আপনার জিজ্ঞাসা/প্রশ্ন-উত্তর

সকল মাসায়েল একত্রে দেখুন

প্রশ্নঃ ১৮১৪. আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, আমার আম্মা দীর্ঘদিন ধরে মানসিক এবং হৃদরোগে আক্রান্ত। এ কারণে তিনি অত্যন্তদুর্বল হয়ে পড়েছেন। ডাক্তার নিয়মিত ঔষধ খেতে বলেছেন। কোনো সময় ঔষধ না খেলে অসুস্থতা অনেক বেড়ে যায়। তাই আম্মা রমযান মাসে রোযা রাখতে পারেন না। গত রমযান মাসে কয়েকটি রোযা রাখার পর অসুস্থতা ও দুর্বলতা অনেক বেড়ে গিয়েছিল। তাই পরে আর রোযা রাখতে পারেননি। জানার বিষয় হল, এ অবস্থায় আমার আম্মার জন্য রমযান মাসে রোযা না রেখে ফিদয়া দেওয়া জায়েয হবে কি? দয়া করে জানালে উপকৃত হব। ,

২৮ অক্টোবর, ২০২০

উত্তর

و علَيْــــــــــــــــــــكُم السلام ورحمة الله وبركاته

بسم الله الرحمن الرحيم


হাঁ, এ অবস্থায় আপনার আম্মার জন্য রমযান মাসে রোযা না রেখে ফিদয়া দেওয়া জায়েয হবে। তবে পরবর্তীতে কখনো রোযা রাখার মতো সুস্থতা ফিরে পেলে এ রোযাগুলোর কাযা করে নিতে হবে। সেক্ষেত্রে পূর্বের ফিদয়া যথেষ্ট হবে না। কারণ ফিদয়ার হুকুম ঐ ব্যক্তির জন্য প্রযোজ্য, যে পরবর্তীতে কাযা আদায়ে সক্ষম নয়।


والله اعلم بالصواب

উত্তর দিয়েছেনঃ মাসিক আলকাউসার

প্রসঙ্গসমূহ:

মন্তব্য ()

কোনো মন্তব্য নেই।

এ সম্পর্কিত আরও জিজ্ঞাসা/প্রশ্ন-উত্তর

৯০৪৯৬

যেসকল কারণে রোযা না রাখা বা ভেঙ্গে ফেলা জায়েজ


২৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

সুনামগঞ্জ, Chittagong, Bangladesh

question and answer icon

উত্তর দিয়েছেনঃ মুফতী শাহাদাত হুসাইন ফরায়েজী

৩২৪৩৪

এমনিতে বীর্যপাত হলে রোজা ও নামাযের বিধান


৬ এপ্রিল, ২০২৩

ঢাকা

question and answer icon

উত্তর দিয়েছেনঃ শাইখ উমায়ের কোব্বাদী

৯২৮৫৬

গর্ভবতী বা দুগ্ধদানকারিনী মা-বোনদের রোযা না রাখার ব্যাপারে ইসলাম কি বলে?


৪ মার্চ, ২০২৫

কুষ্টিয়া

question and answer icon

উত্তর দিয়েছেনঃ মুফতী আরিফুর রহমান

৩৬৮৯৫

আশুরার রোজা


২৯ জুলাই, ২০২৩

West Bengal ৭৪৩৩৯৯

question and answer icon

উত্তর দিয়েছেনঃ মুফতি মোহাম্মদ আমীর হোসাইন

Logoমুসলিম বাংলা
play storeapp store
TopOfStack Software © 2025 All rights reserved. Privacy Policy