হযরত আবূ মূসা রাযি.-এর মূল নাম আব্দুল্লাহ ইবন কায়স। তবে তিনি আবূ মূসা উপনামেই বিখ্যাত। তিনি ইয়ামানের আশ‘আর গোত্রের লোক। তাঁর মা যাবইয়া বিনত ওয়াহ্হাবও একজন সাহাবিয়া ছিলেন এবং তিনি মদীনা মুনাউওয়ারায় ইন্তিকাল করেন। হযরত আবূ মূসা রাযি. হিজরতের আগেই মক্কা মুকাররামায় এসে ইসলাম গ্রহণ করেন। তারপর নিজ দেশে চলে যান। ৭ম হিজরীতে মদীনা মুনাউওয়ারায় হিজরত করেন। তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের অত্যন্ত প্রিয়পাত্র ছিলেন। তিনি তাঁকে ইয়ামানের যাবীদ, আদন প্রভৃতি অঞ্চলের গভর্নর নিযুক্ত করেছিলেন। নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ওফাতের পর তিনি মদীনা মুনাউওয়ারায় ফিরে আসেন। তারপর হযরত আবূ বকর সিদ্দীক রাযি. ও হযরত উমর ফারূক রাযি.-এর আমলে শামের বিভিন্ন যুদ্ধে অংশগ্রহণ করতে থাকেন। হযরত উমর রাযি, নিজ খেলাফতকালে হযরত মুগীরা ইবন শু'বা রাযি-এর পর তাকে বসরার শাসনকর্তা বানিয়েছিলেন। এ সময় তিনি প্রথমে আহওয়ায়, তারপর ইস্পাহান জয় করেন। হাসান বসরী রহ. বলেন, বসরায় এর অধিবাসীদের জন্য আবু... বিস্তারিত পড়ুন

أَبُو مُوْسَى الأَشْعَرِيُّ عَبْدُ اللهِ بنُ قَيْسِ ابْنِ سُلَيْمِ بنِ حَضَّارِ بنِ حَرْبٍ. الإِمَامُ الكَبِيْرُ، صَاحِبُ رَسُوْلِ اللهِ -صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ- أَبُو مُوْسَى الأَشْعَرِيُّ، التَّمِيْمِيُّ، الفَقِيْهُ، المُقْرِئُ.حَدَّثَ عَنْهُ: بُرَيْدَةُ بنُ الحَصِيْبِ، وَأَبُو أُمَامَةَ البَاهِلِيُّ، وَأَبُو سَعِيْدٍ الخُدْرِيُّ، وَأَنَسُ بنُ مَالِكٍ، وَطَارِقُ بنُ شِهَابٍ، وَسَعِيْدُ بنُ المُسَيِّبِ، وَالأَسْوَدُ بنُ يَزِيْدَ، وَأَبُو وَائِلٍ شَقِيْقُ بنُ سَلَمَةَ، وَزَيْدُ بنُ وَهْبٍ، وَأَبُو عُثْمَانَ النَّهْدِيُّ، وَأَبُو عَبْدِ الرَّحْمَنِ النَّهْدِيُّ، وَمُرَّةُ الطَّيِّبُ، وَرِبْعِيُّ بنُ حِرَاشٍ، وَزَهْدَمُ بنُ مُضَرِّبٍ، وَخَلْقٌ سِوَاهُمْ. وَهُوَ مَعْدُوْدٌ فِيْمَنْ قَرَأَ عَلَى النَّبِيِّ -صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ- أَقْرَأَ أَهْلَ البَصْرَةِ، وَفَقَّهَهُمْ فِي الدِّيْنِ. قَرَأَ عَلَيْهِ: حِطَّانُ بنُ عَبْدِ اللهِ الرَّقَاشِيُّ، وَأَبُو رَجَاءٍ العُطَارِدِيُّ. فَفِي (الصَّحِيْحَيْنِ) : عَنْ أَبِي بُرْدَةَ بنِ أَبِي مُوْسَى، عَنْ أَبِيْهِ: أَنَّ رَسُوْلَ اللهِ -صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ- قَالَ: (اللَّهُمَّ اغْفِرْ لِعَبْدِ اللهِ بنِ قَيْسٍ ذَنْبَهُ، وَأَدْخِلْهُ يَوْمَ القِيَامَةِ مُدْخَلاً كَرِيْماً ) . وَقَدِ اسْتَعْمَلَهُ النَّبِيُّ -صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ- وَمُعَاذاً عَلَى زَبِيْدٍ، وَعَدَنَ. وَوَلِيَ إِمْرَةَ الكُوْفَةِ لِعُمَرَ، وَإِمْرَةَ البَصْرَةِ، وَقَدِمَ لَيَالِيَ فَتْحِ خَيْبَرَ، وَغَزَا، وَجَاهَدَ مَعَ... বিস্তারিত পড়ুন