اللَّهُمَّ إِنَّكَ خَلَقْتَ نَفْسِي وَأَنْتَ تَوَفَّاهَا، لَكَ مَمَاتُهَا وَمَحْياهَا، إِنْ أَحْيَيْتَهَا فَاحْفَظْهَا، وَإِنْ أَمَتَّهَا فَاغْفِرْ لَهَا. اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ العَافِيَةَ
উচ্চারণঃ আল্লা-হুম্মা ইন্নাকা খালাক্তা নাফসী ওয়া আন্তা তাওয়াফ্ফাহা। লাকা মামা-তুহা ওয়া মাহ্ইয়া-হা। ইন্ আহ্ইয়াইতাহা ফাহ্ফায্হা ওয়াইন আমাত্তাহা ফাগফির লাহা। আল্লা-হুম্মা ইন্নী আস্আলুকাল ‘আ-ফিয়াতা
অর্থঃ হে আল্লাহ! নিশ্চয় আপনি আমার আত্মাকে সৃষ্টি করেছেন এবং আপনি তার মৃত্যু ঘটাবেন। তার মৃত্যু ও তার জীবন আপনার মালিকানায়। যদি তাকে বাঁচিয়ে রাখেন তাহলে আপনি তার হেফাযত করুন, আর যদি তার মৃত্যু ঘটান তবে তাকে মাফ করে দিন। হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে নিরাপত্তা চাই।
اَلْحَمْدُ لِلَّهِ الَّذِيْ أَطْعَمَنَا وَسَقَانَا، وَكَفَانَا، وَآوَانَا، فَكَمْ مِمَّنْ لاَ كَافِيَ لَهُ وَلاَ مُؤْوِيَ
উচ্চারণঃ আলহামদু লিল্লা-হিল্লাযী আত‘আমানা, ওয়া সাক্বা-না, ওয়া কাফা-না, ওয়া আ-ওয়ানা, ফাকাম্ মিম্মান লা কা-ফিয়া লাহু, ওয়ালা মু’উইয়া
অর্থঃ সকল প্রশংসা আল্লাহ্র জন্য, যিনি আমাদেরকে আহার করিয়েছেন, পান করিয়েছেন, আমাদের প্রয়োজন পূর্ণ করেছেন এবং আমাদেরকে আশ্রয় দিয়েছেন। কেননা, এমন বহু লোক আছে যাদের প্রয়োজনপূর্ণকারী কেউ নেই এবং যাদের আশ্রয়দানকারীও কেউ নেই।
اللَّهُمَّ عَالِمَ الغَيْبِ وَالشَّهَادَةِ فَاطِرَ السَّمَوَاتِ وَالْأَرْضِ، رَبَّ كُلِّ شَيْءٍ وَمَلِيكَهُ، أَشْهَدُ أَنْ لاَ إِلَهَ إِلاَّ أَنْتَ، أَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ نَفْسِي، وَمِنْ شَرِّ الشَّيْطانِ وَشِرْكِهِ، وَأَنْ أَقْتَرِفَ عَلَى نَفْسِي سُوءاً، أَوْ أَجُرَّهُ إِلَى مُسْلِمٍ
উচ্চারণঃ আল্লা-হুম্মা ‘আ-লিমাল গাইবি ওয়াশ শাহা-দাতি, ফা-ত্বিরাস সামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদ্বি, রাব্বা কুল্লি শাই’ইন ওয়া মালীকাহু, আশহাদু আল্লা ইলা-হা ইল্লা আনতা, আ‘উযু বিকা মিন শাররি নাফসী, ওয়ামিন শাররিশ শাইত্বা-নী ওয়াশিরকিহী, ওয়া আন আক্বতারিফা ‘আলা নাফসী সূ’আন আউ আজুররাহু ইলা মুসলিম
অর্থঃ হে আল্লাহ! হে গায়েব ও উপস্থিতের জ্ঞানী, হে আসমানসমূহ ও যমীনের স্রষ্টা, হে সব কিছুর রব্ব ও মালিক! আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আপনি ছাড়া আর কোনো হক্ব ইলাহ নেই। আমি আপনার কাছে আশ্রয় চাই আমার আত্মার অনিষ্ট থেকে, শয়তানের অনিষ্টতা থেকে ও তার শির্ক বা তার ফাঁদ থেকে, আমার নিজের উপর কোনো অনিষ্ট করা, অথবা কোনো মুসলিমের দিকে তা টেনে নেওয়া থেকে।
أَلَمْ نَشْرَحْ لَكَ صَدْرَكَ (1) وَوَضَعْنَا عَنْكَ وِزْرَكَ (2) الَّذِي أَنْقَضَ ظَهْرَكَ (3) وَرَفَعْنَا لَكَ ذِكْرَكَ (4) فَإِنَّ مَعَ الْعُسْرِ يُسْرًا (5) إِنَّ مَعَ الْعُسْرِ يُسْرًا (6) فَإِذَا فَرَغْتَ فَانْصَبْ (7) وَإِلَى رَبِّكَ فَارْغَبْ (8)
উচ্চারণঃ ১) আলাম নাশরাহলাকা সাদরাক। ২) ওয়া ওয়াদা‘না-‘আনকা বিঝরাক ৩) আল্লাযীআনকাদা জাহরাক। ৪) ওয়া রাফা‘না-লাকা যিকরাক। ৫) ফাইন্না মা‘আল ‘উছরি ইউছরা-। ৬) ইন্না মা‘আল ‘উছরি ইউছরা-। ৭) ফাইযা-ফারাগতা ফানসাব। ৮) ওয়া ইলা- রাব্বিকা ফারগাব।
অর্থঃ ১) আমি কি আপনার বক্ষ উম্মুক্ত করে দেইনি? ২) আমি লাঘব করেছি আপনার বোঝা, ৩) যা ছিল আপনার জন্যে অতিশয় দুঃসহ। ৪) আমি আপনার আলোচনাকে সমুচ্চ করেছি। ৫) নিশ্চয় কষ্টের সাথে স্বস্তি রয়েছে। ৬) নিশ্চয় কষ্টের সাথে স্বস্তি রয়েছে। ৭) অতএব, যখন অবসর পান পরিশ্রম করুন। ৮) এবং আপনার পালনকর্তার প্রতি মনোনিবেশ করুন।
اَللّٰهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنْ عِلْمٍ لاَ يَنْفَعُ وَمِنْ دُعَاءٍ لاَ يُسْمَعُ وَ مِنْ قَلْبٍ لاَ يَخْشَعُ وَمِنْ نَفْسٍ لاَ تَشْبَعُ "
উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিন ইলমিন লা-ইয়ান ফা’, ওয়ামিন দো‘আ ইন লা-ইয়ুস মা’, ওয়ামিন ক্বলবিন লা-ইয়াখশা’, ওয়ামিন নফসীন লা-তাশবা’,
অর্থঃ হে আল্লাহ্! আমি সেই জ্ঞান থেকে তোমার নিকট আশ্রয় চাই যা কোন উপকারে আসে না, এমন দুআ থেকে যা শোনা হয় না, সেই অন্তর থেকে যা ভীত হয় না এবং সেই দেহ থেকে যা তৃপ্ত হয় না
رَبَّنَا هَبْ لَنَا مِنْ أَزْوَاجِنَا وَذُرِّيَّاتِنَا قُرَّةَ أَعْيُنٍ وَّاجْعَلْنَا لِلْمُتَّقِينَ إِمَاماً
উচ্চারণঃ রাব্বানা-হাবলানা-মিন আঝওয়া-জিনা-ওয়া যুররিইইয়া-তিনা কুররাতা আ‘ইউনিওঁ ওয়াজ‘আলনা-লিলমুত্তাকীনা ইমা-মা-
অর্থঃ হে আমাদের রব! তুমি আমাদেরকে এমন স্ত্রী-সন্তান দান কর যাদের দর্শনে আমাদের চক্ষুশীতল হয়ে যাবে। তুমি আমাদেরকে পরহেযগার লোকদের ইমাম (অভিভাবক) বানিয়ে দাও।
রোগ মুক্তির ৬ টি আয়াতঃ পবিত্র কুরআনে কারীমের ৬ টি আয়াত "আয়াতে শেফা বা রোগ মুক্তির আয়াত" নামে পরিচিত। এগুলো পড়ার পূর্বে সুরা ফাতিহা পড়ে নেয়া উত্তম। আয়াতগুলো হচ্ছে : ১. সুরা তাওবার ১৪ নং আয়াত, – وَيَشْفِ صُدُوْرَ قَوْمٍ مُّؤْمِنِينَ উচ্চারণ- ওয়া ইয়াশফি ছুদু-রা ক্বাওমিম মু’মিনি-ন। অর্থ : এবং আল্লাহ মু’মিনদের (মুসলমানদের) অন্তরসমূহ শান্ত করে দেন। ২. সুরা ইউনূসের ৫৭ নং আয়াত, – وَشِفَاۤءࣱ لِّمَا فِی ٱلصُّدُورِ وَهُدࣰى وَّرَحۡمَةࣱ لِّلۡمُؤۡمِنِینَ উচ্চারণ : ওয়া শিফাউ’ল লিমা- ফিচ্ছুদু-রি ওয়া হুদাও ওয়া রাহমাতুল লিল মু’মিনি-ন। অর্থ : এবং অন্তরের রোগের নিরাময়, হেদায়েত ও রহমত মুসলমানদের জন্য। ৩. ছুরা নাহলের ৬৯ নং আয়াত, – یَخۡرُجُ مِنۢ بُطُونِهَا شَرَابࣱ مُّخۡتَلِفٌ أَلۡوَانُهُ فِیهِ شِفَاۤءࣱ لِّلنَّاسِ উচ্চারণ : ইয়াখরুঝু মিমবুতু-নিহা- শারা-বুম মুখতালিফুন, আলওয়ানুহু- ফি-হি শিফা-উ লিন্না-সি। অর্থ : তার পেট থেকে বিভিন্ন রঙে পানীয় নির্গত হয়। তাতে মানুষের জন্যে রয়েছে রোগের প্রতিকার। ৪. সুরা বনী ইস্রাঈলের ৮২ নং আয়াত, – وَنُنَزِّلُ مِنَ ٱلۡقُرۡءَانِ مَا هُوَ شِفَاۤءࣱ وَّرَحۡمَةࣱ لِّلۡمُؤۡمِنِینَ উচ্চারণ : ওয়া নুনাজ্জিলু মিনাল ক্বুরআ’নি মা হুয়া শিফাউও ওয়া রাহমাতুল লিলমু’মিনি-ন। অর্থ : আমি কোরআনে এমন বিষয় নাযিল করি যা রোগের সুচিকিৎসা এবং মুমিনের জন্য রহমত। ৫. সুরা আশ্-শোয়ারার ৮০ নং আয়াত, – وَإِذَا مَرِضْتُ فَهُوَ يَشْفِينِ উচ্চারণ : ওয়া ইজা মারিদতু ফা হুয়া ইয়াশফি-নি। অর্থ : এবং (যখন আমি রোগাক্রান্ত হই, তখন তিনিই আরোগ্য দান করেন) ৬. সুরা হা-মীম এর ৪৪ নং আয়াত – قُلْ هُوَ لِلَّذِينَ آمَنُوا هُدًى وَّشِفَاءٌ উচ্চারণ: কুল হুওয়া লিল্লাযীনা আ-মানূ হুদাওঁ ওয়া শিফাউন। অর্থ : (বলুন, এটা বিশ্বাসীদের জন্য হেদায়েত ও রোগের প্রতিকার)
উচ্চারণঃ null
اَللّٰهُمَّ بِعِلْمِكَ الْغَيْبَ وَقُدْرَتِكَ عَلَى الْخَلْقِ أَحْيِنِيْ مَا عَلِمْتَ الْحَيَاةَ خَيْرًا لِّيْ وَتَوَفَّنِيْ إِذَا عَلِمْتَ الْوَفَاةَ خَيْرًا لِّيْ. اَللّٰهُمَّ وَأَسْأَلُكَ خَشْيَتَكَ فِي الْغَيْبِ وَالشَّهَادَةِ وَأَسْأَلُكَ كَلِمَةَ الْحَقِّ فِي الرِّضَا وَالْغَضَبِ وَأَسْأَلُكَ الْقَصْدَ فِي الْفَقْرِ وَالْغِنٰى وَأَسْأَلُكَ نَعِيْمًا لَا يَنْفَدُ وَأَسْأَلُكَ قُرَّةَ عَيْنٍ لَا تَنْقَطِعُ وَأَسْأَلُكَ الرِّضَا بَعْدَ الْقَضَاءِ وَأَسْأَلُكَ بَرْدَ الْعَيْشِ بَعْدَ الْمَوْتِ وَأَسْأَلُكَ لَذَّةَ النَّظَرِ إِلٰى وَجْهِكَ وَالشَّوْقَ إِلٰى لِقَائِكَ فِيْ غَيْرِ ضَرَّاءَ مُضِرَّةٍ وَلَا فِتْنَةٍ مُضِلَّةٍ اَللّٰهُمَّ زَيِّنَّا بِزِيْنَةِ الْإِيْمَانِ وَاجْعَلْنَا هُدَاةً مُّهْتَدِيْنَ.
উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা বি ইলমিকাল গইবা ও কুদরতিকা আলাল খলকি, আহয়িনী মা আলিমতাল হায়াতা, খাইরান লি, ওয়া তাওয়াফ ফানি ইজা আলিম তাল অফাতা খয়রান লি, আল্লাহুম্মা ওয়া আস আলুকা খসয়াতাকা ফিল গাইবি ওয়াশ শাহাদাতি, ওয়া আস আলুকা কালিমাতাল হাক্কি ফির রেজা ওয়াল গাজাবি। ওয়া আস আলুকাল কাসদা ফিল ফাকরি ওয়াল গেনা। ওয়া আস আলুকা নাঈমান লা-য়ানফাদু। ওয়া আস আলুকা কুররতা আইনিন লা-তানক্বতিউু। ওয়া আসআলুকার রিজা বা'দাল ক্বজা। ওয়া আসআলুকা বারদাল আইশি বা'দাল মাউতি। ওয়া আসআলুকা লাযযাতান নাজরি ইলা ওয়াজহিকা, ওয়াশ শাওকা ইলা লিক্বাইকা ফী গইরি দাররা-আ মুদিররাতিন ওয়ালা ফিতনাতিন মুজিল্লাতিন। আল্লাহুম্মা যায়্যিন না বিযীনাতিল ঈমানি ওয়াজ আলনা হুদাতাম মুহতাদীনা।
অর্থঃ হে আল্লাহ, দৃষ্টির অন্তরালবর্তী ও দৃষ্টিগ্রাহ্য সকল বিষয়ে যেন তোমাকে ভয় করতে পারি হে আল্লাহ, যদি জীবন আমার জন্য কল্যাণকর হয়, তাহলে আমাকে জীবিত রাখ, আর যদি মৃত্যু আমার জন্য কল্যাণকর হয় তাহলে আমাকে মৃত্যু দান কর। সেই তাওফিক প্রার্থনা করি। আমি তোমার নিকট প্রার্থনা করি সত্য কথা বলার তাওফিক, খুশি ও ক্রোধ উভয় অবস্থাতেই। আমি তোমার নিকট প্রার্থনা করি মিতব্যয়িতার, সচ্ছল-অসচ্ছল উভয়াবস্থায়। প্রার্থনা করি এমন নেয়ামত যা শেষ হবার নয়। প্রার্থনা করি যা চক্ষু জুড়াবে অনিঃশেষভাবে। আমি তোমার নিকট চাই তকদিরের প্রতি সন্তুষ্টি। আমি তোমার নিকট চাই মৃত্যুর পর সুখময় জীবন। আমি তোমার নিকট কামনা করি তোমাকে দেখার তৃপ্তি, আমি কামনা করি তোমার সহিত সাক্ষাৎ লাভের আগ্রহ-ব্যাকুলতা যা লাভ করলে আমাকে স্পর্শ করবে না কোন অনিষ্ট, আর আমাকে সম্মুখীন হতে হবে না এমন কোন ফেৎনার যা আমাকে পথভ্রষ্ট করতে পারে। হে আল্লাহ, তুমি আমাদেরকে ঈমানের অলংকার দ্বারা বিভূষিত কর আর আমাদেরকে বানাও পথ প্রদর্শক ও হেদায়েতের পথিক।
اللَّهُمَّ اغْفِرْ لَهُ وَارْحَمْهُ، وَعَافِهِ، وَاعْفُ عَنْهُ، وَأَكْرِمْ نُزُلَهُ، وَوَسِّعْ مُدْخَلَهُ، وَاغْسِلْهُ بِالْمَاءِ وَالثَّلْجِ وَالْبَرَدِ، وَنَقِّهِ مِنَ الْخَطَايَا كَمَا نَقَّيْتَ الثَّوْبَ الأَبْيَضَ مِنَ الدَّنَسِ، وَأَبْدِلْهُ دَاراً خَيْراً مِنْ دَارِهِ، وَأَهْلاً خَيْراً مِنْ أَهْلِهِ، وَزَوْجَاً خَيْراً مِنْ زَوْجِهِ، وَأَدْخِلْهُ الْجَنَّةَ، وَأَعِذْهُ مِنْ عَذَابِ القَبْرِ [وَعَذَابِ النَّارِ]
উচ্চারণঃ আল্লা-হুম্মাগফির লাহু, ওয়ারহামহু, ওয়া ‘আ-ফিহি, ওয়া‘ফু ‘আনহু, ওয়া আকরিম নুযুলাহু, ওয়াওয়াসসি‘ মুদখালাহু, ওয়াগসিলহু বিলমা-য়ি ওয়াস্সালজি ওয়ালবারাদি, ওয়ানাক্বক্বিহি মিনাল খাতা-ইয়া কামা নাক্কাইতাস সাওবাল আবইয়াদা মিনাদদানাসি, ওয়া আবদিলহু দা-রান খাইরাম মিন দা-রিহি, ওয়া আহলান খাইরাম মিন আহলিহি, ওয়া যাওজান খাইরাম মিন যাওজিহি, ওয়া আদখিলহুল জান্নাতা, ওয়া আ‘য়িযহু মিন ‘আযা-বিল ক্বাবরি [ওয়া ‘আযাবিন্না-র])
অর্থঃ হে আল্লাহ! আপনি তাকে ক্ষমা করুন, তাকে দয়া করুন, তাকে পূর্ণ নিরাপত্তায় রাখুন, তাকে মাফ করে দিন, তার মেহমানদারীকে মর্যাদাপূর্ণ করুন, তার প্রবেশস্থান কবরকে প্রশস্ত করে দিন। আর আপনি তাকে ধৌত করুন পানি, বরফ ও শিলা দিয়ে, আপনি তাকে গুনাহ থেকে এমনভাবে পরিষ্কার করুন যেমন সাদা কাপড়কে ময়লা থেকে পরিষ্কার করেছেন। আর তাকে তার ঘরের পরিবর্তে উত্তম ঘর, তার পরিবারের বদলে উত্তম পরিবার ও তার জোড়ের (স্ত্রী/স্বামীর) চেয়ে উত্তম জোড় প্রদান করুন। আর আপনি তাকে জান্নাতে প্রবেশ করান এবং তাকে কবরের আযাব [ও জাহান্নামের আযাব] থেকে রক্ষা করুন”
اَللهُ اَكْبَرْ الرد: اَللهُ اَكْبَرْ (৪ বার ) اَشْهَدُ اَنْ لَا اِلَهَ اِلَّا الله الرد: اَشْهَدُ اَنْ لَا اِلَهَ اِلَّا الله ( ২ বার ) اَشْهَدُ اَنَّ مُحَمَّدًا رَّسُوْلُ اللهِ الرد: اَشْهَدُ اَنَّ مُحَمَّدًا رَّسُوْلُ اللهِ ( ২ বার ) حَيَّ عَلَي الصَّلوةِ الرد: لَا حَوْلَ وَ لَا قُوَّةَ اِلَّا بِاللهِ (২ বার) حَيَّ عَلَي الفَلَاحِ الرد: لَا حَوْلَ وَ لَا قُوَّةَ اِلَّا بِاللهِ (২ বার ) (শুধুমাত্র ঈকামাতের সময়) قَدْ قَامَتِ الصَّلاَةُ الرد: أَقَامَهَا اللهُ وَأَدَامَهَا (২ বার) اَللهُ اَكْبَرْ الرد: اَللهُ اَكْبَرْ (২ বার ) لَا اِلَهَ اِلَّا الله الرد: لَا اِلَهَ اِلَّا الله (১ বার )
উচ্চারণঃ আল্লা-হু আকবর উত্তরঃ আল্লা-হু আকবর (৪ বার) আশহাদু-আল্ লা- ইলাহা ইল্লাল্লাহ উত্তরঃ আশহাদু-আল্ লা- ইলাহা ইল্লাল্লাহ (২ বার) আশহাদু-আন্না মুহাম্মাদার রাসুলুল্লাহ উত্তরঃ আশহাদু-আন্না মুহাম্মাদার রাসুলুল্লাহ (২ বার) হাইয়া আলাস সালা উত্তরঃ লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লাবিল্লাহ্ (২ বার) হাইয়া আলাল ফালা উত্তরঃ লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লাবিল্লাহ্ (২ বার) (শুধুমাত্র ঈকামাতের জন্য) কাদ কামাতিস সালাহ্ উত্তরঃ আকামাহাল্লাহু ওয়া আদমাহা। (২ বার) আল্লা-হু আকবর উত্তরঃ আল্লা-হু আকবর (২ বার) লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ উত্তরঃ লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ (১ বার)
অর্থঃ আল্লাহ সর্বশক্তিমান উত্তরঃ আল্লাহ সর্বশক্তিমান (৪ বার) আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ্ ছাড়া অন্য কোন মাবুদ নেই উত্তরঃ আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ্ ছাড়া অন্য কোন মাবুদ নেই (২ বার) আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মুহাম্মদ (স) আল্লাহর প্রেরিত দূত উত্তরঃ আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মুহাম্মদ (স) আল্লাহর প্রেরিত দূত (২ বার) নামাজের জন্য এসো উত্তরঃ আল্লাহর আশ্রয় ও শক্তি ছাড়া আর কারো কোন ক্ষমতা নাই (২ বার) সাফল্যের জন্য এসো উত্তরঃ আল্লাহর আশ্রয় ও শক্তি ছাড়া আর কারো কোন ক্ষমতা নাই (২বার) (শুধুমাত্র ঈকামাতের জন্য) নামায দাঁড়িয়ে যাচ্ছে উত্তরঃ আল্লাহ নামাযকে কায়েম করার তাওফিক দিন ও সর্বদা জারি রাখেন। (২ বার) আল্লাহ্ মহান উত্তরঃ আল্লাহ্ মহান (২ বার) আল্লাহ্ ছাড়া অন্য কোন উপাস্য নেই উত্তরঃ আল্লাহ্ ছাড়া অন্য কোন উপাস্য নেই (১ বার)
سُبْحانَكَ اللَّهُمَّ وَبِحَمْدِكَ، أَشْهَدُ أَنْ لاَ إِلَهَ إِلاَّ أَنْتَ، أَسْتَغْفِرُكَ وَأَتوبُ إِلَيْكَ
উচ্চারণঃ সুবহানাকা আল্লা-হুম্মা ওয়া বিহামদিকা আশহাদু আল লা-ইলাহা ইল্লা আন্তা আস্তাগফিরুকা ওয়াআতূবু ইলাইকা
অর্থঃ হে আল্লাহ! আপনার প্রশংসাসহ পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছি। আমি সাক্ষ্য দেই যে, আপনি ছাড়া কোনো হক্ব ইলাহ নেই, আমি আপনার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি এবং আপনার নিকট তওবা করছি
أَعُوذُ بِاللهِ الْعَظِيمِ وَبِوَجْهِهِ الْكَرِيمِ وَسُلْطَانِهِ الْقَدِيمِ مِنَ الشَّيْطَانِ الرَّجِيمِ
উচ্চারণঃ আ‘ঊযু বিল্লা-হিল ‘আযীম, ওয়া বিওয়াজহিহিল কারীম, ওয়াসুলতা-নিহিল ক্বদীম, মিনাশ শাইত্বা-নির রাজীম
অর্থঃ আমি মহান আল্লাহর নিকট তাঁর করুণাসিক্ত জাত ও চির পরাক্রমাশালী শক্তির মাধ্যমে-অনিষ্টকারী শয়তান হতে আত্মরক্ষার জন্য সাহায্য প্রার্থনা করছি
দু'আর বিষয়
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে