যথেষ্ট। নিশ্চয়ই আল্লাহ তাআলা আপনার সঙ্গে যে ওয়াদা করেছেন, তা অচিরেই পূর্ণ করবেন।
এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তাআলা এই আয়াত অবতীর্ণ করলেনঃ إِذْ تَسْتَغِيثُونَ رَبَّكُمْ فَاسْتَجَابَ لَكُمْ أَنِّي مُمِدُّكُمْ بِأَلْفٍ مِنَ الْمَلاَئِكَةِ مُرْدِفِينَ (স্মরণ কর, যখন তোমরা তোমাদের প্রতিপালকের নিকট সাহায্য প্রার্থনা করেছিলে তখন তিনি তা কবুল করেছিলেন এবং বলেছিলেন, আমি তোমাদেরকে এক হাজার ফিরিশতা দ্বারা সাহায্য করবো, যারা একের পর এক আসবে)।
আবু যুমায়ল বর্ণনা করেন যে, আমাকে ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) বলেছেন যে, সে দিন একজন মুসলমান সৈনিক তার সামনের একজন মুশরিকের পিছনে ধাওয়া করছিলেন। এমন সময় তিনি তাঁর উপর দিক থেকে বেত্রাঘাতের শব্দ শুনতে পেলেন এবং তার উপর দিকে অশ্বারোহীর ধ্বনি শুনতে পেলেন। তিনি (অদৃশ্য অশ্বারোহী) বলছিলেন, হে হায়মুম, (ফিরিশতার ঘোড়ার নাম) সামনের দিকে অগ্রসর হও। তখন তিনি তার সামনের মুশরিক ব্যক্তির প্রতি তাকিয়ে দেখলেন যে, সে চিৎ হয়ে পড়ে আছে। এরপর দৃষ্টি করে দেখেন যে, তার নাক ক্ষতযুক্ত এবং তার মুখমণ্ডল আঘাতপ্রাপ্ত। যেন কেউ তাকে বেত্রাঘাত করেছে। আহত স্থানগুলো সবুজ বর্ণ ধারণ করেছে। এরপর আনসারী ব্যক্তি রাসুলাল্লাহ (ﷺ) এর নিকট এসে যাবতীয় ঘটনা বর্ণনা করলেন। তিনি বললেন, হ্যাঁ, তুমি ঠিকই বলেছ। এই সাহায্য আকাশ-থেকে এসেছে। পরিশেষে সেদিন মুসলিমগণ সত্তর জন কাফিরকে হত্যা এবং সত্তর জনকে বন্দী করলেন।
আবু যুমায়ল বলেন যে, ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) বর্ণনা করেছেন, যখন যুদ্ধ বন্দীদেরকে আটক করা হল, তখন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ঐ সব যুদ্ধবন্দী সম্পর্কে আবু বকর (রাযিঃ) এবং উমর (রাযিঃ) এর পরামর্শ চাইলেন। আবু বকর (রাযিঃ) বললেন, হে আল্লাহর নবী! তারা তো আমাদের চাচাতো ভাই এবং স্বগোত্রীয়। আমি উচিত মনে করি যে, তাদের নিকট থেকে আপনি মুক্তিপণ (فِدْيَة) গ্রহণ করুন। এতে কাফিরদের উপর আমাদের শক্তি বৃদ্ধি পাবে। হতে পারে আল্লাহ তাআলা তাদেরকে ইসলাম গ্রহণের তাওফীক দিবেন।
এরপর রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বললেন, হে ইবনুল খাত্তাব! এ ব্যাপারে তোমার অভিমত কি? উমর (রাযিঃ) বললেন, তখন আমি বললাম, আল্লাহর কসম! ইয়া রাসুলাল্লাহ! আবু বকর যা উচিত মনে করেন আমি তা উচিত মনে করি না। আমি মনে করি যে, আপনি তাদেরকে আমাদের হস্তগত করুন। আমরা তাদের গর্দান উড়িয়ে দেব। আকিল-কে আলী-এর হাতে অর্পণ করুন। তিনি তার শিরশ্ছেদ করবেন। আর (আমার বংশের) অমুককে আমার কাছে অর্পণ করুন, আমি তার শিরশ্ছেদ করবো। কেননা তারা হল কাফিরদের মর্যাদাশালী নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিবর্গ।
তখন আবু বকর (রাযিঃ) যা বললেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) সেটাই পছন্দ করলেন এবং আমি যা বললাম, তা তিনি পছন্দ করেননি। পরের দিন যখন আমি রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর নিকট এলাম, তখন দেখি যে, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এবং আবু বকর (রাযিঃ) উভয়েই বসে কাঁদছেন। আমি বললাম, ইয়া রাসুলাল্লাহ! আমাকে বলুন, আপনি এবং আপনার সাথী কেন কাঁদছেন? যদি আমার মধ্যে কান্নার ভাব জাগে তাহলে আমিও কাঁদবো। আর যদি আমার কান্না না আসে তবে আপনাদের কাঁদার কারণে আমিও কান্নার ভান করবো।
রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বললেন, ফিদয়া গ্রহণের কারণে তোমার সাথীদের উপর সমাগত বিপদের কথা স্মরণ করে আমি কাঁদছি। আমার নিকট তাদের শাস্তি পেশ করা হল- এই গাছ থেকেও নিকটে। গাছটি ছিল নবী (ﷺ) এর নিকটবর্তী। (একটি গাছের দিকে লক্ষ্য করে বললেন, এ গাছের চাইতেও কাছে তোমাদের উপর সমাগত আযাব আমাকে দেখানো হয়েছে।) অতঃপর আল্লাহ তাআলা এ আয়াত অবতীর্ণ করেনঃ
مَا كَانَ لِنَبِيٍّ أَنْ يَكُونَ لَهُ أَسْرَى حَتَّى يُثْخِنَ فِي الأَرْضِ إِلَى قَوْلِهِ فَكُلُوا مِمَّا غَنِمْتُمْ حَلاَلاً طَيِّبًا
″পৃথিবীর বুকে ব্যাপকভাবে শক্রকে পরাভূত না করা পর্যন্ত বন্দী রাখা কোন নবীর জন্য সঙ্গত নয় ......... যুদ্ধে যা তোমরা লাভ করেছ তা বৈধ ও উত্তম বলে তোমরা ভোগ কর।″ (সূরা আনফালঃ ৬৭-৬৯) এর ফলে আল্লাহ তাআলা তাঁদের জন্য মালে গনিমত হালাল করে দেন।
আল মুসনাদুস সহীহ- ইমাম মুসলিম রহঃ (সহীহ মুসলিম)
হাদীস নং: ৪৪৩৬
হাদীসের লিংকঃ https://muslimbangla.com/hadith/11485
والله اعلم بالصواب
উস্তাজুল ইফতা, জামিয়া ইমাম বুখারী, উত্তরা, ঢাকা।
মন্তব্য (০)
কোনো মন্তব্য নেই।
এ সম্পর্কিত আরও জিজ্ঞাসা/প্রশ্ন-উত্তর
৯০৫৮৩
ভিন্ন দেশ থেকে ৩০ রোযা রেখে বাংলাদেশে গেলে রোযা রাখতে হবে? রাখলে ৩১টা হয়ে যায়। করণীয় কি?
২৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
대한민국 경기도 파주시 월롱면 통일로৬২০번길 ৮৯-৫৩ (KR)

উত্তর দিয়েছেনঃ মুফতী শাহাদাত হুসাইন ফরায়েজী
৯০৫১৯
মেসেঞ্জারে বিবাহ করলে কি তা হয়
২৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
Gazirchat

উত্তর দিয়েছেনঃ মুফতী শাহাদাত হুসাইন ফরায়েজী
৮০০৩৪
সাহাবীর নামে মায়ের অসন্তুষ্টির মিথ্যা গল্প!!
৩ ডিসেম্বর, ২০২৪
চট্টগ্রাম

উত্তর দিয়েছেনঃ মুফতি সাইদুজ্জামান কাসেমি
সাম্প্রতিক প্রশ্নোত্তর
মাসায়েল-এর বিষয়াদি
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে
মাসায়েল-এর বিষয়াদি লোড হচ্ছে