আপনার জিজ্ঞাসা/প্রশ্ন-উত্তর

সকল মাসায়েল একত্রে দেখুন

নাম মানুষের ব্যক্তিত্বের দর্পণ

প্রশ্নঃ ৪০৫০৭. আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, আসসালামুয়ালাইকুম, মুসলিম কন্যা সন্তানের নাম "পুতুল" রাখা কি ঠিক হবে??,

১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

ফরিদগঞ্জ

উত্তর

و علَيْــــــــــــــــــــكُم السلام ورحمة الله وبركاته

بسم الله الرحمن الرحيم


নাম মানুষের ব্যক্তিত্বের দর্পণ
নাম শুধু পরিচয়েরই বাহন নয়; বরং ব্যক্তির চিন্তা-চেতনা ও রুচি-অভিরুচিরও আয়না স্বরূপ। সুন্দর নাম মন-মানসিকতার উপর প্রভাব ফেলে এবং মন্দ নামেরও কিছু না কিছু প্রভাব ব্যক্তির উপর থাকে।

তাই ঘরের ফুলবাগানে যখন কোনো শিশু কলি হয়ে আসবে তখন সতর্কতার সাথেই তার নাম নির্বাচন করা উচিত। যেন নামটা হয় ইসলামী, সুন্দর ও ভাবগম্ভীর।

ভালো নাম রাখা পিতা-মাতার সর্বপ্রথম দায়িত্ব। আমরা এভাবেও বলতে পারি যে, পিতা-মাতার উপর সন্তানের সর্বপ্রথম হক হচ্ছে, তার জন্য সুন্দর নাম নির্বাচন করা। আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস রা. ও আয়েশা রা. থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন-

من حق الولد على الوالد أن يحسن اسمه ويحسن أدبه.

অর্থ : সন্তানের সুন্দর নাম রাখা ও তার উত্তম তারবিয়াতের ব্যবস্থা করা বাবার উপর সন্তানের হক। -মুসনাদে বাযযার (আলবাহরুয যাখখার), হাদীস ৮৫৪০

মানসিকতা ও স্বভাবের উপরও নামের একটা প্রভাব থাকে।

أَخْبَرَنِي عَبْدُ الحَمِيدِ بْنُ جُبَيْرِ بْنِ شَيْبَةَ، قَالَ: جَلَسْتُ إِلَى سَعِيدِ بْنِ المُسَيِّبِ، فَحَدّثَنِي: أَنّ جَدّهُ حَزْنًا قَدِمَ عَلَى النّبِيِّ صَلّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلّمَ فَقَالَ: مَا اسْمُكَ؟ قَالَ: اسْمِي حَزْنٌ، قَالَ: بَلْ أَنْتَ سَهْلٌ. قَالَ: مَا أَنَا بِمُغَيِّرٍ اسْمًا سَمّانِيهِ أَبِي قَالَ ابْنُ المُسَيِّبِ: فَمَا زَالَتْ فِينَا الحُزُونَةُ بَعْدُ.

আবদুল হুমাইদ বিন শায়বা বলেন, আমি হযরত সাঈদ ইবনুল মুসায়্যিবের কাছে বসা ছিলাম। তিনি তখন বললেন, আমার দাদা ‘হাযান’ একবার নবীজীর দরবারে উপস্থিত হলেন। নবীজী তাকে জিজ্ঞেস করলেন, তোমার নাম কী? দাদা বললেন, আমার নাম হাযান। (হাযান অর্থ শক্তভূমি) নবীজী বললেন- না, তুমি হচ্ছ ‘সাহল’ (অর্থাৎ তোমার নাম হাযানের পরিবর্তে সাহল রাখো; সাহল অর্থ, নরম জমিন।) দাদা বললেন, আমার বাবা আমার যে নাম রেখেছেন আমি তা পরিবর্তন করব না। সাইদ ইবনুল মুসায়্যিব বলেন, এর ফল এই হল যে, এরপর থেকে আমাদের বংশের লোকদের মেযাজে রুঢ়তা ও কর্কশভাব রয়ে গেল। -সহীহ বুখারী, হাদীস ৬১৯৩

কারো নাম অসুন্দর হলে নাবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তা পরিবর্তন করে সুন্দর নাম রাখতেন। হাদীস শরীফে এ ধরনের অনেক ঘটনা বর্ণিত আছে। উদাহরণ স্বরূপ নিম্নে একটি ঘটনা উল্লেখ করা হল-

মুহাম্মাদ ইবনে আমর ইবনে আতা বলেন, আমি আমার মেয়ের নাম রাখলাম- বাররা (নেককার, ভালো মানুষ)। তখন যয়নব বিনতে আবি সালামা বললেন-

سُمِّيتُ بَرّةَ، فَقَالَ رَسُولُ اللهِ صَلّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلّمَ: لَا تُزَكّوا أَنْفُسَكُمْ، اللهُ أَعْلَمُ بِأَهْلِ الْبِرِّ مِنْكُمْ فَقَالُوا: بِمَ نُسَمِّيهَا؟ قَالَ: سَمّوهَا زَيْنَبَ.

আমার নাম ছিল, বাররা। নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, তোমরা নিজেরা নিজেদের পবিত্রতা ঘোষণা কোরো না। (কারণ, বাররা অর্থ, ভালো, নেককার, পূত-পবিত্র) আল্লাহই জানেন তোমাদের মধ্যে ভালো ও পূত-পবিত্র কারা। জিজ্ঞেস করা হল, তাহলে আমরা তার কী নাম রাখতে পারি? তখন নবীজী বললেন, তার নাম যয়নাব রাখ। (নবীজীর আদেশে তখন বাররা নাম পরিবর্তন করে তার নাম যয়নাব রাখা হল।) -সহীহ মুসলিম, হাদীস ২১৪২

সুন্দর নামের গুরুত্ব

সুন্দর নাম রাখার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হল, হাশরের ময়দানে- সেখানে পূর্বাপর সকল মানুষ একত্রিত হবে এবং ব্যক্তিকে তার নাম ও তার বাবার নামসহ ডাকা হবে।

হযরত আবুদ দারদা রা. বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন-

إِنّكُمْ تُدْعَوْنَ يَوْمَ الْقِيَامَةِ بِأَسْمَائِكُمْ، وَأَسْمَاءِ آبَائِكُمْ، فَأَحْسِنُوا أَسْمَاءَكُمْ.

কিয়ামতের দিন তোমাদেরকে ডাকা হবে তোমাদের ও তোমাদের বাবার নাম নিয়ে (অর্থাৎ এভাবে ডাকা হবে- অমুকের ছেলে অমুক)। তাই তোমরা নিজেদের জন্য সুন্দর নাম রাখ। -সুনানে আবু দাউদ, হাদীস ৪৯৪৮

একজন অপরজনের নাম সম্পর্ক অবগত হওয়া ঈমানী ভালোবাসা এবং মুসলিম ভ্রাতৃত্বেরও দাবি। তাই এমন নাম রাখা উচিত নয়, যা বলতে মানুষ লজ্জাবোধ করে।

ইয়াযীদ ইবনে নাআমা বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন-

إِذَا آخَى الرّجُلُ الرّجُلَ فَلْيَسْأَلْهُ عَنْ اسْمِهِ وَاسْمِ أَبِيهِ وَمِمّنْ هُوَ، فَإِنّهُ أَوْصَلُ لِلْمَوَدّةِ.

কেউ যখন অন্যের সাথে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন গড়ে তুলতে চায় তাহলে সে যেন তার নাম, তার বাবার নাম ও বংশের কথা জিজ্ঞেস করে। এর দ্বারা ভালোবাসার বন্ধন আরো গভীর হয়। -জামে তিরমিযী, হাদীস ২৩৯২

উপরের রেওয়ায়েতসমূহ দ্বারা এটা স্পষ্ট প্রতীয়মান হয় যে, সন্তানের সুন্দর নাম রাখা পিতা-মাতার অবশ্যকর্তব্য। এটা পিতা-মাতার উপর সন্তানের সর্বপ্রথম হক। কখনো কোনো কারণে মন্দ ও অসুন্দর নাম রেখে ফেললে তা পরিবর্তন করে সুন্দর নাম রাখা উচিত। এটাই নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুন্নত।

সুন্দর নামের মাপকাঠি

যেসকল নাম নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অপছন্দ করেছেন উপরে তার কিছু বিবরণ দেয়া হয়েছে। এর পাশাপাশি নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেসকল নাম পছন্দ করতেন এবং সেগুলো রাখতে উৎসাহিত করতেন- সে সম্পর্কেও জানা থাকা দরকার। কেমন নাম রাখা উচিত। কোন্ ধরনের নাম আল্লাহ তাআলা পছন্দ করেন এ ব্যাপারে নিম্নোক্ত হাদীস স্পষ্ট দিকনির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلّمَ: تَسَمّوْا بِأَسْمَاءِ الْأَنْبِيَاءِ، وَأَحَبّ الْأَسْمَاءِ إِلَى اللهِ عَبْدُ اللهِ، وَعَبْدُ الرّحْمَنِ، وَأَصْدَقُهَا حَارِثٌ، وَهَمّامٌ، وَأَقْبَحُهَا حَرْبٌ وَمُرّةُ. رواه أبو داود في سننه، برقم ৪৯৫০

এ হাদীসে চারটি অংশ। প্রথম অংশ-

تَسَمَّوْا بِأَسْمَاءِ الْأَنْبِيَاءِ

(তোমরা নবীগণের নামে নাম রাখ।)

নবীগণ হচ্ছেন সৃষ্টির মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ এবং আল্লাহ তাআলার সর্বাধিক নৈকট্যপ্রাপ্ত। রিসালাতের মহান দায়িত্ব অর্পণ করা হয়েছে তাঁদের উপর। মানুষকে অন্ধকার ছেড়ে সত্যের আলোকিত পথ তারা প্রদর্শন করেন। তাদের প্রতিটি আচরণ ও উচ্চারণ মানব জাতির জন্য অনুপম আদর্শ। এজন্য তাদের নামও হয়ে থাকে সুন্দর ও অনুকরণীয়। আম্বিয়ায়ে কেরামের সংখ্যা অনেক। কিন্তু তাদের সবার নাম ও অবস্থা আমাদের জানা নেই।

পবিত্র কুরআনে ইরশাদ হয়েছে-

وَ رُسُلًا قَدْ قَصَصْنٰهُمْ عَلَیْكَ مِنْ قَبْلُ وَ رُسُلًا لَّمْ نَقْصُصْهُمْ عَلَیْكَ وَ كَلَّمَ اللهُ مُوْسٰی تَكْلِیْمًا.

অনেক রাসূলের বৃত্তান্ত আমি আপনাকে জানিয়েছি। আর অনেক রাসূলের বৃত্তান্ত জানাইনি। আল্লাহ তাআলা মূসার সাথে কথা বলেছেন। -সূরা নিসা (৪) : ১৬৪

সে সকল আম্বিয়ায়ে কেরামের নাম ও বিস্তারিত বিবরণ জানা যায় তাদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বাধিক সম্মানিত হচ্ছেন হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।

যে সকল নবীর নাম পবিত্র কুরআনে উল্লেখ আছে তারা হলেন- আদম, ইদরীস, নূহ, হূদ, সালেহ, শুয়াইব, ইবরাহীম, ইসমাঈল, ইসহাক, ইয়াকুব, মূসা, হারুন, ঈসা, যাকারিয়া, ইয়াহইয়া, ইলিয়াস, আলইয়াসা‘, ইউনুস, সোলাইমান, দাউদ, আইয়ূব, যুলকিফল আলাইহিমুস সালাম।

এগুলো আম্বিয়ায়ে কেরামের ব্যক্তিগত নাম। এ ছাড়াও বিভিন্ন নবীর গুণবাচক নাম ও উপাধি পবিত্র কুরআন-হাদীসে উল্লেখিত হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ হযরত ইবরাহীম আ.-এর উপাধি খলিলুল্লাহ ও খলিলুর রহমান। ইসমাঈল আ.-এর উপাধি যাবিহুল্লাহ। মূসা আ.-এর উপাধি কালীমুল্লাহ। ঈসা আ.-এর উপাধি রুহুল্লাহ ও কালীমুল্লাহ।

তবে সর্বাধিক গুণবাচক নাম ও উপাধি হচ্ছে সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ রাসূল হযরত মুহাম্মাদ মুস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের। নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কয়েকটি উপাধি নি¤েœ উল্লেখ করা হলো-

হযরত যুবাইর ইবনে মুতইম রা. বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি-

إِنّ لِي أَسْمَاءً، أَنَا أَحْمَدُ، وَأَنَا مُحَمّدٌ، وَأَنَا الْمَاحِي الّذِي يَمْحُو اللهُ بِي الْكُفْرَ، وَأَنَا الْحَاشِرُ الّذِي يُحْشَرُ النّاسُ عَلَى قَدَمِي، وَأَنَا الْعَاقِبُ قَالَ مَعْمَرٌ: قُلْتُ لِلزّهْرِيِّ: مَا الْعَاقِبُ؟ قَالَ: الّذِي لَيْسَ بَعْدَهُ نَبِيّ.

আমার অনেক নাম আছে। আমি মুহাম্মাদ, আমি আহমাদ, আমি মাহী-যার মাধ্যমে আল্লাহ মিটিয়ে দেবেন কুফরকে। আমি হাশের, আমার পর সমস্ত মানুষের হাশর হবে। (অর্থাৎ কিয়ামতের দিন সর্বপ্রথম আমি কবর থেকে উঠব। এরপর অন্যান্য লোক উঠবে।) আমি আকীব-শেষে আগমনকারী। তিনি সর্বশেষ নবী। যার পর আর কোনো নবী নেই। -মুসনাদে আহমাদ, হাদীস ১৬৭৭১

হযরত আবু মূসা আশআরী রা.-এর সূত্রে অন্য হাদীসে বর্ণিত আছে-

كَانَ رَسُولُ اللهِ صَلّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلّمَ يُسَمِّي لَنَا نَفْسَهُ أَسْمَاءً، فَقَالَ: أَنَا مُحَمّدٌ، وَأَحْمَدُ، وَالْمُقَفِّي، وَالْحَاشِرُ، وَنَبِيّ التّوْبَةِ، وَنَبِيّ الرّحْمَةِ.

আবু মূসা আশআরী রা. বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে তাঁর নাম বর্ণনা করে বলেছেন- আমি মুহাম্মাদ, আহমাদ, মুক্কাফী (পরবর্তীতে আগমনকারী) হাশের। নাবীয়্যুত তাওবা (তাওবার নবী। যার হাতে অসংখ্য মানুষ তাওবা করেছে এবং অন্যদের জন্য তাঁর তাওবা কবুল হয়েছে) নবীয়্যুর রাহমাহ্ (দয়ার নবী, রহমতের নবী)। -সহীহ মুসলিম, হাদীস ২৩৫৫

উপরোক্ত বর্ণনাদ্বয়ের উল্লেখিত নাম ছাড়াও নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আরো অনেক নামের উল্লেখ কুরআন ও হাদীসে পাওয়া যায়। যেমন বাশীর, নাযীর, শাহীদ, শাফী‘, মুশাফফা‘, মুযযাম্মিল, মুদ্দাসসির, সিরাজুম মুনীর, রাহমাতুল লিল আলামিন। মুসতাফা, মুজতাবা।

হাদীসের দ্বিতীয় অংশ হল-

وَأَحَبّ الْأَسْمَاءِ إِلَى اللهِ عَبْدُ اللهِ، وَعَبْدُ الرّحْمَنِ.

(আল্লাহ তাআলার কাছে সবচেয়ে প্রিয় নাম হচ্ছে আবদুল্লাহ ও আবদুর রহমান।)

অর্থাৎ আল্লাহ তাআলার কাছে সে সকল নাম সর্বাধিক প্রিয়, যেগুলোর মধ্যে বন্দেগী ও দাসত্বের প্রকাশ রয়েছে। অর্থাৎ ‘আব্দ’ শব্দটিকে নামের অংশ বানিয়ে আল্লাহ তাআলার কোনো নামের দিকে সম্বন্ধযুক্ত করা হয়েছে। যেমন, আব্দুল্লাহ, আব্দুর রহমান, আবদুর রহীম, আবদুর রাযযাক, আবদুল খালেক, আবদুস সাত্তার, আবদুর রব ইত্যাদি।

আবদুল্লাহ ও আবদুর রহমানকে বিশেষভাবে উল্লেখ করার কারণ হল, আল্লাহ ও রহমান আল্লাহ তাআলার ঐসকল গুণবাচক নামের অন্তর্ভুক্ত, যেগুলোকে কোনোভাবেই আল্লাহ ভিন্ন অন্যের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা বৈধ নয়।

আল্লাহ তাআলার নিরানব্বইটি নাম রয়েছে। এর যে কোনো একটির শুরুতে ‘আব্দ’ শব্দটি যোগ করে নাম রাখা যেতে পারে।

والله اعلم بالصواب

উত্তর দিয়েছেনঃ মুফতি সাইদুজ্জামান কাসেমি
উস্তাজুল ইফতা, জামিয়া ইমাম বুখারী, উত্তরা, ঢাকা।

মন্তব্য ()

কোনো মন্তব্য নেই।

এ সম্পর্কিত আরও জিজ্ঞাসা/প্রশ্ন-উত্তর

৩০২৪৯

আল্লাহর নামে মানুষের নামকরণ করার হুকুম


১৮ মার্চ, ২০২৩

রংপুর

question and answer icon

উত্তর দিয়েছেনঃ মুফতি সাইদুজ্জামান কাসেমি

Logoমুসলিম বাংলা
play storeapp store
TopOfStack Software © 2025 All rights reserved. Privacy Policy