আপনার জিজ্ঞাসা/প্রশ্ন-উত্তর

সকল মাসায়েল একত্রে দেখুন

#২৮৫০
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,

আমাদের এলাকার মসজিদে ঈদের প্রথম জামাত সাড়ে সাতটায় শুরু হয়েছে। আর মাঠে শুরু হয়েছে আটটায়। যারা ঈদগাহে নামায পড়েছেন তারা প্রায় সকলেই মাঠের জামাত শেষে কুরবানী করেছেন। কিন্তু দু চার জনের কুরবানী এলাকার মসজিদের জামাতের পর তাদের ছেলে ও আত্মীয়দের পরামর্শে মাঠের জামাত শেষ হওয়ার আগেই জবাই করা হয়েছে। এখন অনেকেই বলছে, যেহেতু কুরবানীদাতাদের নামাযের আগে জবাই হয়েছে তাই তাদের কুরবানী আদায় হয়নি। এভাবে কিছু শরীকানা কুরবানী ঈদগাহে নামায আদায়কারী শরীকের নামায শেষ হওয়ার আগেই মসজিদের জামাতের পর জবাই করা হয়েছে।

question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মাসিক আলকাউসার
২৮ অক্টোবর, ২০২০
#২৯৪৩
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,

আমাদের এলাকায় একটি মাযার আছে। সেখানে কিছু সাধক আছেন যারা মাঝে মধ্যে বড় উদ্ভট কথাবার্তা বলে থাকেন। হক্কানী লোকদের ব্যাপারেও উদ্ভট মন্তব্য করে থাকেন। একদিন বললেন, মেরাজে গিয়ে নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে নব্বই হাজার কালাম লাভ করেন। এর মধ্যে ত্রিশ হাজার কালাম জাহেরী আর বাকী ষাট হাজার বাতেনী। এসব কিছু রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম গোপনে একমাত্র আলী রা.কে বলে গেছেন। তাঁর নিকট থেকে ক্রমান্বয়ে সূফী, ফকীর ও দরবেশদের নিকট ষাট হাজার কালাম রয়েছে। যেগুলো সম্পর্কে ওলামায়ে কেরাম অজ্ঞ। ফলে তারা ফকীর-দরবেশদের কিছু বিষয়াদি নিয়ে আপত্তি করেন। এ কথাগুলো সঠিক? বাস্তবেই কি ষাট হাজার কালাম বাতেনী আছে?

question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মাসিক আলকাউসার
২৮ অক্টোবর, ২০২০