ঘুম থেকে উঠে পড়বে #৪

﴿اِنَّ فِيْ خَلْقِ السَّمٰوٰتِ وَالْاَرْضِ وَاخْتِلَافِ الَّيْلِ وَالنَّھَارِ لَاٰيٰتٍ لِّاُولِي الْاَلْبَابِ ١٩٠ڌالَّذِيْنَ يَذْكُرُوْنَ اللّٰهَ قِيٰمًا وَّقُعُوْدًا وَّعَلٰي جُنُوْبِھِمْ وَيَتَفَكَّرُوْنَ فِيْ خَلْقِ السَّمٰوٰتِ وَالْاَرْضِ ۚ رَبَّنَا مَا خَلَقْتَ هٰذَا بَاطِلًا ۚ سُبْحٰنَكَ فَقِنَا عَذَابَ النَّارِ ١٩١رَبَّنَآ اِنَّكَ مَنْ تُدْخِلِ النَّارَ فَقَدْ اَخْزَيْتَهٗ ۭ وَمَا لِلظّٰلِمِيْنَ مِنْ اَنْصَارٍ ١٩٢رَبَّنَآ اِنَّنَا سَمِعْنَا مُنَادِيًا يُّنَادِيْ لِلْاِيْمَانِ اَنْ اٰمِنُوْا بِرَبِّكُمْ فَاٰمَنَّاڰ رَبَّنَا فَاغْفِرْ لَنَا ذُنُوْبَنَا وَكَفِّرْ عَنَّا سَيِّاٰتِنَا وَتَوَفَّنَا مَعَ الْاَبْرَارِ ١٩٣ۚرَبَّنَا وَاٰتِنَا مَا وَعَدْتَّنَا عَلٰي رُسُلِكَ وَلَا تُخْزِنَا يَوْمَ الْقِيٰمَةِ ۭاِنَّكَ لَا تُخْلِفُ الْمِيْعَادَ ١٩٤فَاسْتَجَابَ لَھُمْ رَبُّھُمْ اَنِّىْ لَآ اُضِيْعُ عَمَلَ عَامِلٍ مِّنْكُمْ مِّنْ ذَكَرٍ اَوْ اُنْثٰى ۚ بَعْضُكُمْ مِّنْۢ بَعْضٍ ۚ فَالَّذِيْنَ ھَاجَرُوْا وَاُخْرِجُوْا مِنْ دِيَارِھِمْ وَاُوْذُوْا فِيْ سَبِيْلِيْ وَقٰتَلُوْا وَقُتِلُوْا لَاُكَفِّرَنَّ عَنْھُمْ سَيِّاٰتِھِمْ وَلَاُدْخِلَنَّھُمْ جَنّٰتٍ تَجْرِيْ مِنْ تَحْتِھَا الْاَنْھٰرُ ۚ ثَوَابًا مِّنْ عِنْدِ اللّٰهِ ۭوَاللّٰهُ عِنْدَهٗ حُسْنُ الثَّوَابِ ١٩٥لَا يَغُرَّنَّكَ تَقَلُّبُ الَّذِيْنَ كَفَرُوْا فِي الْبِلَادِ ١٩٦ۭ مَتَاعٌ قَلِيْلٌ ۣ ثُمَّ مَاْوٰىھُمْ جَهَنَّمُ ۭوَبِئْسَ الْمِھَادُ ١٩٧لٰكِنِ الَّذِيْنَ اتَّقَوْا رَبَّھُمْ لَھُمْ جَنّٰتٌ تَجْرِيْ مِنْ تَحْتِھَا الْاَنْھٰرُ خٰلِدِيْنَ فِيْھَا نُزُلًا مِّنْ عِنْدِ اللّٰهِ ۭ وَمَا عِنْدَ اللّٰهِ خَيْرٌ لِّلْاَبْرَارِ ١٩٨وَاِنَّ مِنْ اَھْلِ الْكِتٰبِ لَمَنْ يُّؤْمِنُ بِاللّٰهِ وَمَآ اُنْزِلَ اِلَيْكُمْ وَمَآ اُنْزِلَ اِلَيْھِمْ خٰشِعِيْنَ لِلّٰهِ ۙ لَا يَشْتَرُوْنَ بِاٰيٰتِ اللّٰهِ ثَـمَنًا قَلِيْلًا ۭ اُولٰۗىِٕكَ لَھُمْ اَجْرُھُمْ عِنْدَ رَبِّھِمْ ۭ اِنَّ اللّٰهَ سَرِيْعُ الْحِسَابِ ١٩٩يٰٓاَيُّھَا الَّذِيْنَ اٰمَنُوا اصْبِرُوْا وَصَابِرُوْا وَرَابِطُوْا ۣوَاتَّقُوا اللّٰهَ لَعَلَّكُمْ تُفْلِحُوْنَ ٢٠٠ۧ﴾
উচ্চারণঃ (ইন্না ফী খলকিস্ সামাওয়াতি ওয়াল আরদি ওয়াখতিলা-ফিল লাইলি ওয়ান্নাহা-রি লাআয়া-তিল্ লিউলিল্ আলবা-ব। আল্লাযীনা ইয়াযকুরূনাল্লাহা কিয়া-মাও ওয়াকু‘উদাঁও ওয়া‘আলা জুনূবিহিম ওয়াইয়াতাফাক্কারূনা ফী খলকিস্ সামাওয়াতি ওয়াল আরদি, রববানা মা খালাকতা হাযা বা-তিলান, সুবহানাকা ফাকিনা ‘আযা-বান্ নার। রববানা ইন্নাকা মান তুদখিলিন্ না-রা ফাকাদ আখযাইতাহু, ওয়ামা লিয্যালিমীনা মিন আনসা-র। রববানা ইন্নানা সামি‘না মুনাদিইয়াইয়্যুনা-দী লিলঈমানি আন্ আ-মিনু বিরব্বিকুম ফাআ--মান্না। রব্বানা ফাগফির লানা যুনূবানা ওয়াকাফফির ‘আন্না সায়্যিআ-তিনা ওয়া তাওয়াফ্ফানা মা‘আল আবরা-র। রববানা ওয়া আতিনা মা ওয়া‘আদতানা ‘আলা রুসুলিকা ওয়ালা তুখযিনা ইয়াওমাল কিয়া-মাতি, ইন্নাকা লা তুখলিফুল মী‘আদ। ফাস্তাজাবা লাহুম রববুহুম আন্নী লা উদী‘উ আমালা ‘আমিলিম মিনকুম মিন যাকারিন ওয়া উনসা বা‘দুকুম মিন বা‘দ, ফাল্লাযীনা হা-জারূ ওয়া উখরিজূ মিন দিয়ারিহিম ওয়া ঊ-যূ ফী সাবীলী ওয়া কা-তালু ওয়া কু-তিলু লাউকাফফিরান্না ‘আনহুম সায়্যিআ-তিহিম ওয়ালাউদখিলান্নাহুম জান্না-তিন তাজরী মিন তাহ-তিহাল আনহারু, ছাওয়া-বাম্ মিন ‘ইনদিল্লাহি, ওয়াল্লা-হু ইনদাহু হুসনুছ ছাওয়া-ব। লা ইয়াগুররান্নাকা তাকল্লুবুল্লাযীনা কাফারূ ফিল্ বিলা-দ। মাতা‘উন কালীলুন ছুম্মা মা’ওয়াহুম জাহান্নামু ওয়া বি’সাল মিহা-দ। লা-কিনিল্লাযীনাত্তাকাও রববাহুম লাহুম জান্না-তুন তাজরী মিন তাহতিহাল আনহারু খা-লিদ্বীনা ফীহা নুযুলাম্ মিন ইনদিল্লাহি ওয়ামা ইনদাল্লাহি খাইরুল লিল্ আবরার। ওয়াইন্না মিন আহলিল কিতাবি লামইয়ূ’মিনু বিল্লাহি ওয়ামা উনযিলা ইলাইকুম ওয়ামা উনযিলা ইলাইহিম খা-শিঈনা লিল্লা-হি লা ইয়াশতারূনা বিআ-য়া-তিল্লাহি ছামানান্ কালীলা। উলা-ইকা লাহুম আজরুহুম ‘ইনদা রববিহিম। ইন্নাল্লাহা সারী‘উল হিসাব। ইয়া আয়্যুহাল্লাযীনা আমানুসবিরূ ওয়াসা-বিরূ ওয়া রা-বিতু ওয়াত্তাকুল্লাহা লা‘আল্লাকুম তুফলিহুন)।
অর্থঃ নিশ্চয় আসমানসমূহ ও যমীনের সৃষ্টিতে, রাত ও দিনের পরিবর্তনে নিদর্শনাবলী রয়েছে বোধশক্তি সম্পন্ন লোকদের জন্য। যারা দাঁড়িয়ে, বসে ও শুয়ে আল্লাহ্র স্মরণ করে এবং আসমানসমূহ ও যমীনের সৃষ্টি সম্বন্ধে চিন্তা করে, আর বলে, ‘হে আমাদের রব! আপনি এগুলো অনর্থক সৃষ্টি করেননি, আপনি অত্যন্ত পবিত্র, অতএব আপনি আমাদেরকে আগুনের শাস্তি হতে রক্ষা করুন।’ ‘হে আমাদের রব! আপনি কাউকেও আগুনে নিক্ষেপ করলে তাকে তো আপনি নিশ্চয়ই হেয় করলেন এবং যালেমদের কোন সাহায্যকারী নেই।’ ‘হে আমাদের রব, আমরা এক আহ্বায়ককে ঈমানের দিকে আহ্বান করতে শুনেছি, ‘তোমরা তোমাদের রবের উপর ঈমান আন।’ কাজেই আমরা ঈমান এনেছি। হে আমাদের রব! আপনি আমাদের পাপরাশি ক্ষমা করুন, আমাদের মন্দ কাজগুলো দূরীভূত করুন এবং আমাদেরকে সৎকর্মপরায়ণদের সহগামী করে মৃত্যু দিন। ‘হে আমাদের রব! আপনার রাসূলগণের মাধ্যমে আমাদেরকে যা দিতে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তা আমাদেরকে দান করুন এবং কেয়ামতের দিন আমাদেরকে হেয় করবেন না। নিশ্চয় আপনি প্রতিশ্রুতির ব্যতিক্রম করেন না।’ তারপর তাদের রব তাদের ডাকে সাড়া দিয়ে বলেন, ‘নিশ্চয় আমি তোমাদের মধ্যে আমলকারী কোনো নর বা নারীর আমল বিফল করি না; তোমরা একে অপরের অংশ। কাজেই যারা হিজরত করেছে, নিজ ঘর থেকে উৎখাত হয়েছে, আমার পথে নির্যাতিত হয়েছে এবং যুদ্ধ করেছে ও নিহত হয়েছে আমি তাদের পাপ কাজগুলো অবশ্যই দূর করব এবং অবশ্যই তাদেরকে প্রবেশ করাব জান্নাতে, যার পাদদেশে নদী প্রবাহিত। এটা আল্লাহ্র কাছ থেকে পুরস্কার; আর উত্তম পুরস্কার আল্লাহ্রই কাছে রয়েছে। যারা কুফরী করেছে, দেশে দেশে তাদের অবাধ বিচরণ যেন কিছুতেই আপনাকে বিভ্রান্ত না করে। এ তো স্বল্পকালীন ভোগ মাত্র; তারপর জাহান্নাম তাদের আবাস; আর ওটা কত নিকৃষ্ট বিশ্রামস্থল! কিন্তু যারা তাদের রবকে ভয় করে তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত, যার পাদদেশে নদী প্রবাহিত, সেখানে তারা স্থায়ী হবে। এ হচ্ছে আল্লাহ্র পক্ষ থেকে আতিথেয়তা; আর আল্লাহ্র কাছে যা আছে তা সৎকর্মপরায়ণদের জন্য উত্তম। আর নিশ্চয় কিতাবীদের মধ্যে এমন লোকও আছে যারা আল্লাহ্র প্রতি বিনয়াবনত হয়ে তাঁর প্রতি এবং তিনি যা তোমাদের ও তাদের প্রতি নাযিল করেছেন তাতে ঈমান আনে। তারা আল্লাহ্র আয়াত তুচ্ছ মূল্যে বিক্রি করে না। তারাই, যাদের জন্য আল্লাহ্র কাছে পুরস্কার রয়েছে। নিশ্চয়ই আল্লাহ্ দ্রুত হিসাব গ্রহণকারী। হে ঈমানদারগণ! তোমরা ধৈর্য ধারণ কর, ধৈর্যে প্রতিযোগিতা কর এবং সবসময় যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত থাক, আর আল্লাহ্র তাকওয়া অবলম্বন কর; যাতে তোমরা সফলকাম হতে পার”
উৎসঃ সুরা আলে ইমরান ১৯০-২০০। মুসলীম - ২৫৬/৪৮৭, বুখারী- ৪২১১/৪৫৬৯
উপকারিতাঃ
حَدَّثَنَا عَبْدُ بْنُ حُمَيْدٍ، حَدَّثَنَا أَبُو نُعَيْمٍ، حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ بْنُ مُسْلِمٍ، حَدَّثَنَا أَبُو الْمُتَوَكِّلِ، أَنَّ ابْنَ عَبَّاسٍ، حَدَّثَهُ أَنَّهُ، بَاتَ عِنْدَ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم ذَاتَ لَيْلَةٍ فَقَامَ نَبِيُّ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم مِنْ آخِرِ اللَّيْلِ فَخَرَجَ فَنَظَرَ فِي السَّمَاءِ ثُمَّ تَلاَ هَذِهِ الآيَةَ فِي آلِ عِمْرَانَ إِنَّ فِي خَلْقِ السَّمَوَاتِ وَالأَرْضِ وَاخْتِلاَفِ اللَّيْلِ وَالنَّهَارِ) حَتَّى بَلَغَ فَقِنَا عَذَابَ النَّارِ) ثُمَّ رَجَعَ إِلَى الْبَيْتِ فَتَسَوَّكَ وَتَوَضَّأَ ثُمَّ قَامَ فَصَلَّى ثُمَّ اضْطَجَعَ ثُمَّ قَامَ فَخَرَجَ فَنَظَرَ إِلَى السَّمَاءِ فَتَلاَ هَذِهِ الآيَةَ ثُمَّ رَجَعَ فَتَسَوَّكَ فَتَوَضَّأَ ثُمَّ قَامَ فَصَلَّى করলেন-إِنَّ فِيْ خَلْقِ السَّمٰوٰتِ وَالْأَرْضِ وَاخْتِلَافِ اللَّيْلِ وَالنَّهَارِ لَاٰيَاتٍ لِأُوْلِي الْأَلْبَابِ।
. আবদ ইবনু হুমায়দ (রহঃ) ইবনু আব্বাস (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। একদা তিনি আল্লাহর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে রাত কাটালেন। (তিনি দেখলেন) আল্লাহর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শেষ রাতে ঘুম থেকে উঠলেন এবং বাইরে গিয়ে আকাশের দিকে তাকালেন এর পরে সূরাহ্ আ-লি ইমরানের এ আয়াতটি তিলাওয়াত করলেন "আকাশ ও পৃথিবীর সৃষ্টি এবং রাত ও দিনের আবর্তনে জ্ঞানীদের জন্যে বহু নিদর্শন রয়েছে অতএব আপনি অনুগ্রহ করে আমাদেরকে আগুনের শাস্তি থেকে রক্ষা করুন" পর্যন্ত পড়লেন– (সূরাহ্ আ-লি “ইমরান ৩ঃ ১৯০-১৯১)। অতঃপর ঘরে ফিরে এসে মিসওয়াক ও ওযু করলেন। এরপর দাঁড়িয়ে সালাত আদায় করলেন। সালাত শেষে শুয়ে পড়লেন। পুনরায় কিছুক্ষণ পরে উঠে বাইরে গেলেন এবং আকাশের দিকে তাকিয়ে উক্ত আয়াতটি পাঠ করলেন। অতঃপর ফিরে এসে (আবার) মিসওয়াক করে ওযু করলেন; অতঃপর ফজরের নামায আদায় করলেন। (মুসলীম ২৫৬/৪৮৭) 2- ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, আমি আমার খালা মাইমূনাহ (রাঃ)-এর কাছে রাত কাটিয়েছিলাম। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর পরিবারবর্গের সঙ্গে কিছুক্ষণ আলাপ-আলোচনা করে শুয়ে পড়লেন। তারপর রাত্রির শেষ তৃতীয়াংশে তিনি উঠলেন এবং আসমানের দিকে তাকিয়ে পাঠ করলেন-إِنَّ এরপর দাঁড়ালেন এবং উযূ করে মিসওয়াক করে এগার রাক‘আত সালাত আদায় করলেন। এরপর বিলাল (রাঃ) আযান দিলে তিনি দু’ রাক‘আত সালাত আদায় করলেন। তারপর বের হলেন এবং ফজরের সালাত আদায় করলেন। (বুখারী- ৪২১১/৪৫৬৯)
দু'আর বিষয়
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে
দু’আর বিষয় লোড হচ্ছে