তালবিয়া

share dua

لَبَّيْكَ اللَّهُمَّ لَبَّيْكَ ، لَبَّيْكَ لَا شَرِيكَ لَكَ لَبَّيْكَ ، إِنَّ الْحَمْدَ والنِّعْمَةَ لَكَ وَالْمُلْكُ ، لَا شَرِيكَ لَكَ

উচ্চারণঃ লাব্বায়িকা আল্লাহুম্মা লাব্বায়িক, লাব্বায়িকা লা শারীকা লাকা লাব্বায়িক, ইন্নাল হামদা ওয়ান্ নি’মাতা লাকা ওয়াল মূলক, লা শারীকালাক

অর্থঃ উপস্থিত, হে আল্লাহ্! আমি উপস্থিত; আমি উপস্থিত, তোমার কোন শরীক নেই, আমি উপস্থিত; নিশ্চয় সব প্রশংসা এবং অশেষ অনুগ্রহের তুমিই মালিক এবং আধিপত্যেরও (মালিক) তোমার কোন অংশীদার নেই।

উৎসঃ বুখারী# ১৫৪৯-১৫৫০, ৫৯১৫; মুসলিম# ১১৮৪, ১২১৮; আবু দাউদ# ১৮১২, ১৯০৫; তিরমিজী# ৮২৫-৮২৬; আন-নাসাঈ# ২৭৪৭-২৭৫১; ঈবন মাজাহ# ২৯১৮-২৯১৯, ৩০৭৪

উপকারিতাঃ

হজ্জের বিশেষ পোশাক সেলাইবিহীন দুটি চাদর। একটি পরিধান করতে হয় এবং অপরটি গায়ে জড়িয়ে নিতে হয়। নির্দেশ শুধু পুরুষের বেলায় প্রযোজ্য। মহিলারা সাধারণ পোষাক পরিধান করতে পারেন, তবে মুখ আবৃত করা নিষেধ। ইহরাম বাঁধার পূর্বে গোসল করা উচিত। ইহরামের জন্যে দু রাকা‘আত নামায পড়ার পর নিয়্যত করার বিধান আছে। মুহরিমের জন্যে নিম্নে বর্ণিত বিষয়গুলো নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। যথা-মাথা (শুধু পুরুষের জন্য) মুখ আবৃত করা, সুগন্ধি ব্যবহার, কেশ মুন্ডন, নখ কাটা, শিকার করা, কোন প্রাণী হত্যা করা, ঝগড়াবিবাদ করা, গালমন্দ অথবা বাজে কথা বলা, বিবাহ করা বা বিবাহ পড়ান, সহবাস ইত্যাদি। ইহরাম অবস্থায় উচচঃস্বরে ‘তলবীয়া’ পাঠ করতে হয়। তলবীয়ার বাক্যগুলো এরূপ:- “লাব্বায়িকা আল্লাহুম্মা লাব্বায়িক, লাব্বায়িকা লা শারীকা লাকা লাব্বায়িক, ইন্নাল হামদা ওয়ান্ নি’মাতা লাকা ওয়াল মূলক, লা শারীকালাক” অর্থাৎ “উপস্থিত, হে আল্লাহ্! আমি উপস্থিত; আমি উপস্থিত, তোমার কোন শরীক নেই, আমি উপস্থিত; নিশ্চয় সব প্রশংসা এবং অশেষ অনুগ্রহের তুমিই মালিক এবং আধিপত্যেরও (মালিক) তোমার কোন অংশীদার নেই।” ইহরাম, হজ্জ উমরাহর জন্য তলবীয়া পাঠ করা একান্ত জরুরী। হজ্জে ৩টি ফরযের এটা অন্যতম। বি.দ্র. মসজিদে হারামে প্রবেশের পূর্বে তালবিয়া বলা বন্ধ করা।


এ সম্পর্কিত আরও দু’আ...

Logoমুসলিম বাংলা
play storeapp store
TopOfStack Software © 2025 All rights reserved. Privacy Policy