আপনার জিজ্ঞাসা/প্রশ্ন-উত্তর

সকল মাসায়েল একত্রে দেখুন

অসুস্থ ও অক্ষম ব্যক্তির শরীরের অবাঞ্ছিত লোম দূর করার পদ্ধতি

প্রশ্নঃ ২৬৯৭৩. আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, মুহতারাম! আমরা জানি যে নারী পুরুষ উভয়ের জন্য বোগলও নাভির নিচের পশম পরিস্কার করা জরুরী একটি বিষয়, এখন আমার জানার বিষয় হলো যদি যে কোন কারন যেমন বার্ধক্য জনিত অপারগতা বা অন্য কোন কারনে এগুলো নিজে নিজে পরিস্কার করা সম্ভব নাহয় আর এভাবে দীর্ঘদিন চলেযায় তাহলে করনীয় কি? বিস্তারিত জানালে উপকৃত হবো।,

৯ জানুয়ারী, ২০২৩

চাঁদপুর

উত্তর

و علَيْــــــــــــــــــــكُم السلام ورحمة الله وبركاته

بسم الله الرحمن الرحيم

প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে অসুস্থ ব্যক্তি যদি পুরুষ হয় এবং তার স্ত্রী না থাকে, কিংবা থাকলেও তিনিও কাটতে অক্ষম হয় তাহলে তার ছেলে, বাবা, ভাই বা অন্য কোনো পুরুষ হাতে মোটা গ্লাভস বা মোটা হাত মোজা পরে যথাসম্ভব লজ্জা স্থানের দিকে নজর এড়িয়ে পরিস্কার করে দিতে পারবে।

এমনিভাবে রোগী যদি নারী হয় এবং তার স্বামী না থাকে তাহলে মা, মেয়ে, বোন বা অন্য কোনো নারী তা পরিস্কার করে দিতে পারবে। তবে বিপরিত লিঙ্গের কারো জন্য এই কাজ করা তো দূরে থাকুক সেখানে স্পর্শ করাও জায়েজ হবে না।

اگر والد صاحب اس قدر بیمار ہوں کہ بیماری کی وجہ سے اپنے زیر ناف بال بھی خود سے صاف نہ کرسکتے ہوں اور بیوی بھی زندہ نہ ہو اور بالوں کے بڑے ہونے کی وجہ سے اذیت ہو تو مجبوراً بھائی یا بیٹا ہاتھوں پر دستانے (میڈیکل گلوز وغیرہ ) چڑھاکر (جس سے اعضاء کی جسامت حتی الامکان محسوس نہ ہو) شرم گاہ پر نظر ڈالے بغیر کسی کریم وغیرہ سے ان کے زیر ناف بال صاف کرسکتے ہیں، شرم گاہ کی طرف دیکھنے کی اجازت پھر بھی نہیں ہوگی۔

یہی حکم بیٹی کے لیے والدہ کے زیرِ ناف بالوں کی صفائی کے سلسلے میں ہوگا کہ اگر شوہر زندہ نہیں ہے، اور عورت کسی طرح بھی کریم وغیرہ سے بال صاف نہیں کرسکتی تو بیٹی والدہ کے بال مذکورہ طریقے سے صاف کرسکتی ہے۔

البتہ مخالف جنس ہونے کی صورت میں بیٹے یا بیٹی کے لیے والدہ یا والد کے زیرِ ناف حصے کو چھونا بھی جائز نہیں ہے۔ فقط واللہ اعلم

فتوی نمبر : 144010201004
دارالافتاء : جامعہ علوم اسلامیہ علامہ محمد یوسف بنوری ٹاؤن

والله اعلم بالصواب

উত্তর দিয়েছেনঃ মুফতি সাইদুজ্জামান কাসেমি
শিক্ষক, জামিয়া ইসলামিয়া ইবরাহিমিয়া দারুল উলুম মেরাজনগর, কদমতলী, ঢাকা।

প্রসঙ্গসমূহ: