আপনার জিজ্ঞাসা/প্রশ্ন-উত্তর

সকল মাসায়েল একত্রে দেখুন

প্রশ্নঃ ৭৮৯৩. আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, বিদয়াত কাকে বলে?,

৫ আগস্ট, ২০২১

West Bengal ৭৪৩৪০১

উত্তর

و علَيْــــــــــــــــــــكُم السلام ورحمة الله وبركاته

بسم الله الرحمن الرحيم


اَلسَّلاَمْ عَلَيْــــــــــــــــــــكُمْ وَ رَحْمَةُ اللہِ وَبَرَكَاتُهُ



ভুমিকাঃ মুমিনের প্রতিটি কাজ হওয়া চাই সুন্নাহসম্মত পন্থায়। নবীজীর পবিত্র সীরাত হওয়া উচিত তার কাজের আদর্শ। যে কাজে থাকে আদ্যোপান্ত নববী সুন্নাহ ও আদর্শের উপস্থিতি তা রূপে-রসে হয়ে ওঠে অপূর্ব। তার নূর ও খায়ের-বরকত হয় অনন্য। আর যে কাজ করা হয় মনগড়া ও নবউদ্ভাবিত পন্থায় এবং যার অনুপ্রেরণা হয় প্রচলিত রীতি-রেওয়াজ সেটা হয় নিষ্প্রাণ। তাতে কোনো খায়ের ও বরকত থাকে না। তদুপরি তা বহু রকমের উদ্বেগ, জটিলতা ও সংকীর্ণতার কারণ হয়। এজন্য হাদীস শরীফে সুন্নাহ্র অনুসরণ আর নবউদ্ভাবিত বিষয় থেকে দূরে থাকার জোর তাগিদ দেওয়া হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে-
فعليكم بسنتي وسنة الخلفاء الراشدين المهديين، تمسكوا بها وعضوا عليها بالنواجذ، وإياكم ومحدثات الأمور، فإن كل محدثة بدعة، وإن كل بدعة ضلالة.
তোমরা আমার সুন্নাহ ও আমার হেদায়েতপ্রাপ্ত খুলাফায়ে রাশিদীনের সুন্নাহকে মজবুতভাবে ধরে রেখো। আর সকল নবউদ্ভাবিত বিষয় থেকে দূরে থেকো। কারণ সকল নবউদ্ভাবিত বিষয় বিদআত আর সকল বিদআত গোমরাহী। -মুসনাদে আহমাদ, হাদীস ১৭১৪৫
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর পরে সাহাবা, তাবেয়ীন ও তাবে তাবিয়ীর সকলে অভিন্নভাবে যে নীতি মেনে আসছেন সেটি ছিল বিদআতকে প্রশ্রয় না দেওয়া। তাঁরা সুন্নতের উপর আমল করতেন এবং সুন্নতের দাওয়াত দিতেন। পাশাপাশি বিদআত থেকে বেঁচে থাকতেন। বিদআতের খারাবী বর্ণনা করতেন। তাদের উপরোক্ত সচেতনতার কারণে তাদের যুগ ছিল খাইরুল কুরূন। পরবর্তী সময়ে উম্মতের এ ব্যাপারে সচেতনতা হ্রাস পাওয়ার কারণে শিরক ও বিদআত ব্যাপকভাবে প্রচলিত হয়েছে ।

মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম- এর সাহচর্যের ফলে শিরক ও বিদআত সম্পর্কে সাহাবীগণ অত্যন্ত সতর্ক ছিলেন।


বিদআত কিঃ

আল্লাহ ও তাঁর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে বিষয়ের আদেশ করেননি এবং যাকে দ্বীনের অংশ সাব্যস্ত করেননি এমন কিছুকে দ্বীনের মধ্যে দাখিল করা ও দ্বীনের অংশ সাব্যস্ত করা, ছওয়াবের উদ্দেশ্যে ও আল্লাহকে রাজিখুশি করার জন্য সে কাজ করা এবং এর স্বউদ্ভাবিত বা সমাজে প্রচলিত কোনো রূপের বা স্বআরোপিত নিয়মকানুন, শর্ত-শরায়েতের এমন পাবন্দী করা যেমন শরীয়তের কোনো হুকুমের করা হয়, বিদআত বলে।

শিরক ও কুফর যদি হয় স্বয়ংসম্পূর্ণ ধর্ম (যেমনটা ইতিপূর্বে আলোচনা করা হয়েছে) তাহলে বিদআত এক আলাদা শরীয়ত। আর শিরক ও কুফর যদি হয় ইসলামের ‘বাইরের শত্রু’ তাহলে বিদআত হচ্ছে ‘ঘরের দুশমন’-আল্লাহর দ্বীনের ভিতরে মানব-রচিত শরীয়ত, যা ভিতরে ভিতরে পুষ্ট হতে থাকে এবং কখনো কখনো (যদি একে স্বাধীনভাবে বেড়ে উঠতে দেওয়া হয়) মূল শরীয়তের দ্বিগুণ-তিন গুণ আকার ধারণ করে এবং ধীরে ধীরে আসমানী শরীয়তের গোটা ক্ষেত্র ও মানুষের পূর্ণ সময়কে গ্রাস করে ফেলে। এ ‘শরীয়তে’র ‘ফিকাহ’ আলাদা, ‘ফরজ-ওয়াজিব’ আলাদা, ‘সুন্নত-মুস্তাহাব’ আলাদা আর কখনো কখনো পরিমাণে তা আল্লাহর শরীয়তের হুকুম-আহকাম থেকে অনেক বেশি।

বিদআত সবার আগে এ বাস্তবতা উপেক্ষা করে যে, ‘তাশরী’ (বিধান দেওয়া)র অধিকার একমাত্র আল্লাহর। শুধু তিনিই কোনো কিছুকে আইনের মর্যাদা দিতে পারেন ও তার অনুসরণ অপরিহার্য করতে পারেন। (আল্লাহর হুকুম উপেক্ষা করে) মানবের আইন-রচনা এ আসমানী প্রদত্ত মানসিবের প্রতি বিদ্রোহ। এ কারণে বিধানদাতা মানবকে কুরআন ‘তাগূত’ নামে উল্লেখ করেছে।

... يُرِيدُونَ أَنْ يَتَحَاكَمُوا إِلَى الطَّاغُوتِ وَقَدْ أُمِرُوا أَنْ يَكْفُرُوا بِهِ وَيُرِيدُ الشَّيْطَانُ أَنْ يُضِلَّهُمْ ضَلَالًا بَعِيدًا

আপনি কি ওদের দেখেননি, যারা আপনার প্রতি নাযিলকৃত কিতাব ও আপনার আগে নাযিলকৃত কিতাবের উপর ঈমান রাখার দাবি করে অথচ তারা নিজেদের মোকদ্দমা নিয়ে যেতে চায় তাগূতের (দুর্বৃত্তের) কাছে এ অবস্থায় যে, তাদের আদেশ করা হয়েছে তাকে প্রত্যাখ্যান করার। আর শয়তান চায়, এদেরকে পথভ্রষ্ট করে বহু দূরে নিয়ে যেতে।-সূরা নিসা ৪ : ৬০, রুকু : ৯

অথচ কোনো কিছুকে দ্বীন ও শরীয়ত সাব্যস্ত করা এবং বিশেষ রূপ ও শর্তের সমন্বয়ে একে আল্লাহর রেযামন্দি ও ছওয়াবের উপায় সাব্যস্ত করা তো (একদিক থেকে) এর চেয়েও মারাত্মক। এ তো শরীয়ত-রচনা। আর কুরআন বলে শরীয়ত দেওয়া একমাত্র আল্লাহর কাজ।

شَرَعَ لَكُمْ مِنَ الدِّينِ مَا وَصَّى بِهِ نُوحًا وَالَّذِي أَوْحَيْنَا إِلَيْكَ

(আল্লাহ তাআলা) তোমাদের জন্য দ্বীনের ঐ পথই নির্ধারণ করেছেন, যার আদেশ তিনি দিয়েছিলেন নূহকে এবং যা আমি আপনার প্রতি ওহীর মাধ্যমে প্রেরণ করেছি ...।-সূরা শূরা ৪২ : ১৩, রুকু : ২

আরব জাহেলিয়াতের হালাল-হারাম নির্ধারণ ও স্বয়ংসম্পূর্ণ বিধিবিধান জারির বিষয়ে কুরআন এ আপত্তিই করেছে-

أَمْ لَهُمْ شُرَكَاءُ شَرَعُوا لَهُمْ مِنَ الدِّينِ مَا لَمْ يَأْذَنْ بِهِ اللَّهُ

তাদের কি আছে কতক ‘শরীক’ (উপাস্য), যারা তাদের জন্য এমন একটি ধর্ম নির্ধারণ করে দিয়েছে, যার অনুমতি আল্লাহ দেননি?-সূরা শূরা ৪২ : ২১, রুকু : ৩

আল্লাহর অনুমোদনহীন এ ধর্মীয় আইন প্রণয়ন কী ছিল-এর বিবরণ দেখুন সামনের আয়াতগুলোতে :

وَقَالُوا هَذِهِ أَنْعَامٌ وَحَرْثٌ حِجْرٌ لَا يَطْعَمُهَا إِلَّا مَنْ نَشَاءُ ...

আর তারা নিজেদের ধারণামতে বলল, এই চতুষ্পদ প্রাণী ও ক্ষেত নিষিদ্ধ (কারো জন্য বৈধ নয়)। যাদের ব্যাপারে আমরা ইচ্ছা করি তারা ছাড়া আর কেউ তা খেতে পারবে না।

আর এই প্রাণীগুলোর পিঠে চড়া (বা বোঝা চাপানো) নিষিদ্ধ। আর কিছু প্রাণী, যেগুলো যবহের সময় আল্লাহর নাম উচ্চারণ করে না। (এসব কথা) কেবল আল্লাহর প্রতি মিথ্যারোপ করার উদ্দেশ্যে (বলে)। অচিরেই আল্লাহ তাদেরকে তাদের মিথ্যারোপের শাস্তি প্রদান করবেন।-সূরাতুল আনআম ৬ : ১৩৮, রুকু : ১৬

এর পরের আয়াতে আছে-

وَقَالُوا مَا فِي بُطُونِ هَذِهِ الْأَنْعَامِ خَالِصَةٌ لِذُكُورِنَا وَمُحَرَّمٌ عَلَى أَزْوَاجِنَا ...

তারা বলেছে, এ সকল প্রাণীর গর্ভে যা আছে তা শুধু আমাদের পুরুষদের জন্য (বৈধ) এবং আমাদের নারীদের জন্য হারাম। আর যদি তা মৃত হয় তবে সকলে তাতে সমান। আল্লাহ তাদেরকে তাদের মিথ্যা উক্তিগুলোর শাস্তি দিবেন। নিশ্চয়ই তিনি প্রজ্ঞাময়, সম্যক অবগত।-সূরাতুল আনআম ৬ : ১৩৯, রুকু : ১৬

কী ছিল আরবের এই ‘শরীয়ত-প্রণেতা’গণের অপরাধ যাকে কুরআন ‘ইফতিরা আলাল্লাহ’ (আল্লাহর উপর মিথ্যারোপ) নামে অভিহিত করেছে? এ-ই তো ছিল যে, কোনো আসমানী সনদ ছাড়া তারা শুধু নিজেদের মতামত ও ঐকমত্যের ভিত্তিতে হালাল-হারাম নির্ধারণ করত; একটি বিষয়কে কারো জন্য হালাল আর কারো জন্য হারাম সাব্যস্ত করত; এমন বহু নীতি ও বিধান তারা নির্ধারণ করেছিল, যার কোনো আসমানী সূত্র ছিল না। অতপর সেগুলো এমন শক্তভাবে মেনে চলত ও অন্যদের মানতে বাধ্য করত, যা শুধু নবীগণের শরীয়ত ও আসমানী বিধানের ক্ষেত্রেই হতে পারে অর্থাৎ এর অন্যথাকারীকে শক্ত গুনাহগার মনে করা এবং অভিযুক্ত ও তিরষ্কৃত করা।

ইহুদি-খৃষ্টানদের এ অপরাধই কুরআন মজীদ এভাবে বর্ণনা করেছে -

اتَّخَذُوا أَحْبَارَهُمْ وَرُهْبَانَهُمْ أَرْبَابًا مِنْ دُونِ اللَّهِ

আল্লাহকে ছেড়ে এরা তাদের পন্ডিত ও সাধকদের ‘রব’ (প্রভু) বানিয়ে রেখেছে ...।-সূরা তওবা ৯ : ৩১, রুকু : ৫

নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আদী ইবনে হাতিম রা.-এর সামনে এ আয়াতের এই তাফসীরই করেছেন যে, ঈসায়ী উলামা-মাশায়েখ তাদের জন্য যা কিছু হালাল বা হারাম করেছে তারা তা শর্তহীনভাবে মেনে নিয়েছে এবং তাদেরকে স্বয়ংসম্পূর্ণ বিধান দানকারী সাব্যস্ত করেছে।

বস্ত্তত হালাল-হারাম নির্ধারণে আর কোনো কিছুকে শরীয়তের দলীল ছাড়া ফরয-ওয়াজিব সাব্যস্ত করা এবং বিশেষ নিয়মে বিশেষ শর্ত-শরায়েতের সাথে একে ছওয়াবের কাজ ও আল্লাহর নৈকট্যের উপায় সাব্যস্ত করার মাঝে মৌলিক কোনো পার্থক্য নেই। দুটোই -

شرع ما لم يأذن به الله

তথা আল্লাহর অনুমোদনহীন শরীয়ত প্রণয়ন।

২. বিদআত দ্বিতীয় যে সত্যকে উপেক্ষা করে তা হচ্ছে শরীয়তের পূর্ণাঙ্গতা। শরীয়তে যা নির্ধারিত হওয়ার ছিল তা নির্ধারিত হয়ে গেছে। নাজাতের প্রয়োজনীয় আমল এবং আল্লাহকে রাজিখুশি করার সকল উপায় স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। ধর্মের ‘টাকশাল’ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এখন যে নতুন নোট ধর্মের ছাপ দিয়ে বাজারে ছাড়া হবে তা হবে নিঃসন্দেহে ‘জাল নোট’।

الْيَوْمَ أَكْمَلْتُ لَكُمْ دِينَكُمْ وَأَتْمَمْتُ عَلَيْكُمْ نِعْمَتِي وَرَضِيتُ لَكُمُ الْإِسْلَامَ دِينًا

আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের ধর্ম সম্পূর্ণ করলাম এবং আমার নেয়ামত তোমার উপর পরিপূর্ণ করলাম। আর ইসলামকে তোমাদের ধর্মরূপে পছন্দ করলাম।-সূরা মাইদা ৫ : ৩, রুকু : ১

তো বিদআতের যে পরোক্ষ দাবী, অর্থাৎ দ্বীন ও শরীয়তের এক বড় অংশ ছিল অস্পষ্ট ও অনির্ধারিত, শত শত বছর যাবত মুসলিম উম্মাহ সে সম্পর্কে ছিল অজ্ঞ ও বিমুখ এবং এর ছওয়াব ও সুফল সম্পর্কে ছিল উদাসীন ও বঞ্চিত, এমনকি খায়রুল কুরূনের ঐসব মানুষও, যাঁরা সরাসরি লাভ করেছেন

وَأَتْمَمْتُ عَلَيْكُمْ نِعْمَتِي

(তোমাদের উপর আমার নেয়ামত পরিপূর্ণ করলাম) এর সম্বোধন, এরপর শত শত বছর পর তা উদঘাটিত ও নির্ধারিত হয়েছে-একি কুরআনের নেয়ামত পরিপূর্ণ হওয়ার যে ঘোষণা তার সম্পূর্ণ বিরোধী নয়?

তো এই শরীয়তে যে কেউ নতুন কিছু সংযোজন করে এবং দ্বীন-বহির্ভূত কোনো কিছুকে দ্বীনের অংশ সাব্যস্ত করে, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে কাজের পাবন্দি করেননি তার পাবন্দি করে কিংবা আল্লাহকে রাজি-খুশি করার নতুন কোনো উপায় উদ্ভাবন করে সে যেন কর্মের ভাষায় বলছে যে, ধর্মে এ ত্রুটি ও অসম্পূর্ণতাটুকু রয়ে গিয়েছিল, এখন তা দূর করা হচ্ছে। অন্যদিকে এ যেন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উপরও অভিযোগ, যাঁর প্রতি আদেশ ছিল-

يَا أَيُّهَا الرَّسُولُ بَلِّغْ مَا أُنْزِلَ إِلَيْكَ مِنْ رَبِّكَ وَإِنْ لَمْ تَفْعَلْ فَمَا بَلَّغْتَ رِسَالَتَهُ

হে রাসূল! আপনার রবের পক্ষ হতে যা কিছু আপনার প্রতি নাযিল করা হয়েছে তা পৌঁছে দিন। যদি তা না করেন তাহলে আপনি তাঁর পয়গাম পৌঁছাননি।-সূরা মাইদা ৫ : ৬৭, রুকু : ১০

ইমাম মালিক রাহ. কতই না সুন্দর বলেছেন, অর্থ : যে কেউ ইসলামে নতুন কিছু সৃষ্টি করে, আর একে উৎকৃষ্ট মনে করে, সে (যেন) ঘোষণা করছে যে, মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) রিসালাতের দায়িত্ব পালনে অবহেলা করেছেন। (নাউযুবিল্লাহ) কারণ আল্লাহ তাআলা বলেছেন-

الْيَوْمَ أَكْمَلْتُ لَكُمْ دِينَكُمْ

(আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের ধর্ম সম্পূর্ণ করলাম)

সুতরাং যা নবী-যুগে দ্বীন ছিল না তা আজও দ্বীন হবে না।

والله اعلم بالصواب

উত্তর দিয়েছেনঃ মুসলিম বাংলা ইফতা বিভাগ

মন্তব্য ()

কোনো মন্তব্য নেই।

এ সম্পর্কিত আরও জিজ্ঞাসা/প্রশ্ন-উত্তর

২৪১৪৮

দুয়ার আদব


৩১ অক্টোবর, ২০২২

চট্টগ্রাম

question and answer icon

উত্তর দিয়েছেনঃ মুফতি সাইদুজ্জামান কাসেমি

২৯১৭১

জায়নামাজের দোয়া পড়া কি বিদ'আত?


১১ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩

চট্টগ্রাম

question and answer icon

উত্তর দিয়েছেনঃ শাইখ উমায়ের কোব্বাদী

২৭৪৩৩

জন্মদিনে ও বিবাহ বার্ষিকীতে শুভেচ্ছা বার্তা পাঠানো।


২৯ জানুয়ারী, ২০২৩

বাইপাইল

question and answer icon

উত্তর দিয়েছেনঃ ইসহাক মাহমুদ

Logoমুসলিম বাংলা
play storeapp store
TopOfStack Software © 2025 All rights reserved. Privacy Policy